সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১, ১২:১৮ পূর্বাহ্ন
নিউজ ডেস্ক : বিশ্বজুড়ে প্রতিদিনই বাড়ছে প্রাণঘা’তী করোনা ভাইরাসের আক্রা’ন্ত রোগীর সংখ্যা। বাংলাদেশেও বাড়ছে আক্রা’ন্তের সংখ্যা। ইতোমধ্যে করোনা সত’র্কতায় দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ব’ন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। তবে এখনো চালু রয়েছে দেশের অর্থনীতির প্রধান চালিকা শক্তি গার্মেন্টস সেক্টর।
তাই কোনো গার্মেন্টস কর্মীর যদি করোনা ভাইরাস সংক্র’মণের লক্ষণ প্রকাশ পায় তাহলে কর্তৃপক্ষ যেন তার বেতনসহ ছুটির ব্যবস্থা এবং পাশাপাশি ওই কর্মী কোয়ারেন্টাইনে আছেন কিনা তা নি’শ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।
মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১২টায় সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) পরিচালক ফ্লোরা এ কথা জানান। তিনি বলেছেন, গার্মেন্ট কর্মীদের জ্বর, কাশি, গলাব্যথা ও শ্বা’সক’ষ্ট থাকলে তাদেরকে বাড়িতে পাঠিয়ে দিতে হবে। যতদিন তারা সুস্থ না হবেন ততদিন তাদেরকে সবেতনে ছুটি দেয়ার জন্য গার্মেন্টস মালিকদের পরামর্শ দেন তিনি।
আইইডিসিআর পরিচালক বলেন, বেতনে ছুটির ব্যবস্থা না করলে গার্মেন্টস শ্রমিক লক্ষ’ণগুলো গো’পন করবে। এতে অন্য শ্রমিকের ক্ষ’তি হবে। কোনো কারণে গার্মেন্ট কর্মীদের মধ্যে করোনা সং’ক্র’মিত হলে তা ভ’য়াব’হ আকারে ছড়িয়ে পড়বে। তাই এ পরামর্শ শুধু গার্মেন্টের জন্যই নয়, অন্যান্য যে সকল প্রতিষ্ঠানে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করেন, তাদেরকেও একই প’দ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।