সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১, ০৯:০৬ পূর্বাহ্ন
স্তন হল স্তন্যপায়ী প্রাণীদের শরীরে দুগ্ধ (স্তন্য) উৎপাদনকারী গ্রন্থি। স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়লিঙ্গেই ব্রেস্ট থাকলেও একমাত্র স্ত্রী প্রাণীই দুগ্ধ উৎপাদনে সক্ষম। বয়ঃসন্ধিকালে অর্থাৎ যৌবনাগমনে স্ত্রী শরীরে দুধ বা মাই বিকশিত হতে আরম্ভ করে এবং আকারে বৃদ্ধি পায় ও স্থুলতা লাভ করে। সাধারণত ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সের মধ্যেই দুধ পরিণতি সম্পূর্ণ হয়।
পুংশরীরে স্তন থাকলেও তা অপরিণত অবস্থাতেই থাকে এবং কয়েকটি বিরল ক্ষেত্র ব্যতীত তা থেকে দুগ্ধ নিঃসরণ হয় না। যৌবনপ্রাপ্ত স্ত্রীশরীরে পুষ্ট স্তনের আভাস প্রকটভাবে ফুটে ওঠে। প্রকৃতপক্ষে ব্রেস্ট স্বেদগ্রন্থিরই বিবর্তিত রূপ। স্তন্যপায়ী প্রাণীর শরীরে স্বেদগ্রন্থি বিবর্তন লাভ করে স্তনে রূপান্তরিত হয়। মানবশরীরে দু’টি স্তন থাকে কিন্তু অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীদের বহুক্ষেত্রেই দুইয়ের অধিক দুধ পরিলক্ষিত হয়। যৌনমিলন কালে স্তন চুমু দিয়ে বিশেষ আনন্দ পাওয়া যায় ।
নারীর সৌন্দর্যের একটা গুরত্বপূর্ণ অংশ হল তাদের স্তন। ১২-১৩ বছরে এই লক্ষণ বোঝা যায়কেন যৌন আকর্ষণের মূলকেন্দ্র মেয়েদের বক্ষস্থল? শুধুই কি যৌনতা নাকি অনেক ক্ষেত্রেই শুধু নান্দনিক আকর্ষণও থাকে? এক এক জনের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাটি অবশ্যই একেক রকম।
মেয়েদের শরীরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ বক্ষস্থল। কিন্তু কীসের জন্য এই আকর্ষণ? শুধুমাত্র ছেলেরা নয়, মেয়েরাও কিন্তু বক্ষসৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হন। কিন্তু কেন?
সানি লিওনের দুধ
১) এই বিষয়ে প্রথম তত্ত্বটি অবশ্যই সিগমুন্ড ফ্রয়েডের, যেখানে তিনি বলেছেন যে মায়ের কোল থেকেই অবচেতনে যৌনতা সম্পর্কে প্রথম ধারণাটি জন্মায় মানুষের। অর্থাৎ স্তন্যপানের অভিজ্ঞতাই ভবিষ্যতে স্তন সম্পর্কে আকর্ষণ তৈরি হওয়ার প্রধান কারণ।
২) সম্পূর্ণ উন্মোচিত স্তনের চেয়েও তার আভাস অনেক বেশি আকর্ষণীয়। মনস্তত্ত্ববিদেরা বলেন, এই পুরোটা না দেখতে পাওয়াই তীব্র আকাঙ্ক্ষা তৈরি করে মানুষের মধ্যে, ছেলেমেয়ে নির্বিশেষে।
৩) গঠনগত দিক থেকে মেয়েদের স্তন প্রকৃতপক্ষেই সুন্দর। পুরুষ ও নারী, দু’জনের শারীরিক গড়ন যদি দেখা যায়, তবে সৌন্দর্যের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে মেয়েদের শরীরের এই অঙ্গই