আলিফ হোসেন তানোর
রাজশাহীর তানোরে করোনা ভাইরাস দুর্যোগে নিম্ন আয়ের কর্মহীন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন স্থানীয় সাংসদ আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী। ইতমধ্যে তার উদ্যোগ ও পৃষ্ঠপোষকতায় হটলাইন মুঠোফোন কলে নিম্ন আয়ের কর্মহীন মানুষের বাড়ি বাড়ি খাবার সরবরাহ কর্মসুচি গ্রহণ ও খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। স্থানীয় সাংসদের নেয়া এই উদ্যোগ অত্যন্ত আধুনিক ও যুগপোযোগী কার্যকর পদ্ধতি যা অন্যদের কাছে মডেল পদ্ধতি হিসেবে পরিচিতি অর্জন করেছে।
জানা গেছে,স্থানীয় সাংসদ আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী তার ব্যক্তিগত মুঠোফোন নম্বর,তার প্রতিনিধি তানোর উপজেলা চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না এবং গোদাগাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের ব্যক্তিগত মুঠোফোন নম্বর দিয়ে ননস্টপ হটলাইন চালু করে যাদের ঘরে খাবার নাই তাদের বিনয়ের সঙ্গে হটলাইনে যোগাযোগ করার অাহবান জানানো হয়েছে। আর হটলাইনে যোগাযোগের কিচ্চুক্ষণের মধ্যে এমপির প্রতিনিধি বা তার মনোনিত ব্যক্তিরা খাবার নিয়ে এসব মানুষের বাড়িতে গিয়ে উপস্থিত হচ্ছেন।এছাড়াও সাধারণ মানুষ হটলাইনে কাঙ্খিত সেবা পাচ্ছেন কি না সেটা নিশ্চিত করার পাশাপাশি এবিষয়ে কঠোর নজরদারি করতে এমপি নিজেই আর্কষিকভাবে খাবার
নিয়ে গভীর রাতে এসব মানুষের মাঝে উপস্থিত হয়ে খাবার বিতরণের পাশাপাশি তাদের সার্বিক বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজখবর নিচ্ছেন পরামর্শ দিচ্ছেন করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করনীয় কি সে্ই সম্পর্কে। আবার মাস্ক,জীবানুনাশক ওষুধ, সাবান, স্প্রেমেশিন ইত্যাদি বিতরণ করছেন। একজন দায়িত্বশীল জনপ্রতিনিধির (এমপি) স্বদিচ্ছা থাকলে অত্যন্ত কঠিন কাজও সহজ হযে যায় তানোর-গোদাগাড়ীর বিপুল সংখ্যক মানুষের খাবার সরবরাহ নিশ্চিত করণের মতো একটি কঠিন কাজ অতি সহজে করে তিনি তার রাজনৈতিক দুরদর্শীতা এবং কেনো তাকে কর্মী-জনবান্ধব ও গণমানুষের নেতা বলা হয় তিনি তার এসব কর্মকান্ডের মাধ্যমে ফের প্রমাণ করেছেন।অথচ এতোদিন যারা নিজেদের আদর্শিক, শতবছরের রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান ও তিনপ্রজন্মের জনপ্রতিনিধি পরিবারের সন্তান বলে বগী আওয়াজ দিয়েছেন তারা এখন উধাও।এদিকে করোনা একটি বৈশিক সমস্যা দেশের মানুষ চরম দুর্যোগের মধ্যে রয়েছে।এ সময় যার যতটুকু সামর্থ্য রয়েছে সেই টুকু নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিৎ,তবে তারা এটা না করে এমপির ত্রাণ বিতরণ কর্মসুচি নিয়ে মিথ্যাচার করছে,এতে এই জনপদের সাধারণ মানুষ এসব টাউট-বাটপারদের বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে তারা যেকোনো সময় এসব বাটপারদের গণপিটুনি দিতে পারেন।কারণ এমপির ব্যক্তিগত তহবিল থেকে প্রতিদিন শত শত পরিবারের মাঝে বিনামুল্য খাবার বিতরণ করা হচ্ছে, এসব নিয়ে দলের একশ্রেণীর টাউট-বাটপার নোংরা রাজনীতি করছে। তাই এমপির দেয়া এসব সহায়তা নিয়ে যেনো কেউ রাজনীতি করতে না পারেন সেটা নিশ্চিত করতে তৃণমুলের অনুরোধে প্যাকেটের গায়ে এমপির প্রকৃতির ব্যবহার করা হয়েছে। অথচ জামায়াত-বিএনপির আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় তাদের বি-বিটিম হয়ে কাজ করা আওয়ামী লীগের বিপদগামীরা তুচ্ছ এই ঘটনাকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে মিথ্যাচার করছে। স্থানীয়রা বলছে, এমপির ব্যক্তিগত তহবিল থেকে দেযা সহায়তার প্যাকেটে এমপির প্রতিকৃতি ব্যবহার যদি তাদের দুঃখ-কষ্টের কারণ হয় তাহলে তারাও তাদের বাবা-মা এমনকি চৌদ্দগোষ্ঠির প্রতিকৃতি ব্যবহার করে এসব মানুষকে সহায়তা দিক তারা তো সেটা পারবেন না,তাই তারা যেটা পারবেন না সেটা অন্যকেউ করবে সেটা তারা মেনে নিতে পারছেন না বলেই এসব মিথ্যাচার করছেন। এসব টাউট-বাটপারদের এমন মিথ্যাচারে অভিমান করে যদি এমপি ফারুক চৌধুরী সহায়তা কর্সসুচি স্থগিত করেন তাহলে প্রতিদিন কর্মহীন এসব শত শত মানুষের খাবারের কি হবে সেটা কি তারা একটি বার ভেভে দেখেছন।তারা নিজেরা কখানো কোনে ভাল কাজ করতে পারেনি,তাই অন্যর ভাল কাজ তারা সহ্য করতে পারছেন না।এসব মানবিক কাজের জন্য যেখানে এমপির প্রশংসা পাবার কথা সেখানে তারা উল্টো এমপির সমালোচনা (গিবদ) করছে।এদিকে এমপির সহায়তা নিয়ে মিথ্যাচারের খবর ছড়িয়ে পড়লে এই জনপদের মানুষ তাদের বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে এসব বিক্ষুব্ধ মানুষ যেকোনো সময় তাদের গণধাওযা বা গণপিটুনি দিতে পারেন বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।#