মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২১, ১২:৪০ অপরাহ্ন
জন্মদাতার না’র’কীয় লা’লসার শি’কার হল ১০ মাসের সন্তান। শুধু তাই নয়, শিশুটি নড়াচড়া বন্ধ করে দেয়ায় তিনি গুগলে সার্চ করে দেখতে থাকে, ‘ম’রে গেছে কিনা বুঝবো কীভাবে?’
মেট্রোর একটি প্রতিবেদন অনুসারে, নিজের মেয়েকে ধ’ র্ষ’ ণে অ’ভিযু’ক্ত অস্টিন স্টিভেন্স একজন ফুটবল কোচ। গু’রুত’র এই অ’ভিযো’গ পেতেই তাকে গ্রে’ফতার করেছে পুলিশ। সে ক্সু’য়া’ল অ্যা’স’ল্ট, সদ্যজাত শিশুকে যৌ ‘ন নি’পীড়’নসহ একাধিক ধা’রায় মা’মলা দা’য়ের হয়েছে অ’স্টিনের নামে।
পুলিশ জানিয়েছে, অ’ ত্যাচা’ রের তী’ব্রতা’য় মা’রাত্ম’ক য’ন্ত্র’ণা ও র’ক্তক্ষ’রণে’র কারণে ঘটনার দুইঘণ্টার মধ্যেই মৃ”ত্যু হয় এ’কর’ত্তি মেয়েটির। অ’ভিযু’ক্ত ২৯ বছরের অ’স্টিনের সার্চ হিস্ট্রি ঘাঁ’টতেই উঠে এসেছে আরো বি’ স্ফো’ রক তথ্য।
নিজের মেয়েকে ধ’ র্ষ’ ণের পর গুগলে অনেক কিছু সার্চ করেন স্টিভেন। ‘মেয়ে ম’রে গেছে কেন বুঝব কীভাবে?’ সার্চ ছাড়াও গুগল ইঞ্জিনের অ্যাক্টিভিটি হিস্ট্রি দেখেই অনু’মান করা যাচ্ছে স্টিভেন আসলে নিজের কু’কী’র্তি লু’কোতে মেয়েকে একেবারে শেষ করে দেয়ার পরিকল্পনা করেন। গুগল ঘেঁটে খুঁজে বের করতে চেয়েছিল প্রমাণ না রেখে শ্বা’সরো’ধের উপায।
হাসপাতাল থেকে একটি ফোন পেয়ে ঘ’টনার ত’দ’ন্তে নামে মার্কিন পুলিশ। সেখানেই উঠে আসে বি’স্ফো”র’ক তথ্য। বাচ্চাটি আসলে তাঁর ঠাকুমা আর দাদুর কাছে থাকতো। জলের সমস্যার জন্য বাবার বাড়িতে আনা হয়েছিল। তাই ওইদিন সে বাবার দায়িত্বেই ছিল। ধ ‘র্ষ’ ণের পর স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়েছিল বাচ্চাটিকে।
হাসপাতালের চিকিৎসকদের অস্টিন বলে, মেয়ে আ’চমকা ন’ড়াচ’ড়া বন্ধ করে দিয়েছে তাই আনা হয়েছে। কিন্তু চিকিৎসকেরা পরীক্ষা করতেই আসল ঘটনা বুঝতে পারেন। ১০ মাসের শিশুর উপর এমন নৃ’শং’স যৌ’ ন নি’ র্যাত’ নের ঘটনার সমস্তটাই চিকিৎসকেরাই পুলিশকে জানান। প্রথমে যদিও জে’রায় হ’ ত্যা’র অ’ভিযো’গ অ”স্বীকার করেছে অস্টিন।
সে জানিয়েছে, তার শিশুর শ্বাস এমনিই বন্ধ’ হয়ে গিয়েছিল। তবে ময়না তদ’ন্তের রিপোর্টেও মা”রা’ত্মক যৌ”’ন নি’র্যা’ত’নে’র প্রমাণ মিলেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ভ;;য়’ঙ্কর এই ঘটনা ঘটানোর পর গুগল সার্চের পাশাপাশি অস্টিন সোশ্যাল মিডিয়ায় দুই মহিলার সঙ্গে যৌ”নতা ভরা চ্যাট চালিয়ে যাচ্ছিল।