কবি,কে,এম,তোফাজ্জেল হোসেন জুয়েল খান
জুই-বেলি হিজল কাঠগোলাপ হাস্নাহেনা ফুল
পদ্মা পুকুরে পদ্ম হাসে কৃষ্ণচূড়ার লালে মিশে
হাজার পাখির কন্ঠ ছেড়ে গায়ছে মধুর সূরে
“যদি বৃষ্টি হতে পরতাম আমি তোমার দৃষ্টি
ছুঁয়ে যেতাম ধুঁয়ে দিতাম শত তোমার চোখের
জমান বিষাদ টুকু মেঘলা বড়ন অঙ্গ জুড়ে
তুুমি আমায় জড়িয়ে নিতে কষ্ট আর পারতো
না যে আমাকে অকারণে কষ্ট দিতে ,
আছিস তুই মনের মাঝে – সারা বেলা কিভাবে
ভুলব তোকে আবেগে তুমি বৃষ্টি চেয়েছো বলে
কতো মেঘ হয়েছি নিজে সন্ধ্যা সকাল সাঁঝে
আমি নিজের বলতে তোমায় চেয়েছি আজও
পাল্টে ফেলিনি মন তোমার সুখের জন্য যদি
তোমাকে ভুলে যেতে হয় তাহলে আমি ভুলে
যেতেও রাজি তবে এটা ভুলে থাকার অভিনয়
অভিমান করা যায় ঝগড়া করা যায় তোমাকে
ভূলে থাকা যায় না দূরে গেলে তুমি হারিয়ে যাবাে
আমি নিল আাকাশের নীলিমায় ভালােবাসি যে
তােমায় খুব ভলোবাসি যে তোমায় দিন ফুরাবে
রাত ফুরাবে ফুরাবে ফুলের প্রাণে মনের খাতায়
ডাইরীর পাতায় লেখা হয়ে রবে ইতিহাসে এক জীবনে
এতো ভালোবাসা কোথায় পাবে তুমি তোমার জন্য
আকাশ ছোঁয়া সুখ এনে দিতে পারি তুমি আমার
ভালোবাসা আমার প্রেমের ছবি খুব যতনে আদর
করে তোমায় বুকের মাঝে রাখি রাতের আকাশে
অনেক তারা একলা লাগে তােমাকে ছাড়া তোমায় ভাবি সারাক্ষন ফুলের ভিতর মধু থাকে যেমন তোমার বুকে ঢেউ
তুমি ছাড়া এই জীবনে নেই যে আমার কেউ
আকাশের বুকে চাঁদ থাকে চাঁদের বুকে আলো
তুমি ছাড়া এই জীবনে কেমনে থাকি ওগো ভালো
তাই বলে কি কষ্ট দিবি ভালোবাসা দিবিনা আমাকে
তোমার জন্য রইলো আমার স্বপ্ন ভেজা ঘুম,,,
একলা থাকা শান্ত দুপুর রাত্রি নিঝুম আাধার
তুমি আমার রঙিন স্বপ্ন আমার চাঁদের আলো
তুমি আমার নদীর মাঝে একটি মাত্র কূল
তুমি আমার ভালোবাসার শিউলি বকুল ফুল
বাদলা দিনে কদম হাতে চলবো হাজার কদম
অভিমানে তোমার সাথে পলাশ বনে হবে যে রোদন
ডুব সাতারে আনবো তুলে শাপলা শালুক পদ্মা
নাম না জানা পাহাড়ি ফুলে খোঁপায় দেব ছন্দ
পুষ্পবৃষ্টি দেখতে সবার বড্ড ভালো লাগে
ফুলের পানে দৃষ্টি মেলতেই পূর্নতা যে আমার জাগে
কাঠগোলাপের মায়ায় দুজনে যাবো ভেসে বহু দূরে
স্বপ্নেরা সব উড়াল দেবে নীলকমলের দেশে
কৃষ্ণচূড়ার লাল ফুঁলে ফুঁলে সাজাবো স্মৃতির মালা
শেষ বিদায়ে সন্ধ্যাতারায় সাজিয়ে পুষ্প ডালি
ভ্রমর আসে মধু পানে সুগন্ধে মাতে বেশ হো হো হো
হরেক রঙে রঙ্গিন ফুঁলে মন ভোমরাকে দেখতে লাগে বেশ
সৌন্দর্যতার প্রতীক সে তো যেন তেজস্বী তার পানে হার মানবে সকল উর্বশী লালা লালা….
জুই-বেলি হিজল কাঠগোলাপ হাস্নাহেনা ফুল
পদ্মা পুকুরে পদ্ম হাসে কৃষ্ণচূড়ার লালে মিশে
হাজার পাখির কন্ঠ ছেড়ে গায়ছে মধুর সূরে
“যদি বৃষ্টি হতে পরতাম আমি তোমার দৃষ্টি
ছুঁয়ে যেতাম ধুঁয়ে দিতাম শত তোমার চোখের
জমান বিষাদ টুকু মেঘলা বড়ন অঙ্গ জুড়ে
তুুমি আমায় জড়িয়ে নিতে কষ্ট আর পারতো
না যে আমাকে অকারণে কষ্ট দিতে ।।