বিরামপুরে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

এম,ডি রেজওয়ান আলী বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-দিনাজপুর
বিরামপুরে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন বিরামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ। দৈনিক আজকের প্রতিভা পত্রিকায় বিরামপুর বিএনপির দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য এলাকার হলুদ সাংবাদিকরা এমন একটি নিউজ প্রকাশ করেছেন। বিরামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির নেতৃবৃন্দ। আজ (৩০ সেপ্টেম্বর) সোমবার বিরামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির কার্যালয়ে  এই সংবাদ সম্মেলন করেন। প্রকাশিত সংবাদে উপস্থিত থেকে প্রতিবাদ বাক্য পাঠ করেন বিরামপুর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ রেজাউল করিম রেজু। তিনি বলেন,গত ২৪ শে সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং তারিখ মঙ্গলবার দিনাজপুর থেকে প্রকাশিত আজকের প্রতিভা পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত “নিরব চাঁদাবাজির জন্য দিনাজপুর বিরামপুরে বিএনপি’র ভাবমূর্তি নষ্ট করছে একটি চক্র “শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি তাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদটির সম্পূর্ণ বাস্তবতা বিবর্জিত,অসত্য ও ভিত্তিহীন। সংবাদটি প্রকাশকালে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ  কোন প্রকার নিয়ম নীতি অনুসরণ না করে রিপোর্টটি প্রকাশ করেছেন।
প্রকৃত পক্ষে যে কোন ক্রাইম রিপোর্ট করতে হলে যেকোনো প্রতিষ্ঠান বা ভুক্তভোগীদের সঙ্গে মতামত নিয়ে নিউজ প্রকাশ করতে হয়। নিউজটি অবশ্যই একটি ক্রাইম নিউজ
নিউজ প্রকাশের তেমন কোন নিয়ম মানা হয়নি। এতে করে তারা স্হানীয় ভাবে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ জনপ্রিয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের জনপ্রিয়তা ও ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন করেছে। প্রকাশিত সংবাদটি বিগত ১৫ বছরের তৎকালীন স্বৈরশাসক ফ্যাসিষ্ট সরকারের দোসর হালুয়া রুটি খাওয়া হলুদ সাংবাদিকতার প্রতিফলন।তৎকালীন লুটপাটকারী হলুদ সাংবাদিক ও নামে সর্বোত্বহীন গুটি কয়েক পত্রিকা এখনো ঘাপটি মেরে আছে। সুযোগ পেলেই তারা বিএনপিকে রাষ্ট্রের কাছে জনগণের কাছে হেই করা যায় ষড়যন্ত্রের ডালপালা নিয়ে ওত পেতে বসে আছে।
উল্লেখিত রিপোর্টটি ব্যক্তিগতভাবে দলের মান ক্ষুন্ন করেছে। রিপোর্টটি প্রতিহিংসামূলক ষড়যন্ত্রমূলক অসত্য তথ্য সমৃদ্ধ বাস্তবতা বিবর্জিত মিথ্যা ও ভিত্তিহীন এর প্রতিবাদ জানান। তারা আরো জানান ২৬ শে সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ  উক্ত পত্রিকার স্থানীয় ভাবে দুইজন প্রতিনিধি  মোহাম্মদ হাফিজ উদ্দিন সরকার ও আবু তাহের এবং সিনিয়র সহ-সভাপতি হুমায়ুন কোবির মিলন পত্রিকা অফিসে গেলে
তাদের কে কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে বাত্রা সম্পাদকের সহিত প্রকাশিত সংবাদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি আন্তরিক ভাবে দুঃখ প্রকাশ করেন। সম্পাদকের চাপে নিউজটি প্রকাশ করেছেন বলে জানান। তারা আরও জানান,উক্ত পত্রিকার খবরের প্রতিনিধি হিসাবে একজন মহিলা প্রতিনিধি হিসাবে নাম ছিল যার নাম ছিল শিউলী বেগম পিতা আবু তালেব তার সাথে কথা বললে তিনি জানান,সে কিছুই জানেন না এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্হা গ্রহণ করবেন।
এসময় তারা জানান,সরজমিনে সঠিক তদন্ত হওয়ার জোর দাবী জানান। পাশাপাশি তত্ত্ব উপাত্ত নিয়মনীতি ছাড়াই যারা সংবাদ প্রকাশ করে সম্মান নষ্ট করে চলেছে তাদের কে চিহ্নিত করা খুবই প্রয়োজন। উক্ত রিপোর্টের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। এসময় বিরামপুর উপজেলা বিএনপির সকলস্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
Exit mobile version