মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে কবি-সাহিত্যিকদের অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে : লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল

বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে কবি-সাহিত্যিকদের অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মৃত্যুঞ্জয়ী। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হচ্ছে, ভাষা আমাদের বাংলা, জাতিতে আমরা বাঙালি, ধর্মে আমরা নিরপেক্ষ। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাঙালি জাতির সবচেয়ে বড় সম্পদ। নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত করে গড়ে তুলতে হবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সর্বস্তরে বাস্তবায়ন করতে কবি-সাহিত্যিকগণ অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাসমৃদ্ধ কবিতা, ছড়া ও অন্যান্য রচনাবলি আরো অধিক রচনা ও প্রকাশ করার জন্যে তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
কবিসংসদ বাংলাদেশের উদ্যোগে ২ ডিসেম্বর শনিবার বিকেলে ঢাকার মতিঝিলস্থ কবি জসীম উদ্দিন আহমেদ এর বাড়ীতে আয়োজিত আলোচনা ও ‘বিজয়ের কবিতা উৎসব’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি সকলকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে ও মুক্তযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে স্বীয় দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার আহ্বান জানান।
কবিসংসদ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী খান চৌধুরী মানিক এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক কবি তৌহিদুল ইসলাম কনকের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, জয়বাংলা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর সভাপতি সালাউদ্দিন বাদল, কবিসংসদ বাংলাদেশের নির্বাহী সভাপতি কাপ্তান নূর, কবি এম আর মঞ্জু, কবি আসাদ কাজল, কথাসাহিত্যিক হালিমা বেগম, নজরুল গবেষক নজরুল ইসলাম তামিজী, শিশু সাহিত্যিক শাজাহান আবদালি, কবিপুত্র খুরশিদ আনোয়ার জসিম উদ্দিন, সব্যসাচী ফারুক প্রধান, কবি শেখ আব্দুল হক চাষি, কবি ও সাংবাদিক, দৈনিক স্বদেশ বিচিত্র সম্পাদক অশোক ধর, কবি নিত্য গোপাল বিশ্বাস, কবি রেবেকা রেবা, কবি সুবর্ণা দাস, কবি আহমেদ মনির, রোকেয়া মুন্নি, সহেলী মল্লিক, কবি ও আবৃত্তিকার রাজিয়া রহমান। ভারত থেকে আগত কয়েকজন কবি স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন এবং কয়েকজন কণ্ঠশিল্পী গান পরিবেশন করেন। তারা হলেন, কবি রিনা রায়, ডক্টর দুতি দত্ত গুপ্ত।
Exit mobile version