স্বামী রুমের ভিতরে সেক্সী বউ চায়। রুমের বাইরে পর্দানশীল মেয়ে চায়। যাতে তার বউকে অন্য কেউ কুনজরে না দেখে।
স্বামী যখন তার বউকে একা পেতে চায় তখন সে চায় বউকে এই ধরনের পোশাকে দেখতে।
তাই রুমের ভিতরে এই ধরনের পোশাক পড়ে থাকলে স্বামী বেশি আকর্ষিত হবে।
এরকম পোশাক পড়লে স্বামী উত্তেজিত হয়ে বেহুশের মতো চুমাচুমি শুরু করে দিবে গভীর রাতে।
এসব পোশাক খুলতে সুবিধা। আবার পুরোটা খোলাও লাগে না। যতটুকু দরকার এক্সপোজ করে সেক্স করা হয়ে যায়। তাই এসব পোশাকে শালীনতা বজায় থাকে।
আর উহ আহ এসব শব্দ স্বামীরা বেশি পছন্দ করে না। স্বামীরা সেক্সের সময় একটু জোরে জোরে নি:শ্বাস নেয়া স্ত্রী পছন্দ করে।
স্বামী যখন ফোরপ্লে বা “চুমাচুমি” করবে তখন স্বামীকে জড়িয়ে ধরে স্বামীর উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে দেয়া যায়।
নোংরা কিছু কথাও অনেক সময় স্বামীকে উত্তেজিত করে দেয়।
আমি আর পারছি না, উহ ব্যাথা লাগে, উহ, এখন না, পরে, বা স্বামী যখন কাপড় সরাতে চাইবে তখন যদি স্ত্রী সেটা বারন করে এবং সরাতে না দেয় তবে স্বামীর উত্তেজনা আরো বেড়ে যায় কয়েকগুন।
সে আবার কাপড় খুলতে চায়। স্ত্রী আবার স্বামীর হাত সরিয়ে দেয়। এসব যে কোনো পুরুষকে আরো বেশি উত্তেজিত করে দেয়।
মনে রাখতে হবে, একে বারে স্বামী কোনো বাধা না পেলে স্বামীর তৃপ্তি আসে না।
তাই স্ত্রীর লজ্জাবোধ, কিছু করতে বাধা দেয়া প্রথম দিকে, এসব স্বামীরা অনেক পছন্দ করে।
তাই এসব করলে স্বামী এমনিতেই উত্তেজিত হয়ে যাবে।
একটা পর্যায়ে স্বামী নিজের লজ্জা ভুলে যা করার তাই করে।
এভাবেই সবাই সেক্স করে।
এসব আজে বাজে কথা মনে হলেও আসলে এসব বাস্তব কথা।