কবি কে এম তোফাজ্জল হোসেন (জুয়েল খান )
ডিসক ছেরি ডিসক সেরা প্রেম জমেচ্ছে সেরা বেড়া হিজল
গাছের তলে তাই না দেখে পাড়ার দাদুর লুঙ্গি খসে পড়ে ও মা
যাস একটা কিট ওৱ পেটে ডুকে প্রেমের মজা বুঝবি শেষে
জন্ম নেবে আধুনিক ডিজিটাল মস্ত বড় ছেলে প্রেম ও !!
ভালোবাসা প্রেম তুই দুর্লভ চরণ আলো আঁধারেৱ ধোঁয়াশা
প্রেম জাত কুল কিছু মানে না কেউ খোঁজে আস্ত কুড়াল
কেউ খোঁজে টাক মাথা কেউ আবার টাকার ওজনে প্রেমকে
করে সুখী বাহারি ফ্যাশনে ঠেসে দিয়ে শালা- প্রেম কেউ
আবার ভোতা দাটাকে জড়িয়ে বুকে সুখ খোঁজে নিজে নিজে
চশমার ফ্রেমে শালা পারদের কাঁচে হাজারো পাওয়ার সেটে
প্রেম রুপ যৌবনের মাথা খেয়ে সে গল্পে গল্পে চলে প্রেম নেশা
খড়েরল হাত ধরে ঐ ঘরেতে ঢুকে প্রেম জানালা দিয়েই যায়
চলে মৌ কেটে গেল জীবন হলো নদীৱ স্রোত থেমে সে তো
থাকে না জীবন থেকে কেউ চলে গেলে ভোলা তারে যায় না
তবুও জীবন চলছে ঠিকই ঝিকঝাক ঝিকঝাক জীবন থেমে
থাকে না আপন গতিতে সে চলে কিন্তু তার রেখে যাওয়া
স্নৃতি আর স্বপ্ন গুলো জীবন কে বিষন্ন করে বড়ই বেইমান এই
চোখ দুটো আমার সে আমার হয়েও অন্যের জন্য কাঁদে ?
অল্পতে রাগ করে – প্রেমে পড়লে এমন কিছু কথা আছে
বলতে পারি না এমন কিছু কষ্ট আছে সইতে পারি না এমন
কিছু ফুল আছে তুলতে পারিনা আর এমন মানুষ আছে
ভূলা যাই না জানি আমি তোমার কষ্টের কারন হবো আমি
নিজেও পুৱছি আগুনে আমাৱ এক ফোটা অশ্রুর কারন তুমি
তবে সত্যি বলছি জানতে পাৱলে কখোনো আসতাম না
তোমার জীবনে শুধু দূর থেকে ভালোবেসে যেতাম তোমাৱ
অজানতে মানুষ হইল বেইমান জাতি ফুলে ফুলে মধু ?
খায় ফুলের মধু শুকাইয়া গেলে আর ফিরা নাহি চায় কেন
এক অসমাপ্ত ভালোবাসা সত্যি খুব কাদায় প্রতিদিন
প্রতিনিয়ত মিথ্যে অভিনয় করে অবুঝ ভালোবাসা কারো
জীবনের আলোর প্রদীপ নিভিয়ে দিয়ে করে তামাশা কারো
জীবন আলোয় আলোয় ভোৱে কৱে উজ্জ্বলতা !!
দিও নাহ তুমি দুঃখ কষ্ট ভালোবাসার নামে তুমি করনা ছলনা
কত ভালোবাসি তোমায় সে তো বুঝলেনা আমার মনের
মানুষ বন্ধু তুমি হইলা না আলোর মাঝে সাজাবো আমি
অন্ধকারের সাজ দেখে আবার আজ আসেনা যেনো তোমার
চোখের পানি হটাৎ করে দেখবে তুমি হারিয়ে গেছি আমি
একজন পাগলের মতো ভালোবাসে আরেকজন পাগল
ভেবে অবহেলা করে দূরে দেয় টেলে দেখলে এইতো দুনিয়ার
রীতি কখনই কারো প্রিয়জন ছিলাম না আমি বন্ধু সবসময়
সবার প্রয়োজন টাই ছিলাম আমি হায়রে প্রেম সে তো হাৱাম
জাদা তোমায় মারবো লাথি এমন দিনে ভালবাসা তরে খুঁজি
ভাঙ্গা হারিকেন জ্বালিয়ে যদি তুমি দেশকে নতুন কিছু !!
উপহার দিতে না পার তবে তুমি দেশের একটি বোঝা
পৃথিবীটা লবণাক্ত পানির মত যতই তা পান করবে পিপাসা
ততই বাড়বে যে দেশে গুণের সমাদর নেই সে দেশে গুণী
জন্মাতে পারে না সে ব্যক্তি মুমিন নয় যে নিজে তৃপ্তি
সহকারে আহার করে অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে
ছোট ছোট গুনাহকে কখনো হালকা মনে করো না কেননা
সামান্য স্ফুলিঙ্গ থেকেই বড় অগ্লিকান্ডের সূত্রপাত হয় প্রেম
লোভের মোহে হয় না প্রেম নিঃস্বার্থ মনের চাওয়ায় অজান্তেই
হয়ে যায় প্রেম -প্রেম প্রেম মানে না বাঁধা বয়সের সাথে কোন
সম্পর্ক দুটি মনের অকুলতায় ব্যাকুল যখন হৃদয়ের !!
উস্ছাসিত দাঁড় পিয়াসী মনের বাসনায় ভালোবাসা করে
অমরত্ত বিস্তার স্তব্ধ গায়ে দেখেছি যখন আমি সূর্যের বিকিরণ
বুজেছি তখন কত শক্তিধর তোমার আমার প্রেমর অলিঙ্গন
সুধী জনের সাজে ভদ্রতার পোষাক দেখেছি অনেক শুনেছি
অনেক প্রেম সবই বিভ্রান্ত দেখি আজকাল বর্ণালী বিচিত্র
স্বপন আর সেই স্বপ্নকেই যদি দোষে পেয়ে বসে কি বলবো
তাকে হায়- হায় নয়তো স্বপ্নদোষ বলিলেই সর্বনাশ করিবে হু
হুতাশ লজ্জায় ভয়ে পাকিয়ে জলে ঘোলে দেখা মেলে !!
অবশেষে প্রেম তেপান্ন খেলার বায়ান্ন তাসে হাবু ডুবু আর
লুকোচুরি খেলে মনের অজান্তে ভালোবাসতে শিখেছি আমি
তাই প্রতিনিয়ত বিধাতার সৃষ্টি ভালোবাসার মানুষটিকে
খুঁজতে খুঁজতে বাংলাদেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত শেষ
করেছি খুঁজে পাইনি আমার মনের মতো ডিজাইনকে জানিনা
তুমি প্রিথীবিতে এসেছ না মাতৃ গর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হওনি এখন
তবুও হাল ছাড়ীনি আমি বাংলার মেঠো পথ ঘাট ধরে হেঁটে
চলেছি তোমাকে পাবার নেশায় ভালোবাসাৱ নেশায় ?
প্রতিনিয়ত তোমাকে খুঁজে ফিরি আজ আমার পচিশ পেরিয়ে
চল্লিশে পা দিয়েছে আর কতো পরকিয়ায় দিন কাঁটাতে হবে
আমার ভাবতে – ভাবতে কখন যেন ঘূমিয়ে পরেছি আমি
একটুও টেরপাইনি ঘূম থেকে উঠে দেখি কৌশর পেরিয়ে
যৌবন পেরিয়ে যায় বাধ্যকে বসে তখন ভাবছিলাম মনেমনে
আমার কবরে যাবার সময় হয়ে এলো বুঝি চলে বালিকা
এখন সাবালক হয়ে উঠলো বুঝি ধিরে ধিরে অনেক প্রতীক্ষার
পরে নদীর তীরে বসব বলে হাত ধরেছি চেপে হাত ছেড়ো না
জোরে চেপে ধর আমায় ভালোবাস ভালোবাসা উচুপাহার ।।
সবুজ জমিন সব ছুঁয়ে যায় ভালোবাসা বুকের ভেতর এক
পশলা ঢেও খেলে য়ায় লাল ঠোঁটের মিষ্টি হাঁসি কেমন করে
পাশ কাঁটিয়ে যাবে তুমি চলে যেওনা কাছেই থেক দেখবে
কেমন ঢেউ খেলছে ঐ নদির স্রতের ধারা এঁকে বেঁকে দুর
থেকে দুরন্তরে ছুটছে ভালবাসা একটা ফুলন্ত গ্যাস বেলুন
কিংবা একটা জলন্ত সিগারেট ভালোবাসায় পড়লে ছলনা
শিখায় সত্য মিথ্যয় লুকোচুরি খেলায় বিশ্বাসে -নিঃস্বাসে !!
ঠূকাঠুকি আর মিষ্টি ভাষায় আনন্দ জোগায় চিঠির বোঝা
সস্তা সেন্টিমেন্ট আত্মহত্য নয়ত জীবনের সর্বনাস হয়তবা
জীবনের ধর্স ভালোবাসা পুরাই দীর্ঘস্বাস বাবার টাকায়
পকেট গরম চাইনিচ -রেস্তরা সাটির্ফিকেট_লোন !!
আবাসিক হোটেলে কামরা দখল আথবা ফুঁটপাতে চায়ের
দোকান ভালোবাসা হল উড়ন্ত বাতাস উচছাস-সাগরের
খলখলানি ঢেও সাত রংয়েৱি মাধুরি মাখানো মোনালিসা
আত্মার মাঝে আত্মীয়ের আলিগঙন ভালোবাসা হল রক্ত
গরম ইমেজ আজগের এই দিনে পেমিকার ঠোঁটে দুষ্টু চুমবন
ভালোবাসা একটা ফুলন্ত গ্যাস বেলুন কিংবা একটা জলন্ত
সিগারেট ভালোবাসায় পড়লে ছলনা শিখায় সত্য মিথ্যয়
লুকোচুরি খেলায় বিশ্বাসে -নিঃস্বাসে ঠূকাঠুকি আর মিষ্টি
ভাষায় আনন্দ জোগায় চিঠির বোঝা সস্তা সেন্টিমেন্ট ??
আত্মহত্য নয়ত জীবনের সর্বনাস হয়তবা জীবনের ধর্স
ভালোবাসা পুরাই দীর্ঘস্বাস বাবার টাকায় পকেট গরম
চাইনিচ -রেস্তর সাটির্ফিকেট_লোন আবাসিক হোটেলে
কামরা দখল আথবা ফুঁটপাতে চায়ের দোকান ভালোবাসা
হল উড়ন্ত বাতাস উচছাস-সাগরের খলখলানি ঢেও সাত
রংয়েরি মাধুরি মাখানো মোনালিসা আত্মার মাঝে আত্মীয়ের
আলিগঙন ভালোবাসা হল রক্ত গরম ইমেজ আজগের এই
দিনে পেমিকার ঠোঁটে দুষ্টু চুমবন গড়াই নদীর তীরে বসব
বলে হাত ধরেছি হাত ছেরনা জোরে চেপে ধর আমায় !!
ভালোবাস ভালোবাসা উচুপাহার সবুজ জমিন সব ছুঁয়ে যায়
ভালোবাসা বুকের ভেতর এক পশলা ঢেও খেলে য়ায়
লাল ঠোঁটের মিষ্টি হাঁসি কেমন করে পাশ কাঁটিয়ে যাবে তুমি
চলে যেওনা কাছেই থেক দেখবে কেমন ঢেউ খেলছে স্রতের
ধারায় এঁকে বেঁকে বয়ছে ভালোবাসা ভালোবাসা-ভালোবাসা
ভালোবাসা ভালোবাসা তোমাকে আজ ছুটি দিলাম হাজারও
কষ্ট আর হতাসাই ভরা জীবন থেকে তুমি আজ রঙ্গীন ??
প্রজাপতি হয়ে হলুদময় বিকেল বেলাই পাখনা মেলে ঘুরে
বেড়াও রঙ্গীন সব ফুলে ফুলেভালোবাসা আজ তোমাকে ছুটি
দিলাম লক্ষ্যহীন পথভ্রষ্ট বিবিশীখাময়বন্দি জীবন থেকে তুমি
আজ বিহঙ্গের ডানা মেলে খুলা দিগন্তে উড়ে উড়ে প্রাণ
খুলে প্রশান্তির নিশ্বাষ নাও ভালোবাসা আজ তোমাকে ছুটি
দিলাম র্দুস্বপ্নে ভরা স্বপ্নহীন আমার পৃথিবীথেকে তুমি আজ
খুজে নাও স্বপ্নময় রঙ্গীন কোন পৃথিবী যেখানে তুমি থাকবে
শুধু তোমার মোত করে কথা দিলাম ভালোবাসা আর ।।
কোখনো কোন দিনও বোলবনা ফিরে এসো কারণ
ভালোবাসা আমিযে চিরোদিনের জন্য তোমাকে ছুটি দিলাম
আমার থেকে নীলখামে-লেখা চিঠি নীল খামে থাক কি
লিখেছি আমি তাতে ভেবে দিন যাক পরণে কি ছিল আজ
লালপাড় শাড়ি রাগ করে মোর সাথে দিয়েছ কি আড়ি জমে
থাকা সবকথা ভরেছ কি খামে ভুল করে ডাক দিলে আজ
মোর নামে একটানা লিখেছ কি পুরো চিঠিখানা কারও কি
মাঝখানে ছিল আনাগোনা সেই দিনের কথা লিখে দিয়েছ
কি গাল রাঙা ঠোঁটে সেই দাগ এখন ও কি লাল তুমি হাসলে
অনাথের মুখে হাসি ফোটে যায় হয়তো তুমার হাসিতে !!
ভালোবাসা খুঁজে পায় তুমি হাসলে বৃষ্টি ও সুন্দর হয়ে আসে
হয়তো সে তুমাকে ভেজাতে ভালোবাসে তুমাকে বিধাতা ও
ভালোবাসে কারন তুমার মাঝে নামাজিদের সুভাস আসে
অবষেশে আমি কেন ভালোবাসি তা নাহয় আমার মাঝেই
থাক সাতশ বছর পর ও মানুষ আমার মাঝে তোমাকে খুঁজে
পাক।।