কু-খ্যাতির ইউনুস সরকার তাড়াতে ও আধুনিক ভারত-বাংলাদেশ গড়তে রানী লক্ষ্মীবাই।

মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি, ভোলা, বরিশাল, বাংলাদেশ। জেগেছে ভারত, গর্জিয়েছে এশিয়া, গড়তে হবে গ্রেট আমেরিকা, বন্ধুত্বে আনতে হবে রাশিয়া— তবেই শান্তি আসবে বাংলাদেশে। আধুনিক ভারত মাতা ও বীর কন্যা রানী লক্ষ্মীবাই এর উত্তরসূরীগন বাংলাদেশ দখল করবেন ও অখন্ড ভারত উদ্ধারে নামবেন। ভারতীয়দের ও ভারতের বর্তমান নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশে পঁচাত্তর ডিভিশন (যা সংখ্যায় কমপক্ষে একলক্ষ ষাট হাজারেরও বেশী হয়) জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর একটি সেনা দলের উপস্থিতি প্রয়োজন। যা কার্যত দেখা যাবে যে, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন হয়েছে। এই ধরনের শান্তিরক্ষী বাহিনীর উপস্থিতির জন্য ভারতের প্রতিটি নাগরীককে ১৮৩৫ ইং সালে মারাঠা রাজ্যের এক ব্রাক্ষ্মন পরিবারে জন্ম নেওয়া, বাইশ বছর বয়সী, ভারত মাতা, বীরকন্যা, ভারত রানী মনিকা কার্নিশ ওরফে লক্ষ্মীবাইয়ের মত প্রতিবাদী হয়ে উঠতে হবে। শুধু পশ্চিম বঙ্গের প্রধানমন্ত্রী মমতা ব্যনার্জির মত ঘোষনা দিলেই চলবে না। কেননা— শুধু মনিকার প্রতিবাদেই বর্তমান ভারত টিকে আছে। ভারতের বাকী সবগুলো রাজ্যই দস্যুরা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশের উপর ভর করে বর্তমানের ভারতকেও তছনছ করে দিতে চায় বাংলাদেশের বর্তমান ইউনুস সরকার। তার অনেক কাজই আরব্য দস্যুরা ইতিমধ্যেই সম্পন্ন করেছে। যেমন—ইংরেজী ১৩৭৮ সালের আগে সৌদি আরবের ক্বাবা ঘর বলতে কিছু ছিল না। ওখানে ছোট একটা ঘর ছিল। অ-খন্ড ভারত আমলের কেন্দ্রীয় সরকারের লোকেরা ঐ আরিয়ান এলাকায় (যাকে বর্তমানে মক্কা বলা হয়) গেলে তাদের পরম পূজনীয় কাজে ঐ ঘড়ে নেওয়া হতো। যা পরবর্তীতে দেবগুরুর ঘর বা মহাদেবের আরাধনার ঘর বলা হত। আরব্য দস্যুরা বর্তমান ইরানকে ভারত থেকে ছিনিয়ে নেয়ার পর মুসলমানের ধর্ম রাজনীতির জন্য ঐ মহাদেবের ঘরও দখল করে আরব্য দস্যুরা। মহাদেবের ঘর বেদখল করে আরব্যরা উহাকে ক্বাবা ঘর ঘোষনা দেয়। তারপর ঐ অঞ্চলগুলোতে ইসলামিক বৈরিতা দিয়ে একাধিক মুসলিম রাষ্ট্র তৈরি হয়। জায়গাগুলো অ-খন্ড ভারতেরই ছিল। তৎকালীন ভারত যুদ্ধ খরচ চালাতে না পারায় ভারতীয়রা অনেক রাজ্য ছেড়ে আসে। ছেড়ে দেয়। বর্তমানে রাশিয়া তাদের নিরাপত্তার প্রয়োজনে রাশিয়ার পুরাতন নিজস্ব ভূমি ইউক্রেন দখল করে নিয়ে যাওয়ার মত ভারতও যদি তাদের নিজেদের নিরাপত্তার প্রয়োজনে মহাদেবের আরাধনার সাবেক ঘর (বর্তমান ক্কাবা ঘর, জেরুজালেম, মূল রাম মন্দির ভবন ইন্দোনেশিয়া) দখল করে বিধাতার দেওয়া হেদায়াত বাণী প্রচার করলে বর্তমান বিশ্বের অসভ্যতা হয়ত কমতে পারে। এমনকি ১৯৭১ ইং সালে যেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য পনের হাজার মতান্তরে সতের হাজার সসস্র ভারতীয় সেনা মুক্তি যুদ্ধের মাঠে অকাতরে জীবন দান করেছে তাদের আত্মদানের প্রতি সন্মান ও মর্যাদা রক্ষার অধিকার আদায়ের জন্য বর্তমান অসভ্য ও গুন্ডা ইউনুস সরকারের কাছ থেকে ভারতীয়রা যদি বাংলাদেশকেও তাদের (ভারতের) দখলে নিয়ে সুস্থ সভ্য মানব বিন্যাস তৈরি করে – তাও আমাদের তথা দক্ষিন এশিয়ার মানব প্রজন্মের জন্য খুবই মঙ্গলজনক ও ন্যায় বিচারবোধক হবে। ইতিমধ্যেই আধুনিক ভারত মাতা মমতা ব্যনার্জি বাংলাদেশে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষার আহ্বান জানানোর বক্তব্য প্রস্ত্তুত করেছেন। সর্বশেষ খবরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশের হিন্দুসহ যেকোন সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা ও হামলার প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনী মোতায়েনের আহ্বান জানিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গ বিধান সভায় ভাষণ দেওয়ার সময়, মমতা বাংলাদেশের জনগনের উপর গুন্ডা ইউনুস সরকারের হামলার নিন্দা করেন এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান। “আমরা জাতি, ধর্ম বা বর্ণ নির্বিশেষে যে কোনও ধরণের নৃশংসতার নিন্দা করি। আমি জাতিসংঘকে বাংলাদেশে শান্তি রক্ষী দল পাঠানোরও পরামর্শ দিচ্ছি। হয় প্রধানমন্ত্রী বা পররাষ্ট্রমন্ত্রীরই বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত হওয়া উচিত,” বলেন মমতা। মমতা গত দশ দিনে ভারত সরকারের নীরবতার সমালোচনা করেছেন এবং অবিলম্বে পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন। তিনি বাংলাদেশী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক 79 জন ভারতীয় জেলেকে আটকের কথাও উল্লেখ করেন এবং তাদের মুক্তির আহ্বান জানান। বাংলাদেশের ও ভারতের বিভিন্ন সীমান্ত সূত্রে জানা গেছে যে, বহু পাকিস্থানী জঙ্গী দাড়িওয়ালা, টুপিওয়ালা, পাঞ্জাবীওয়ালা বেশ ধরে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। সীমান্তের ওপারে ও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ডিস্টোপিয়া তৈরির কাজে নিয়োজিত আছে। যা প্রতিরোধ করার জন্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতীয় সেনা অপারেশন প্রয়োজন। বাংলাদেশের বর্তমানের এক লক্ষ ষাট হাজার আর্মি গুন্ডা ইউনুস নেশায় মগ্ন থাকায় তারা উক্ত অপারেশন করবে না। তাই ভারতীয় সেনা অপারেশনের জন্য জাতিসংঘ শান্তি মিশনের সৈন্য বাংলাদেশে মোতায়েন থাকার প্রয়োজন আছে। ছবিতে— (১) আমেরিকায় এক মহিলার সাথে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুসের গুন্ডামী ও ষন্ডামি (২) নাবালক উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুসের উপর ভর করে হিন্দু ও সংখ্যালঘু নিধনে/জবাইয়ে তৎপর ভোলা-৪ এর সাবেক এমপি এবং চরফ্যাসনের এওয়াজপুরের ইমরান/আফিফ সহযোগে— জ্যাকব/চরফ্যাসন টাওয়ারের নীচে লোকজনের তৎপরতা, (৩) বাংলাদেশের কুকুর (কুত্তা) হিসেবে সারা পৃথিবীতে পরিচিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক আওয়ামীলীগের প্রতিটি লোককে কারেন্টের খুঁটির সাথে বেঁধে পিটিয়ে মারার আদেশ ও ঘোষনা প্রদানকারী, (৪) রাষ্ট্র দ্রোহিতার কথা বলে বাংলাদেশে হিন্দু নিধনের প্রতিবাদে মমতা ব্যানার্জি ও ভারতের নেতাদের বক্তব্য (৫) শেখ হাসিনার পিতার স্মৃতি আকৃতিকে হত্যা ও ইউনুস সরকারের ক্যারিশমায় সংখ্যালঘু শেখ হাসিনা কর্তৃক মিথ্যা খুনে আক্রান্ত আলআমিন (যে এখনো জিবীত)ও (৬) ভারত মাতা, বীরকন্যা, রানী লক্ষীবাই ওরফে মনিকাকার্নিশ।

Exit mobile version