বড় স্বপ্ন নিয়ে পৃথিবীতে এক হতদরিদ্র মায়ের কোলে জন্ম নিয়েছিলো মাগুরার আলোচিত ৮ বছরের শিশু আছিয়া, তার স্বপ্ন ছিলো সে পৃথিবীর নির্মল আলো বাতাসে হেলে দুলে বড় হয়ে লেখাপড়া শিখবে, চাকরি করবে, দেশের বড় অফিসার হবে, দরিদ্র অসহায় মা-বাবার অভাবের সংসারে দায়িত্ব নিয়ে অভাব দুর করে দিবে, মা-বাবার মুখে হাসি ফুটাবে, ভাই বোনদের নিয় ভালো ভাবে জীবন যাপন করবে, একদিন নিজের সংসার হবে, ছেলে মেয়ে হবে, সে একজন আদর্শ মা হবে, ছেলে মেয়েদের মানুষের মত মানুষ করে গড়ে তুলবে, এত সব স্বপ্ন পুরন হবার আগেই ম্লান হয়ে গেল সব জল্পনা কল্পনা, আশা প্রত্যাশা, নিষ্ঠুর নিয়তি চোখের পলকে অমানিশার ঝড়ের মতো তছনছ করে ধুলিস্যাৎ করে দিল সব স্বপ্ন, চিরতরে নিভে গেলো জীবন প্রদীপ, অতি কাছের কিছু অমানুষের পাশবিক লালসার শিকার হয়ে মাত্র ৮ বছর বয়সে পৃথিবীর আলো বাতাস ও আপনজনদের মায়া ত্যাগ করে এক মুঠু গনতন্ত্র সাথে নিয়ে চির বিদায় নিয়ে না ফেরার দেশে চলে যেতে হলো আছিয়াকে ।
যার সঠিক বিচার কোনো দিনই হবেনা এই গনতন্ত্রের দেশে । কারণ যারা তাকে কামনার লালসা মিটাতে গিয়ে জ্ঞান পাপী নর পিশাচের মতো দলগতভাবে উপর্যপুরি ধর্ষন করে মায়ের জাতির সম্ভ্রম ক্ষত বিক্ষত করে জীবন প্রদীপ নিভিয়ে দিয়েছে, তাদের দৃষ্টিতে সেটাও তারা তাদের গনতান্ত্রিক অধিকারেই করেছে । কারণ তারাও যুগের পর যুগ দেখে দেখে অভ্যস্ত আপনজনকেই কি আর অপরজনকেই কি? ধর্ষন করা এ দেশে তেমন জঘন্য কোনো অপরাধ নয়, এটা একটা মামলিক ব্যাপার, এটা এ দেশের নরপশুদের নাগরিক অধিকার । জন্ম অবদি ধর্ষকের দৃষ্টান্তমুলক কোন শাস্তি হতে তারা দেখেনি,বরং প্রহসনমুলক তদন্তের নামে বছরের পর বছর সময় ক্ষেপন করে ভুক্তভোগীর পরিবারকে এমনভাবে হয়রানি করা হয়েছে ভুক্তভুগীরা ন্যায় বিচারের অপেক্ষা করতে করতে এক সময় ক্লান্ত হয়ে পরেছে, রাষ্ট্রীয় সমাজ ব্যাবস্থা আইনের ফাক ফোকরে মাধ্যমে ধর্ষককে আড়াল করতে গিয়ে ধর্ষিতাকে নানাভাবে হেনস্তা করেছে, এমন বৈষম্য মুলক বিচার ব্যাবস্থা আর লোকলজ্জার ভয়ে অনেক ভুক্তভোগী ন্যয় বিচারের জন্য মাথা উঁচু করে দাড়াতে পারেনি, অতপর এক সময় ধামাচাপা পড়ে যায় ধর্ষনের বিচার, মানুষও আস্তে আস্তে সব ভুলে যায়, মনে রাখেনা আর সেই নির্মম পৈশাচিক ঘটনার কথা । তাই পশুরা ধরেই নিয়েছে ধর্ষন করা একটি গনতান্ত্রিক অধিকার, আর সেই গনতান্ত্রিক অধিকারের শিকার হয়েই প্রতি নিয়ত আছিয়ার মতো শত শত শিশু সহ অনেক আবাল বৃদ্ধ বনিতারা অমানবিক ও পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়ে জীবন বিসর্জন দিয়ে নিরবে হাসি মুখে এই গনতন্ত্র বরন করে পৃথিবী ছেড়ে চলে যান, পরক্ষণে কেউ তাদের মনে রাখেনা ।
এই গনতান্ত্রিক অধিকার চরিতার্থ করতে মসজিদের ইমাম সাহেবও মসজিদের ভিতরে মক্তবের ছাত্রী ধর্ষন করতে দ্বিধাবোধ করে না, যদিও লোক দেখানো বিচারের নামে বিচার ব্যাবস্থা কোন অপরাধীকে গ্রেপ্তার করে, কিন্তু তাতে কোনো লাভ হয় না, আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তাদের পক্ষে সাফাই গাওয়ার জন্য, তাদেরকে নিরপরাধ প্রমাণ করার জন্য কারামুক্ত করে পুনরায় একই অপরাধ করার সুযোগ প্রদানের জন্য এদেশের সুশীল সমাজের উচ্চ শিক্ষিত কিছু অর্থলোভী নির্লজ্জ ও কলঙ্কিত মুখোশধারী আাইনজীবি নামের নরপশুরা আদালতে দাড়িয়ে তাদের পক্ষে কথা বলে এবং তাদের দোসর হিসাবে একই প্রকৃতির বিজ্ঞ বিচারকরা তাদের জামিনে মুক্তি দিয়ে পুনরায় একই অপরাধ করার সুযোগ দিয়ে থাকেন । অপরাধীরা গনতান্ত্রিক অধিকারে দ্রুত জামিনে বের হয়ে আবারো একই অপরাধে জ্ুিড়য়ে পড়েন এবং এটা দেখে নতুন নতুন অপরাধীরা উৎসাহিত হয়ে এ ধরনের অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত হন , যা ভাবতেও লজ্জায় মুখ থুবড়ে আসে। এমন গণতন্ত্রের জন্য সারা বিশ্বে জাতি আজ লজ্জিত।
যার সঠিক বিচার কোনো দিনই হবেনা এই গনতন্ত্রের দেশে । কারণ যারা তাকে কামনার লালসা মিটাতে গিয়ে জ্ঞান পাপী নর পিশাচের মতো দলগতভাবে উপর্যপুরি ধর্ষন করে মায়ের জাতির সম্ভ্রম ক্ষত বিক্ষত করে জীবন প্রদীপ নিভিয়ে দিয়েছে, তাদের দৃষ্টিতে সেটাও তারা তাদের গনতান্ত্রিক অধিকারেই করেছে । কারণ তারাও যুগের পর যুগ দেখে দেখে অভ্যস্ত আপনজনকেই কি আর অপরজনকেই কি? ধর্ষন করা এ দেশে তেমন জঘন্য কোনো অপরাধ নয়, এটা একটা মামলিক ব্যাপার, এটা এ দেশের নরপশুদের নাগরিক অধিকার । জন্ম অবদি ধর্ষকের দৃষ্টান্তমুলক কোন শাস্তি হতে তারা দেখেনি,বরং প্রহসনমুলক তদন্তের নামে বছরের পর বছর সময় ক্ষেপন করে ভুক্তভোগীর পরিবারকে এমনভাবে হয়রানি করা হয়েছে ভুক্তভুগীরা ন্যায় বিচারের অপেক্ষা করতে করতে এক সময় ক্লান্ত হয়ে পরেছে, রাষ্ট্রীয় সমাজ ব্যাবস্থা আইনের ফাক ফোকরে মাধ্যমে ধর্ষককে আড়াল করতে গিয়ে ধর্ষিতাকে নানাভাবে হেনস্তা করেছে, এমন বৈষম্য মুলক বিচার ব্যাবস্থা আর লোকলজ্জার ভয়ে অনেক ভুক্তভোগী ন্যয় বিচারের জন্য মাথা উঁচু করে দাড়াতে পারেনি, অতপর এক সময় ধামাচাপা পড়ে যায় ধর্ষনের বিচার, মানুষও আস্তে আস্তে সব ভুলে যায়, মনে রাখেনা আর সেই নির্মম পৈশাচিক ঘটনার কথা । তাই পশুরা ধরেই নিয়েছে ধর্ষন করা একটি গনতান্ত্রিক অধিকার, আর সেই গনতান্ত্রিক অধিকারের শিকার হয়েই প্রতি নিয়ত আছিয়ার মতো শত শত শিশু সহ অনেক আবাল বৃদ্ধ বনিতারা অমানবিক ও পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়ে জীবন বিসর্জন দিয়ে নিরবে হাসি মুখে এই গনতন্ত্র বরন করে পৃথিবী ছেড়ে চলে যান, পরক্ষণে কেউ তাদের মনে রাখেনা ।
এই গনতান্ত্রিক অধিকার চরিতার্থ করতে মসজিদের ইমাম সাহেবও মসজিদের ভিতরে মক্তবের ছাত্রী ধর্ষন করতে দ্বিধাবোধ করে না, যদিও লোক দেখানো বিচারের নামে বিচার ব্যাবস্থা কোন অপরাধীকে গ্রেপ্তার করে, কিন্তু তাতে কোনো লাভ হয় না, আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তাদের পক্ষে সাফাই গাওয়ার জন্য, তাদেরকে নিরপরাধ প্রমাণ করার জন্য কারামুক্ত করে পুনরায় একই অপরাধ করার সুযোগ প্রদানের জন্য এদেশের সুশীল সমাজের উচ্চ শিক্ষিত কিছু অর্থলোভী নির্লজ্জ ও কলঙ্কিত মুখোশধারী আাইনজীবি নামের নরপশুরা আদালতে দাড়িয়ে তাদের পক্ষে কথা বলে এবং তাদের দোসর হিসাবে একই প্রকৃতির বিজ্ঞ বিচারকরা তাদের জামিনে মুক্তি দিয়ে পুনরায় একই অপরাধ করার সুযোগ দিয়ে থাকেন । অপরাধীরা গনতান্ত্রিক অধিকারে দ্রুত জামিনে বের হয়ে আবারো একই অপরাধে জ্ুিড়য়ে পড়েন এবং এটা দেখে নতুন নতুন অপরাধীরা উৎসাহিত হয়ে এ ধরনের অপরাধের সাথে সম্পৃক্ত হন , যা ভাবতেও লজ্জায় মুখ থুবড়ে আসে। এমন গণতন্ত্রের জন্য সারা বিশ্বে জাতি আজ লজ্জিত।