দুমকিতে মৃত মাকে  গালাগালির প্রতিবাদে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ।

মৃত আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে স্বাক্ষী  মোঃ মাসুম হাওলাদার জানান, আমার বোনাই ব্যক্তিগত কাজে ঢাকায় গেছে। এই সুযোগে ওরা পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক আমার ভাগ্নীদের সাথে কথার কাটাকাটি সৃষ্টি করে কোপাইছে।

দুমকি(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি:
পটুয়াখালীর দুমকিতে পূর্ব বিরোধের জের ধরে মৃত মাকে নিয়ে গালাগালির প্রতিবাদে সমাপ্তি আরজু মণি (২২) নামে এক যুবতিকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে।
মামলা ও বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের উত্তর রাজাখালি গ্রামের ৭নং ওয়ার্ডের মোঃ রফিকুল ইসলামের বসত ঘরের পেছনে তার বড় মেয়ে মোসাঃ রুবিনা খানম এর সাথে মোঃ কামাল খান এর স্ত্রী মোসাঃ কাজল বেগম (৪০) এর বাকবিতন্ডতা হয়। উক্ত বাকবিতন্ডতার জের ধরে মোসাঃ কাজল বেগম ও তামান্না আক্তার আরজু মনি সমাপ্তি’র মৃত মাকে গালাগালি করলে সে তার প্রতিবাদ করে। একপর্যায়ে মোসাঃ কাজল বেগম ধারালো দেশীয় দা এবং তার ছোট মেয়ে তামান্না আক্তার  লাঠিসেটা নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায় এবং আরজু মনি সমাপ্তির মাথায় কোপ দিয়ে যখম করেন। মাটিতে লুটিয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
মৃত আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে স্বাক্ষী  মোঃ মাসুম হাওলাদার জানান, আমার বোনাই ব্যক্তিগত কাজে ঢাকায় গেছে। এই সুযোগে ওরা পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক আমার ভাগ্নীদের সাথে কথার কাটাকাটি সৃষ্টি করে কোপাইছে।
ঘটনার সত্যতা অস্বীকার করে মোসাঃ কাজল বলেন, হাতাহাতির সময় রুবিনা খানম (ডলফিন ) তার বোন আরজু মনি সমাপ্তি’র হাতে থাকা স্যানা নিয়ে আমাকে কোপ দিতে গেলে আমি সরে যাই এবং উক্ত কোপ আরজু মনি সমাপ্তি’র মাথায় লাগে।
দুমকি থানার ওসি মোঃ  আবদুস সালাম বলেন, এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে এবং আসামীদের গ্রেফতারের অভিযান অব্যহত রয়েছে।
##
Exit mobile version