“প্রতারক চক্র কর্তৃক হাতিয়ে নেয়া টাকা উদ্ধারপূর্বক মালিককে ফেরত প্রদান”

১ম ঘটনাঃ জনৈক বাপ্পি মিয়া (৪২), পিতা-মৃত বাবুল হোসেন, বর্তমান ঠিকানা-অলিপুর, প্রান আর এফ এল কোম্পানী, নুরপুর ইউপি,থানা-শায়েস্তাগঞ্জ, জেলা-হবিগঞ্জ । গত ০৮-০৫-২০২৩খ্রি. তারিখ পুলিশ সুপার, হবিগঞ্জ বরাবর অভিযোগ দায়ের করে যে, অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি ভিকটিমের এটিএম কার্ড এর নাম্বার নিয়ে পূবালী ব্যাংক একাউন্ট হতে ৭৫,০০০/-টাকা প্রতারণা করে হাতিয়ে নেয়।
উল্লেখ্য যে, ভিকটিম ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হওয়ায় বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সমাজ সেবা অফিসারের মাধ্যমে অনুদান বাবদ পাওয়া ৫০,০০০/- টাকা উক্ত পূবালী ব্যাংক একাউন্টে রক্ষিত ছিল।
পরবর্তীতে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত ভিকটিম বাপ্পি মিয়া পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আসলে অত্র জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব এস এম মুরাদ আলি মহোদয়ের নির্দেশনায় বিষয়টি হবিগঞ্জ জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল এর তৎপরতায় তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় টাকা উদ্ধারপূর্বক মালিকের নিকট বুঝিয়ে দেয়া হয়।
২য় ঘটনাঃ জনৈক আলমগীর চৌধুরী (৫৮), পিতা-হবিবুর রহমান, সাং-ওসমানী রোড, নবীগঞ্জ পৌরসভা, থানা-নবীগঞ্জ ও জেলা-হবিগঞ্জ গত ২৫-০৩-২০২৩খ্রি. তারিখ হবিগঞ্জ সদর থানার জিডি নং-১৫৩৮, তাং-২৫-০৩-২০২৩খ্রি. মূলে অভিযোগ দায়ের করে যে, অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তার বিকাশ নাম্বার হতে প্রতারণা করে ০৩টি নাম্বারে মোট ৯৮,০০০/- টাকা নিয়ে যায়। পরে উক্ত নাম্বার গুলোতে যোগাযোগ করলে উক্ত বিকাশ নাম্বারের মালিকের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
পরবর্তীতে হারানো টাকার মালিক পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আসলে অত্র জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব এস এম মুরাদ আলি মহোদয়ের নির্দেশনায় বিষয়টি হবিগঞ্জ জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল এর তৎপরতায় বিকাশ প্রতারণার মাধ্যমে নিয়ে যাওয়া ৯৮,০০০/- টাকা মাগুড়া ও রাজবাড়ী জেলা হতে উদ্ধার পূর্বক প্রকৃত মালিককে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
Exit mobile version