বাংলা প্রেস, নিউ ইয়র্ক: আনাড়ি ফটোশপে পিস্তলের ছবি বসানো প্রবাসী বাংলাদেশির ছবিযুক্ত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে মার্কিন গণমাধ্যমে। স্থানীয় সময় শুক্রবার (জানুয়ারি ১৪) নিউ ইয়র্কের ‘ডেইলি নিউজ’ পত্রিকার খবরে বলা হয় কুইন্সের একজন ব্যক্তি সাবেক ব্যবসায়িক অংশিদারকে গুলি করার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত করতে গিয়ে প্রতিপক্ষের হাতে আনাড়ি ফটোশপে পিস্তলের ছবি বসিয়ে তা পুলিশের কাছে জমা দেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম বাংলা প্রেস এ খবর জানিয়েছে।
নিউ ইয়র্কের জনপ্রিয় যন্ত্রশিল্পী ও ব্যবসায়ী পার্থ গুপ্তকে ফাঁসাতে গিয়ে তার সাবেক ব্যবসায়িক অংশিদার শাহ নাওয়াজ অত্যন্ত সুকৌশলে আনাড়ি ফটোশপে পার্থ গুপ্তের ফেসবুকের বেশ কয়েকটি ছবিতে পিস্তলের ছবি বসিয়ে গত বছর ১০ সেপ্টেম্বর রাত ১টা ২৯ মিনিটে নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের জ্যাকসন হাইটসের নর্দার্ন ব্লুভার্ড-১১৫ এলাকার পুলিশের কাছে গিয়ে শাহনাওয়াজ অভিযোগ করেন যে, তার ব্যবসার সাবেক অংশীদার পার্থ গুপ্ত তাকে জীবন নাশের (হত্যা) হুমকি দিয়ে তার ফোনে লিখিত বার্তা পাঠিয়েছেন এবং একটি অনুষ্ঠানের পর পিস্তল দেখিয়ে গুলি করার হুমকি দিয়েছেন বলে পুলিশে অভিযোগ করেন শাহনাওয়াজ। এর সমর্থনে পার্থ গুপ্তর ছবির পাশে বিছানায় পিস্তলের ছবি পুলিশকে দেখান তিনি।
এর দুই মাস আগে ২৯ আগষ্ট জ্যাকসন হাইটসের ৭৬-৩৭ স্ট্রিটের ওপর বাংলাদেশিদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত একটি পথমেলায় তার গোল্ডেন এজ হোম কেয়ারের সাবেক অংশীদার ব্যবসায়ী ও জনপ্রিয় যন্ত্রশিল্পী পার্থ গুপ্তসহ কয়েকজন মিলে সন্ধ্যা ৬টা/সাড়ে ৬টার দিকে তাকে মারধর করেন। এ সময় তার জীবন নাশের উদ্দেশ্যে তারা বিপজ্জনক যন্ত্র (পিস্তল, রিভলভার, রাইফেল, শর্টগান কিংবা মেশিনগান) প্রদর্শন করেন (মামলার ডকেট নম্বর-‘সিআর-০২০৫৬০-২১ কিউএন’)। তার জীবনের নিরাপত্তার জন্য তিনি পুলিশের সাহায্য চান। পুলিশের কাছে তার প্রাণ নাশের হুমকি সংক্রান্ত অভিযোগ করেন। তার অভিযোগের সূত্র ধরে গত বছর ৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের নর্দার্ন ব্লুভার্ড-১১৫ এলাকার পুলিশ কর্মকর্তা টেলর স্কালা পার্থকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ ষ্টেশনে যাবার জন্য আহবান জানান। ফোন পেয়ে পার্থ গুপ্ত স্বেচ্ছায় পুলিশ ষ্টেশনে গেলে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাত পর্যন্ত নর্দার্ন ব্লুভার্ড-১১৫ পুলিশ ষ্টেশনে তাকে আটক রাখেন।
পরদিন ৫ অক্টোবর পার্থ গুপ্তকে নিকটস্থ ফৌজদারি আদালতে পাঠালে বিজ্ঞ বিচারক পার্থ গুপ্তের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। মামলার বাদী শাহনাওয়াজ কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখারও নির্দেশ দেন আদালত।
নিউ ইয়র্কের হোম কেয়ার ও ইন্সুরেন্স ব্যবসায়ী শাহনাওয়াজ তার দায়ের করা অভিযোগের সত্যতা প্রমাণে ব্যর্থ হওয়ায় নিউ ইয়র্কের কুইন্স কাউন্টি ফৌজদারি আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মেরি এল বেজারানো সাজানো ও পরিকল্পিত উক্ত মামলাটি (সিআর-০২০৫৬০-২১ কিউএন) খারিজ করেন। একই সাথে ব্যবসায়ী ও যন্ত্রশিল্পী পার্থ গুপ্তকে নির্দোষ বলে উল্লেখ করেন আদালত।
পার্থ গুপ্তর আইনিজীবি ক্যারি লন্ডন শুক্রবার নিউ ইয়র্কের ডেইলি নিউজকে বলেন, পিস্তলের পাশে বসে থাকা পার্থ গুপ্তর ফেসবুকের আসল ছবির সাথে শাহনাওয়াজের আনাড়ি ফটোশপে পিস্তলের ছবি বসানো ছবির বিরাট পার্থক্য দেখা যায়। একটি বিছানার পাশে পার্থ গুপ্তের প্রশস্ত-হাস্যময় ছবিতে আনাড়ি ফটোশপের মাধ্যমে তার বিছানায় পিস্তল যোগ করেন শাহনাওয়াজ। আসলে এটি কেবল গুপ্তের ফেসবুক ছবি। ছবিটি পর্যবেক্ষণ করলে সহজেই বোঝা যায় যে আনাড়ি ফটোশপে ছবির হাসি ও রঙ পরিবর্তন করা হয়েছে। তিনি বলেন, অ্যাপ্লিকেশন ‘পেইন্ট’ তৈরি হওয়ার পর থেকে এটি ছিল সবচেয়ে সুস্পষ্ট ফটোশপের কাজ। লন্ডন বলেন, পুলিশ এবং প্রসিকিউটররা গুপ্তার গ্রেপ্তারের পক্ষে প্রমাণ হিসাবে যে ছবিটি ব্যবহার করেছে এটি অবশ্যই ‘অন্ধের’ মতই কাজ করেছেন।
হতাশাগ্রস্থ গুপ্তা অভিযোগ প্রত্যাহার করার আগে একটি সাক্ষাতকারে ডেইলি নিউজকে বলেছিলেন, এটি একটি ‘বুলসীট’ (ষাঁড়ের গোবর)মামলা। ফেসবুকের ছবি ও শাহনেওয়াজের সরবরাহ করা পিস্তলসহ সেই ছবিটিও প্রদর্শন করেন ডেইলি নিউজ। এ কারণেই নিউ ইয়র্কের কুইন্স কাউন্টি ফৌজদারি আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মেরি এল বেজারানো সাজানো ও পরিকল্পিত উক্ত মামলাটি (সিআর-০২০৫৬০-২১ কিউএন) খারিজ করেন।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের হোম কেয়ার ব্যবসায়ী শাহনাওয়াজের দু’টি হোম কেয়ার ব্যবসায় প্রাপ্ত পে-চেক প্রোটেকশন প্রোগ্রাম (পিপিপি) ঋণের (মওকুফযোগ্য) তথ্য ব্যবসায়ী অংশীদার পার্থ গুপ্তের কাছে গোপন রেখে প্রতারণার আশ্রয় নেন। ঋণের সঠিক পরিমাণ ও হিসাব চাওয়ায় তিনি উক্ত অংশীদারকে হয়রানির উদ্দেশ্যে তার ফেসবুকের ছবিতে ফটোশপের মাধ্যমে আগ্নেয়াস্ত্র বসিয়ে পুলিশের কাছে জীবন নাশের হুমকির অভিযোগ করেন ব্যবসায়ী শাহনাওয়াজ।
শাহনাওয়াজ ও পার্থ গুপ্তের হোম কেয়ার ব্যবসা সংক্রান্ত দ্বন্দ্বের প্রকৃত ঘটনা: গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে করোনা মহামারি ভয়াবহ আকার ধারন করায় কেন্দ্রিয় (ফেডারেল) সরকার কর্তৃক ক্ষুদ্রসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে পে-চেক প্রোটেকশন প্রোগ্রাম (পিপিপি) ঋণ প্রদানের ঘোষনা দেন। তিনি তার দু’টি হোম কেয়ার (বেঙ্গল হোম কেয়ার ইঙ্ক ও গোল্ডেন এজ হোম কেয়ার) ব্যবসায় ১৪০ জন কর্মাচারি দেখিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রিয় সরকারের কাছ থেকে প্রায় ৫ লাখ ২৪ হাজার ৭২৯ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৪৬ লাখ ১ হাজার ৯৬৫ টাকা) পে-চেক প্রোটেকশন প্রোগ্রাম (পিপিপি) ঋণ গ্রহণ করেন।
২০১৭ সালের শেষের দিকে বেঙ্গল হোম কেয়ার ইঙ্ক-এর পরিচালনা পরিষদ পুনর্গঠন করা হয়। পরিচালনা পরিষদে পার্থ গুপ্তকে ডাইরেক্টর নির্বাচন করা হয়। এ সময় লভ্যাংশ নীতি নির্ধারনের মাধ্যমে শাহনাওয়াজ ও অন্য আরেকজন অংশীদার এইচ এম জামিল প্র্যতেকে শতকরা ৪৫ শতাংশ এবং পার্থ গুপ্তকে শতকরা ১০ শতাংশ লভ্যাংশ বন্টনের কথা উল্লেখ করা হয়।
নিউ ইয়র্কের জনপ্রিয় যন্ত্রশিল্পী ও ব্যবসায়ী পার্থ গুপ্তকে ফাঁসাতে গিয়ে তার সাবেক ব্যবসায়িক অংশিদার শাহ নাওয়াজ অত্যন্ত সুকৌশলে আনাড়ি ফটোশপে পার্থ গুপ্তের ফেসবুকের বেশ কয়েকটি ছবিতে পিস্তলের ছবি বসিয়ে গত বছর ১০ সেপ্টেম্বর রাত ১টা ২৯ মিনিটে নিউ ইয়র্ক সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের জ্যাকসন হাইটসের নর্দার্ন ব্লুভার্ড-১১৫ এলাকার পুলিশের কাছে গিয়ে শাহনাওয়াজ অভিযোগ করেন যে, তার ব্যবসার সাবেক অংশীদার পার্থ গুপ্ত তাকে জীবন নাশের (হত্যা) হুমকি দিয়ে তার ফোনে লিখিত বার্তা পাঠিয়েছেন এবং একটি অনুষ্ঠানের পর পিস্তল দেখিয়ে গুলি করার হুমকি দিয়েছেন বলে পুলিশে অভিযোগ করেন শাহনাওয়াজ। এর সমর্থনে পার্থ গুপ্তর ছবির পাশে বিছানায় পিস্তলের ছবি পুলিশকে দেখান তিনি।
এর দুই মাস আগে ২৯ আগষ্ট জ্যাকসন হাইটসের ৭৬-৩৭ স্ট্রিটের ওপর বাংলাদেশিদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত একটি পথমেলায় তার গোল্ডেন এজ হোম কেয়ারের সাবেক অংশীদার ব্যবসায়ী ও জনপ্রিয় যন্ত্রশিল্পী পার্থ গুপ্তসহ কয়েকজন মিলে সন্ধ্যা ৬টা/সাড়ে ৬টার দিকে তাকে মারধর করেন। এ সময় তার জীবন নাশের উদ্দেশ্যে তারা বিপজ্জনক যন্ত্র (পিস্তল, রিভলভার, রাইফেল, শর্টগান কিংবা মেশিনগান) প্রদর্শন করেন (মামলার ডকেট নম্বর-‘সিআর-০২০৫৬০-২১ কিউএন’)। তার জীবনের নিরাপত্তার জন্য তিনি পুলিশের সাহায্য চান। পুলিশের কাছে তার প্রাণ নাশের হুমকি সংক্রান্ত অভিযোগ করেন। তার অভিযোগের সূত্র ধরে গত বছর ৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের নর্দার্ন ব্লুভার্ড-১১৫ এলাকার পুলিশ কর্মকর্তা টেলর স্কালা পার্থকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ ষ্টেশনে যাবার জন্য আহবান জানান। ফোন পেয়ে পার্থ গুপ্ত স্বেচ্ছায় পুলিশ ষ্টেশনে গেলে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাত পর্যন্ত নর্দার্ন ব্লুভার্ড-১১৫ পুলিশ ষ্টেশনে তাকে আটক রাখেন।
পরদিন ৫ অক্টোবর পার্থ গুপ্তকে নিকটস্থ ফৌজদারি আদালতে পাঠালে বিজ্ঞ বিচারক পার্থ গুপ্তের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। মামলার বাদী শাহনাওয়াজ কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখারও নির্দেশ দেন আদালত।
নিউ ইয়র্কের হোম কেয়ার ও ইন্সুরেন্স ব্যবসায়ী শাহনাওয়াজ তার দায়ের করা অভিযোগের সত্যতা প্রমাণে ব্যর্থ হওয়ায় নিউ ইয়র্কের কুইন্স কাউন্টি ফৌজদারি আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মেরি এল বেজারানো সাজানো ও পরিকল্পিত উক্ত মামলাটি (সিআর-০২০৫৬০-২১ কিউএন) খারিজ করেন। একই সাথে ব্যবসায়ী ও যন্ত্রশিল্পী পার্থ গুপ্তকে নির্দোষ বলে উল্লেখ করেন আদালত।
পার্থ গুপ্তর আইনিজীবি ক্যারি লন্ডন শুক্রবার নিউ ইয়র্কের ডেইলি নিউজকে বলেন, পিস্তলের পাশে বসে থাকা পার্থ গুপ্তর ফেসবুকের আসল ছবির সাথে শাহনাওয়াজের আনাড়ি ফটোশপে পিস্তলের ছবি বসানো ছবির বিরাট পার্থক্য দেখা যায়। একটি বিছানার পাশে পার্থ গুপ্তের প্রশস্ত-হাস্যময় ছবিতে আনাড়ি ফটোশপের মাধ্যমে তার বিছানায় পিস্তল যোগ করেন শাহনাওয়াজ। আসলে এটি কেবল গুপ্তের ফেসবুক ছবি। ছবিটি পর্যবেক্ষণ করলে সহজেই বোঝা যায় যে আনাড়ি ফটোশপে ছবির হাসি ও রঙ পরিবর্তন করা হয়েছে। তিনি বলেন, অ্যাপ্লিকেশন ‘পেইন্ট’ তৈরি হওয়ার পর থেকে এটি ছিল সবচেয়ে সুস্পষ্ট ফটোশপের কাজ। লন্ডন বলেন, পুলিশ এবং প্রসিকিউটররা গুপ্তার গ্রেপ্তারের পক্ষে প্রমাণ হিসাবে যে ছবিটি ব্যবহার করেছে এটি অবশ্যই ‘অন্ধের’ মতই কাজ করেছেন।
হতাশাগ্রস্থ গুপ্তা অভিযোগ প্রত্যাহার করার আগে একটি সাক্ষাতকারে ডেইলি নিউজকে বলেছিলেন, এটি একটি ‘বুলসীট’ (ষাঁড়ের গোবর)মামলা। ফেসবুকের ছবি ও শাহনেওয়াজের সরবরাহ করা পিস্তলসহ সেই ছবিটিও প্রদর্শন করেন ডেইলি নিউজ। এ কারণেই নিউ ইয়র্কের কুইন্স কাউন্টি ফৌজদারি আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মেরি এল বেজারানো সাজানো ও পরিকল্পিত উক্ত মামলাটি (সিআর-০২০৫৬০-২১ কিউএন) খারিজ করেন।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের হোম কেয়ার ব্যবসায়ী শাহনাওয়াজের দু’টি হোম কেয়ার ব্যবসায় প্রাপ্ত পে-চেক প্রোটেকশন প্রোগ্রাম (পিপিপি) ঋণের (মওকুফযোগ্য) তথ্য ব্যবসায়ী অংশীদার পার্থ গুপ্তের কাছে গোপন রেখে প্রতারণার আশ্রয় নেন। ঋণের সঠিক পরিমাণ ও হিসাব চাওয়ায় তিনি উক্ত অংশীদারকে হয়রানির উদ্দেশ্যে তার ফেসবুকের ছবিতে ফটোশপের মাধ্যমে আগ্নেয়াস্ত্র বসিয়ে পুলিশের কাছে জীবন নাশের হুমকির অভিযোগ করেন ব্যবসায়ী শাহনাওয়াজ।
শাহনাওয়াজ ও পার্থ গুপ্তের হোম কেয়ার ব্যবসা সংক্রান্ত দ্বন্দ্বের প্রকৃত ঘটনা: গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে করোনা মহামারি ভয়াবহ আকার ধারন করায় কেন্দ্রিয় (ফেডারেল) সরকার কর্তৃক ক্ষুদ্রসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে পে-চেক প্রোটেকশন প্রোগ্রাম (পিপিপি) ঋণ প্রদানের ঘোষনা দেন। তিনি তার দু’টি হোম কেয়ার (বেঙ্গল হোম কেয়ার ইঙ্ক ও গোল্ডেন এজ হোম কেয়ার) ব্যবসায় ১৪০ জন কর্মাচারি দেখিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রিয় সরকারের কাছ থেকে প্রায় ৫ লাখ ২৪ হাজার ৭২৯ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ কোটি ৪৬ লাখ ১ হাজার ৯৬৫ টাকা) পে-চেক প্রোটেকশন প্রোগ্রাম (পিপিপি) ঋণ গ্রহণ করেন।
২০১৭ সালের শেষের দিকে বেঙ্গল হোম কেয়ার ইঙ্ক-এর পরিচালনা পরিষদ পুনর্গঠন করা হয়। পরিচালনা পরিষদে পার্থ গুপ্তকে ডাইরেক্টর নির্বাচন করা হয়। এ সময় লভ্যাংশ নীতি নির্ধারনের মাধ্যমে শাহনাওয়াজ ও অন্য আরেকজন অংশীদার এইচ এম জামিল প্র্যতেকে শতকরা ৪৫ শতাংশ এবং পার্থ গুপ্তকে শতকরা ১০ শতাংশ লভ্যাংশ বন্টনের কথা উল্লেখ করা হয়।