বা,সর রাতে কিভা’বে বুঝবেন বউয়ের কাছে আপ’নি প্রথম পুরু’ষ কি না

অনেক চাওয়া-পাওয়া থাকে।

বিয়ের প্রথম রাত, অর্থাৎ ফুলশয্যার রাত হচ্ছে যে কোনো দম্পতির জীবনের সবচাইতে গু’’রুত্বপূর্ণ রাত। বলাই বাহুল্য যে এই রাত নিয়ে উভ’য়েরই অনেক স্বপ্ন, অনেক চাওয়া-পাওয়া থাকে।

 

 

না’রী না হয় একবুক আশা নিয়ে স্বা’মীর জীবন স’’’ঙ্গী হয়ে শ্বশুর বাড়িতে যান। কিন্তু স্বা’মী কী আশা করেন স্ত্রীর কাছে? ফুলশয্যার রাতে প্রত্যেক স্বা’মীই নিজে’র স্ত্রী কাছ থেকে ৭টি বি’ষয় আশা করেন। পাঠকদের কাছে তা তুলে ধ’রা হলো:

 

 

১. আ’নন্দ দেখা যাব’’ে অ’প্সরার মতন:জীবনে খুব কম মানুষই বারবার বিয়ে করেন। তাই বিশেষ এই রাতটি জীবনে বারবার ফি’রে আসে না। তাই প্রত্যেক পু’রুষই আ’নন্দ সেদিন নিজে’র স্বপ্নকন্যা রূপে দে’খতে চান।

 

 

আশা করে থাকেন যে আ’নন্দ দেখাবে পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর রমনীর মত।২. স্ত্রীর জীবনে তিনিই প্রথম পু’রুষ : অধিকাংশ পু’রুষ আজও আশা করেন যে স্ত্রী ভার্জিন হবে। অর্থাৎ তিনিই হবেন প্রথম পু’রুষ যার সাথে স্ত্রী প্রথম শা’রীরিক স’ম্পর্ক করেছে।

 

 

৩. একটু ল’জ্জা: ল’জ্জা না’রীর ভূষণ। এই কথাটি ফুলশয্যার রাতেই যেন সবচাইতে বড় সত্য। বিয়ে প্রেমের হোক বা পারিবারিক, প্রত্যেক পু’রুষই এই বিশেষ রাতে আশা করে থাকেন যে স্ত্রী একটু ল’জ্জা পাবেন। একটু প্রেমের ছলকলা খেলবেন, আর তবেই ধ’রা দেবেন প্রেমের ব’ন্ধ’নে।

 

 

৪. সমৃ’’দ্ধ জীবনের আ শ্বা’স: দুজনে একত্রে নতুন জীবন শুরু ক’রতে চলেছেন, বিয়ের এই প্রথম রাতটি তাই ভীষণ গু’’রুত্বপূর্ণ। প’রস্পরকে আ শ্বা’স ও প্রতিজ্ঞা করার জন্য আদর্শ সময়। স্বা’মীও আশা করেন যে স্ত্রী তাকে একটু সুখের সংসারের আ শ্বা’স দেবেন।

 

 

৫. নিজে’র প্রশংসা : নিজে’র প্রশংসা শুনতে কে না ভালোবাসে? আর পু’রুষেরা তো স্ত্রীর মুখে নিজে’র প্রশংসা শুনতে সবচাইতে বেশি পছন্দ করেন। বিয়ের প্রথম রাতেই এই প্রত্যাশা থাকে সবচাইতে বেশি।

 

 

৬. শ্বশুর বাড়ির প্রা’ ‘’প্তি নিয়ে সন্তুষ্টি প্র’কাশ : বিয়েতে কী হলো, কী হলো না, কী পেলেন, কী পেলেন না ইত্যাদি নিয়ে ‘হ’তাশা বা ক্ষো’ভ ব্যক্ত না করে যা পেয়েছেন সেটা নিয়েই সন্তুষ্টি প্র’কাশ করুন।

 

 

দেখবেন স্বা’মীর চোখে আপনার সম্মান হয়ে উঠেছে আকাশচুম্বী। সমৃ’’দ্ধ জীবনের আ শ্বা’স: দুজনে একত্রে নতুন জীবন শুরু ক’রতে চলেছেন

 

 

৭. নিজে’র ভার স্বা’মীর হাতে ছে’ড়ে দেয়া : এটা সেই বিশেষ রাত, যে রাতে স্ত্রী নিজেকে অর্পণ করেন স্বা’মীর জীবনে। নিজে’র দায়িত্ব ছে’ড়ে দেন স্বা’মীর হাতে। আর আপনি যতই স্বাধীনচেতা না’রী হয়ে থাকুন না কেন,

 

 

আপনার স্বা’মী কিন্তু সারা জীবনই চাইবেন যে আপনি তাকে বি শ্বা’স ও ভরসা করুন। আর এই কাজটি বিয়ের রাতে করলে খুশি হয়ে ওঠেন সকল পু’রুষই। pure bangla

Exit mobile version