বিয়ের আগে বা পরে অথবা অবিবাহিত বা বিবাহিত সবারই সৌন্দর্য চর্চায় কিছুটা ধ্যান দেয়া উচিত।
ইনি হচ্ছেন ৪৮ বছর বয়েসী বাঙালি অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। আগে দেখুন সৌন্দর্য্য চর্চা চারা এনার look।
এবার দেখুন সৌন্দর্য্য চর্চা করার পরে এনার রূপ।
কতটা তফাৎ আশাকরি বুজতে পারছেন।
আবার ধরুন ৪৯ বছর বয়সী মিস ইউনিভার্স সুস্মিতা সেন এর কথা। একবার এনার look দেখুন।
সমাজে ৩০ বছর বয়স পেরোনো মহিলাদের যেখানে অস্তাচলে গমন করা যৌবনের তুলনা করা হয়। ৪০ বছর হলে বুড়ো হিসেবে মনে করেন হয় সেখানে ওই অভিনেত্রী রা ৫০ এর দোর গড়াতে যুবক মনে ঢেউ তুলছেন। সৌর্ন্দয চর্চার এটাই গুন।
সৌন্দর্য্য চর্চা এর কি কি গুন আছে??
১. দেখা যায় যারা সৌন্দর্য চর্চা করে তারা নিজেদের বাহ্যিক সৌন্দর্য এর সঙ্গে একটু হলেও অন্তরের সৌন্দর্যের প্রতি ধ্যান দেয়। তবে নিজের সৌন্দর্য নিয়ে যারা অহঙ্কারে মত্ত হয়ে পড়ে তাদের অন্তর কাদোর্য হয়ে পড়ে।
২. সৌন্দর্য চর্চা আমাদের নিজেদের ব্যক্তিত্বে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে। আমরা অন্যদের সঙ্গে আরো আত্মবিশ্বাসী ভাবে মিশতে পারি। নিজেদের কে অন্যের থেকে ছোটো মনে হয় না।
৩. সৌন্দর্য চর্চার ফলে আমরা অন্যদের কাছে বেশি গুরুত্ব পাই। যেটা আমাদের খুব পছন্দ । বিশেষ করে মেয়েরা একটু বেশিই গুরুত্ব পায়।
৪. দেখা গেছে যারা নিয়মিত সৌন্দর্য্য চর্চা করে তারা নিজেদের শরীর স্বাস্থের ওপর বেশি নজর দেয়। তারা শরীর চর্চা করে । পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এর দিকে ধ্যান দেয়। তাদের সৌন্দর্য্য চর্চা তাদের পুরো জীবন শৈলী তে ধনাত্মক প্রভাব ফেলে।
৫. আমরা সবাই ৩৫+ হলে নিজেদেরকে যৌবন নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ি। কিন্তু প্রকৃতি তও নিজেদের নিয়মে চলে। বয়েস তো কামানো যায় না। আর বয়েস বাড়ার সঙ্গে শারীরিক সৌন্দর্য কমতে থাকে। আর আমরা নিজেদের আত্ব বিশ্বাস হারাতে থাকি। কিন্তু বয়েস বাড়লেও যদি সৌন্দর্য ধরে রাখতে পারি তবে আমাদের আত্ব বিশ্বাস বজায় থাকে। আমরা অন্ধের মতো চির যৌবনের পিছনের দৌড়াই না।
ধন্যবাদ
শ্রীমতী লিলি বসু বিশ্বাস