পোষ্টটি তাদের জন্য যারা অধিক সময় ধরে মি’লন করতে পারেন না। অধিক সময় দরে করার জন্য আপনার ডক্টর তিনটি পদ্ধিতর সাথে পরিচয় করিয়ে দিবে। পুরু’ষের অধিক সময় নেওয়া পুরু’ষ’ত্বের মূ’ল যোগ্যতা হিসেবে গন্য হয়। যেকোন পুরু’ষ ব’য়সের সাথে সাথে নানাবিধ উপায় শিখে থাকে। এখানে বলে রাখতে চাই-২৫ বছেরের কম ব’য়সী পুরু’ষ সাধারনত অধিক সময় নিয়ে করতে পারেনা।
আরও পড়ুন : বিয়ের ১০ বছর, সন্তান না হবার কারণ জানালেন তিশা। বহুল আলোচিত এক দম্পতি। মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও নুসরাত ইমরোজ তিশা। একজন নির্মাতা, অন্যজন অভিনেত্রী। ২০১০ সালের ১৪ জুলাই তারা বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। তারপর ফের দুজনেই কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন।
তাদের সুখের সংসারে কখনো কোনো খারাপ সংবাদ আসেনি। তবে সুসংবাদও আসেনি। তাদের সংসারের সবচেয়ে বড় সুসংবাদ হতে পারতো নতুন অতিথির আগমন। তা হলো না। খুব শীঘ্রই এমন কোনো সিদ্ধান্তে তারা পৌছাবে বলেও মনে হয় না। এ নিয়ে তিশা বলেন, ‘আপাতত অভিনয় নিয়েই ব্যস্ত আছি। সামনে নতুন সিনেমার শুটিং শুরু হবে। ভাবনায় আছে, তবে এখনি না। আসলে সন্তান নিলে যে অভিনয়ে খুব বেশি সমস্যা হবে তা আমি মনে করি না।
তবে সন্তান নিলে একটা লম্বা সময় কাজের বিরতি নিতে হবে। সবকিছু মিলিয়ে ভালো খবর খুব শীঘ্রই আসতেও পারে’। তিশার এই বক্তব্যের পর সুসংবাদ শুনতে ভক্তদের আরো বেশি অপেক্ষা করতে হবে বলেই মনে হচ্ছে। আরও পড়ুন : বরগুনার পাথরঘাটায় ২২ কেজি ওজনের একটি ভোল মাছ বিক্রি হয়েছে ২ লাখ ৪৭ হাজার ৫০০ টাকা। এতে কেজিপ্রতি মাছটির দাম পড়েছে ১১ হাজার ২৫০ টাকা।
সুন্দরবন এলাকার এক জেলের জালে ভোল মাছটি ধরা পড়ে। শনিবার সকালে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পাইকারি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বরগুনার পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্যঘাটে মাছটি আনা হয়। এরপর সগির মিয়ার আড়ৎ থেকে মাছটি কেনেন ইউসুফ মিয়া নামের এক পাইকারি মৎস ব্যবসায়ী।
আড়ৎদার সগির হোসেন জানান, শনিবার সকালে সুন্দরবন এলাকার সুকুমার বহাদ্দার নামের এক জেলে তার আড়তে মাছটি নিয়ে আসেন। সকাল ১০টায় প্রকাশ্য নিলামের মাধ্যমে মাছটি বিক্রি করা হয়। নিলামে ১৩ জন অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ইউসুফ মিয়া নামের একজন পাইকার চার লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা দর মন হাঁকেন।
ইউসুফ মিয়া বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে ভোল মাছের ব্যাপক চাহিদা থাকায় মাছটি কিনেছি। মাছটিতে আমার ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা ব্যাবসা হবে। মাছটিতে কাঁচা ২৪ কেজি ওজন হয়েছে। পাকাদরে ২২ কেজি ওজনে কেনা হয়েছে। তাতে দাম হয়েছে ২ লাখ ৪৭ হাজার ৫০০ টাকা।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাতে মাছটি ঢাকায় পাঠানো হবে। সেখান থেকে প্রক্রিয়াজাত করে বিদেশে রপ্তানি করা হবে। এই কৈয়া ভোল মাছটির বিশেষত্ব হলো- এটির পেটের বালিশ (ভুড়ি) শুকিয়ে ৬ লাখ টাকা কেজি দরে বিক্রি হবে। এই বালিশ দিয়ে বিশেষ ধরনের ওষুধ তৈরি হয় বলে শুনেছি।’