ভোলায় স্বামী ফাঁকা নারী ও যুবতিদের উপর হুজুইর্রা আলেমদের কেএনএফ (কুকি-চীন ন্যশনাল ফ্রন্ট) কান্ড।
মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি,
ভোলা জেলায় বাংলাদেশের পবিত্র জাতীয় সাংবিধানিক আইন বা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন লঙ্ঘনের উপযোগী জনসম্প্রদায় তৈরীর উদ্দেশ্যে, বাংলাদেশের জনগনকে বাংলাদেশের পবিত্র জাতীয় সংবিধানের মাধ্যমে প্রদত্ত মৌলিক অধিকার খর্ব করার জনগোষ্ঠির নেতৃত্বে পরিচালিত ইসলাম ধর্ম-কর্মের রমজান মাস সমাপ্ত করে, মক্কা, ইরাক, ইরান, কুয়েত, আবুধাবী, জেরুজালেম, ফিলিস্তিন, মালয়শিয়া সহ কতিপয় মুসলীম দেশের ইসলাম ধর্মীয় ভাব-গাম্ভীর্য বিরোধী রীতি-নীতিতে, প্রতি বছরের মত সমগ্র ভোলা জেলা জুড়েও ইসলাম ধর্মীয় ঈদুল ফিতুর পালিত হয়। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের নেতা হওয়ার জন্য ঈদুল ফিতুরের আগমন জানান দিয়ে ভোলার প্রতি উপজেলাতেই বনি ইসরাইল বিরোধী বনি ইজরাইল বংশোদ্ভূতরা হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর প্রথম স্ত্রী বিবি সাকারার সতীন ও ইসলাম ধর্ম ইতিহাসের মহিলা নবী বিবি হাজেরার গর্ভজাত পুত্র ইসমাইলী ঈদ মোবারকের পোস্টারিং করেছে। দীর্ঘ্য এক মাস যাবত মসজিদে মসজিদে মাগরিবের নামাজের কিছুক্ষন আগে বুট মুড়ির – ভূড়ি ভোজন দেখা গেছে। ইফতার পার্টি না করার জন্য বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশনা থাকলেও হাটে-বাজারে, মাদ্রাসায়, দোকান পাটে ও যানবাহনে একই রকমের ইফতার নামক দেশের জাতীয় সংবিধান বিরোধী ও দেশের আইন- কানুন বিরোধী ভূড়ি ভোজন পালিত হয়েছে। ইফতারি খাদ্যের মধ্যে পর্যাপ্ত সেক্স থাকার কারনে ঐ ইফতারি খাওয়া আলেম ওলামা ও মসজিদের ঈমামেরা বিভিন্ন ফন্দি-ফিকিরের আশ্রয় করে, লোক চক্ষুর আড়ালে দিনে কিংবা রাতে দৌড়-ঝাঁপ করে, স্বামী ফাঁকা নারী ও যুবতিদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ার চেষ্টা করতে দেখা গেছে। ভোলায় স্বামী ফাঁকা নারী ও যুবতিদের উপর হুজুইর্রা আলেমদের এহেন কেএনএফ (কুকি-চীন ন্যশনাল ফ্রন্ট) কান্ড বন্ধের জন্য সংশ্লিষ্ট নারী ও যুবতিরা দক্ষ হয়ে গড়ে ওঠেনি। রোজা, নামাজ, সেহেরি, ইতেকাধ/ইতেকাফ ও ইফতারীর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ্য এক মাস যাবত বাংলাদেশ আওয়মীলীগ ও বাংলাদেশ আওয়মীলীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে নানান তকমা লাগানো কথা বলতে শুনা গেছে। সারা মাস জুড়ে ধর্মের নামে চাঁদাবাজিও হয়েছে। ঈদের দিনের চাঁদাবাজি নিয়ে অনেক মসজিদে বিবাদমান পক্ষগুলোর মধ্যের মারামারি খুনাখুনিতে রূপ নিতে পারে নাই। বেলা বারোটার আগেই সকল মসজিদের ও ঈদগাহের ঈদুল ফিতুরের নামাজ সমাপ্ত হয়েছে।