মেয়েরা ৬টি জায়গায় পুরুষদের ছোঁয়া চায়

হেডলাইন দেখেই বুঝতে পারছেন।

 

হ্যালো বন্ধুরা আমাদের আজকের এই বিশেষ প্রতিবেদনটি তে আপনাদের সকলকে স্বাগত জানাই। আজকে এই প্রতিনেদনটি তে আমরা কি নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি তা ইতি পূর্বেই আপনি হেডলাইন দেখেই বুঝতে পারছেন।

হ্যাঁ আজকে আমরা যে বি’ষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি সেটি নিয়ে অনেক মানুষের কৌতূহল থেকে থাকে। তবে আজকের প্রতিনেদনটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। আসা করছি সব কৌতূহল এর উত্তর পাবেন-

না’রীদের সম্প’র্কে পুষদের আ’গ্রহের কোনো শেষ নেই। তবে এসব বি’ষয়ে একটু কৌতূহল থাকা খা’রাপ নয়। কোনো সু’খী দা*ম্পত্য জীবন কা’টাতে এই সব সম্প’র্কে একটু জেনে রাখা সত্যিই প্রয়োজন। আরো পড়ুন : আরও পড়ুন : শিক্ষা-অশিক্ষা নিয়ে আমাদের চিন্তা ভাবনার শেষ নেই। কিন্তু আজও বহু পু’রুষই বিশেষ ক্ষেত্রে কম জানে। কারণ বিশেষ মুহুর্তে তাদের সঠিক শিক্ষার অভাব।

আজও আমাদের দেশে এর ঠিকঠাক চল নেই। ফলে হয় বড়দের মুখে শুনে, নয়তো ভুল তথ্য সম্বলিত বই পড়ে পু’রুষরা গোড়ায় তৈরি করে দৈহিক চাহিদার ধারণা। এই ধারণা তৈরির সময় নারীদেহ স’ম্পর্কে বহু ভুল কথা মনে গেঁথেই বেড়ে ওঠে পু’রুষরা। পরে সে ভুল ভাঙে ঠিকই। কিন্তু তাতে দৈহিক শিক্ষার অভাবটা

কোনওভাবেই অস্বীকার করা যায় না। তা কোন কোন ভুল ধারণা পু’রুষের মনে বাসা বেঁধে থাকে? ১. মহিলাদের শরীরে কোনও কেশ নেই। বহু পু’রুষেরই প্রাথমিকভাবে এ ধারণা থাকে। হরমোনের কারণেই পু’রুষ শরীর রোমশ। নারী শরীর সেভাবে রোমশ নয়।

শরীরের যে অঙ্গগু’লিতে রোম দেখা যেতে পারে, সেখান থেকে তা নির্মূল করারও আধুনিক পদ্ধতির দ্বারস্থ হন মহিলারা। ফলত ধারণা গড়ে ওঠে যে, মহিলাদের শরীরে পিউবিক হেয়ার নেই।বস্তুত তা একেবারেই অর্থহীন। উলটে, দৈ’হিক তৃ’প্তির ক্ষেত্রে এই কেশের গুরুত্ব আছে। ভুল ধারণার কারণে এই পুরো বিষয়টিতেই অ’ন্ধকারে থাকে অধিকাংশ পু’রুষ।

২. নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী তারা মে’য়েদেরও এক ছাঁচে ফেলে দেন। কিন্তু সত্যিই সকল মে’য়েরা এসব পছন্দ করে না। এতে তাদের নানা অ’সুবিধাও হয়। সে অ’সুবিধার কথা পু’রুষরা জানেন না বলেই, বক্ষযুগল নিয়ে ভুল ধারণা তৈরি হয়। এই ধারণার বশবর্তী হয়ে পু’রুষরা এমন অনেক কাজ করে ফেলেন, যাতে মহিলারা পরবর্তীকালে বিপাকে পড়েন।

৩. আবার অনেক পু’রুষের ধারণা, প্রত্যেক মহিলারই বোধহয় যে কোনও সময় স্ত’নদুগ্ধ ক্ষরিত হয়। হরমোনাল চেঞ্জ, সন্তান হওয়ার পর যা যা নারীশরীরে সংঘটিত হয়, তা স’ম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা থাকে না পু’রুষদের। স্ত’নদুগ্ধ নিয়েও কোনও জ্ঞান তাদের সামনে তুলে ধ’রা হয় না। ফলে এই অস্বাভাবিক একটা ধারণা পু’রুষদের মনে বাসা বেঁধে থাকে।

৪. নারীর ঋতুকালীন যন্ত্র’ণা নিয়েও পু’রুষের বহু ভুল ধারণা থাকে। প্রথমত, সংস্কারের কারণে এটা নিয়ে কোনও আলোচনাই হয় না পু’রুষদের সামনে। দক্ষিণ ভারতে তো প্রথা অনুযায়ী, এই সময় নারীরা পু’রুষদের মুখদর্শন পর্যন্ত করেন না। ফলে এই বিষয়টি নিয়ে পু’রুষরা রীতিমতো ধোঁয়াশায় থাকেন। অথচ পরবর্তীতে সন্তানের জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে এই চক্র স’ম্পর্কে নারীর পাশাপাশি পু’রুষেরও সম্যক ওয়াকিবহাল থাক উচিত। সেই জায়গাতে অনেকটাই পিছিয়ে থাকেন পু’রুষরা।

Exit mobile version