রাজনীতি হবে দেশের মানুষের জন্য,,,, জাকির সিকদার।

,,,,৷,,,,,,,,,, ।অদৃশ্য দেয়াল ,,,,,,,,,,।,,,,, ,,,,।,,,,,,,,, পরামর্শ,,,, দৃষ্টিতে ধরা।
,,,,,,,
ধরে নিলাম ১০ দল বাংলাদেশের রাজনৈতিক সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। দেশের মানুষের জন্য এগিয়ে ৩৫০ টি উপজেলায় ৬৪ জেলা ও ১০ টি বিভাগের জন্য ডিজিটাল নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ১০ দলের সভাপতি ও কমিশন তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের জন্য রাজনীতি দলের দৃষ্টিপাত অদৃশ্য দেয়াল লুকিয়ে আছে রাজনৈতিক দলের মধ্যেই। ১১ সদস্য কমিটির চেয়ারম্যান হবেন নির্বাচন কমিশন। ১০ দল সক্রিয় ও একজন কমিশন মিলে ১১ সদস্য কমিটি গঠন করে দেশে ক্ষমতা দখল করা হোক। এরপর দেশে প্রতি বছর পহেলা জানুয়ারি বা ডিসেম্বরে নির্বাচন করা হোক।
কম খরচে তত্বাবাধায়ক সরকার লগেনা যে কেহ ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত সময়ে নিরপেক্ষ ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। ক্ষমতা মেয়াদ জটিলতা ও কারচুপির জটিলতা কাটতে আমার পরামর্শ বহাল রেখে দেশ পরিচালনা করতে আগ্রহী হওয়া চাই। আমি জাকির সিকদার সাংবাদিক হিসেবে ২০০১ সালে কাজ শুরু করি।তাহার মধ্যেই সংসদ নির্বাচন সামনে পরেছে কয়েকটি নির্বাচন।পর্যাবেক্ষন কাজ সহ নিউজ সংগ্রহ করে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা থেকে আজকের পরামর্শ।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল কয়টি ?
কোন দলের কত সদস্য ?
কোন দল বেশি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন ?
কোন দলে জেলা কমিটি আছে?
কোন দলের রাজনীতি পছন্দ দেশের মানুষের মধ্যে।
কোন দলের সুনাম আছে কম বেশি।
এমন চেনা জানা দলের নাম বলেন।
মাঠে ময়দানে অবস্থান করছে কত দল।
দেশে টিকে আছে এমন দল বেশি সক্রিয় ভূমিকা রাখে কোন দল।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ হোক ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা।
ভোট হবে ৩৫০ উপজেলা নিয়ে।
দল হবে সব দল একত্রেই।
মার্কা হবে দলের নির্ধারিত প্রতিক।
দেশের রাজনীতি ডিজিটাল হবে এ ধরনের নির্বাচন।
রাজনৈতিক গবেষণা করে দেখা যাচ্ছে,
দল মনে করেন ১০ টি হলো ঃ
১) আওয়ামীলীগ
২) বিএনপি
৩)  জাতীয় পার্টি
৪) ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন
৫) জামাতে ইসলাম।
৬) হেফাজতে ইসলাম।
৭) গনফোরাম
৮) নাগরিক ঐক্য
৯) লেবার পার্টি
১০) জুনায়েদ সাকির এর দল সাম্যবাদ
আরো কত দল আছে নাম জানিনা। তবে মাঠে ময়দানে অবস্থান করছে এরাই বেশি।
এদের কমিটির চেয়ারম্যান বা সভাপতি বা আহবায়ক নেতাই হবেন দেশের রাস্ট্র পরিচালক বা প্রধানমন্ত্রী।
দেশের মধ্যেই নতুন ডিজিটাল নির্বাচন কমিশন, বাংলাদেশ।
নিয়মিত আহবান করবেন এবং সংলাপ করে তত্ত্বাবধায়ক হবেন প্রধান নির্বাচন কমিশন।
এসব দলের সহমত পোষণ করে নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান বা সভাপতি বা তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন চাই।
১০ রাজনৈতিক দলের সদস্য ও কমিশন তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক কমিটির চেয়ারম্যান বোর্ড গঠনে ভূমিকা পালন করতে পারেন একজন কমিশন।
কমিশনই তত্ত্বাবধায়ক বা ১০ দলই তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
কমিশন ও ১০ দল মিলে ১১ সদস্য কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচন কমিশন।
তিনি ডিজিটাল দেশের মানুষের জন্য রাজনীতিকে এগিয়ে যেতে জেলা কমিটির ঘোষণা দিবেন।
১০ টি দলই মাঠে কাজ করেন বিধায় অন্য কোন দলের সদস্য তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের কমিটির সদস্য পদ পাবেনা।
সেহেতু দল তার মার্কা ছবি সহ ৩৫০ টি উপজেলায় প্রেরণ করবে।
এখন ডিজিটাল দেশের মানুষের জন্য কম খরচে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ১১ সদস্য কমিটির সদস্য কিন্ত দলের নেতারা। তারাই তত্ত্বাবধায়ক তারাই সরকার, তাহারাই কমিটির নিরপেক্ষ ভোটের তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
১১ সদস্য সবাই চাঁদা দিয়ে নির্বাচন খরচ বহন করবেন।
কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচন কমিশনার।
এখন ৩৫০ জেলার ১০ মার্কা সহ নির্বাচন টিম গঠন করে যার যার দলের নেতারা এলাকায় সেন্টারে থাকবে কম্পিউটার ল্যাব টেকনিশিয়ান ও পর্যাবেক্ষন টিম।
এখন ধরেন নির্বাচন শুরুতে সময় হবে সকাল ৯ টা ৪ টা।
আনসার বিডিপি  ক্যাম্পে সেন্টারে থাকবে এবং উপজেলায় অবস্থান করবে সেনা পুলিশ।
খারাপ খবর পেলে প্রশাসন ছুটে আসবে কেন্দ্রে।
সকল প্রেসক্লাবের সভাপতি সমন্বয় পর্যাবেক্ষন টিম সার্ভিস করবে বিশ্বের মাঝে নিউজ প্রকাশিত করে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। সেন্টার গুলোতে লাইভে দেখাবে বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক দেশ উন্নয়ন ডিজিটাল নির্বাচন নিরাপদ ও নিরপেক্ষ চলছে। এই রুপ দেশের বাহিরে দেখবে সবাই রাজনৈতিক দলের সদস্য বা স্বেচ্ছাসেবক জনতা।
এতে দেশবাসীকে দেখান বিস্ময়কর ক্ষমতা ধরে রাখা ৩/৫  বছর মেয়াদ নিয়ে ক্রাইসিস বাংলাদেশ থেকে সহজাত আইন অনুযায়ী দেওয়া নির্বাচনে জয়ী দল ঘোষণা করা হোক রাজনৈতিক দলের মধ্যেই।
কে কত ভোট বেশী হলো কোন নাম বা প্রার্থী নাই আছে জাতীয় নেতা বা দল। দলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ হোক রাজনৈতিক দলের সম্ভাবনা সচেতন নির্বাচন।
দলের চেয়ারম্যান যে দেশেই রয়েছে তাহাতে ক্ষতি নাই।
মার্কা বহন করবে দলের পরিচয়।
গঠন হবে ৩৫০ আসন। দল ক্ষমতাসীন হবে সেই যে বেশী ভোট পেয়েছে।
তবে দ্বিতীয় স্থান পেয়ে আসছে যে সে হবে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে কাজ করবে।
বাকি ৮ দলের মধ্যেই দু একটি জেলায় পাশ করলে একজন বা দুজন করে সবাই তার নীজ এলাকায় তার অধীনে পরিচালিত হবে এমপির মত ক্ষমতা।
৩৫০ টি উপজেলায় এমপি পাইবে।
প্রতিটি গ্রামে মেম্বার হবে। বাংলাদেশের সব গ্রামে মেম্বার নাই। কোন কোন জায়গায় দুটি গ্রাম নিয়ে একজন মেম্বার।
এবার আর না প্রতিটি গ্রামে মেম্বার হবে, প্রতিটি উপজেলায় এমপি হবে,জেলা শহরে প্রতিমন্ত্রী হবে,বিভাগে মন্ত্রী হবে। ১০ বিভাগে ১০ জন মন্ত্রী হবে।৬৪ জেলায় ৬৪ প্রতিমন্ত্রী হবে, ৩৫০ উপজেলায় এমপি হবে, সব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হবে।সব গ্রামে একজন করে মেম্বার হবে।
এতে দেশের মানুষের জন্য উন্নয়ন মূলক কাজের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে।
দেশের মানুষের জন্য কৃষি কাজে অমনোযোগী শ্রমিক নিয়ে মেম্বার কমিটি গঠন করবে কোন রাস্তা করা দরকার,কোন জায়গায় বাজার দরকার। সবার আগে রাস্তা পাকা করন ও বিদ্যুৎ সরবরাহের কাজ সম্পন্ন সহ পানি বন্টন ব্যবস্থা করে দেওয়া সরকারের সহায়তা প্রদান করা হোক।
যে কৃষি জমি আছে সেখানে চাষী আছে। কৃষি স্কুল করে কাজের নিয়ম চালু করা হোক।
যেমন শিক্ষা দানে সব আছে তাই দেশে শিক্ষা নিয়ে কৃষি কাজে অমনোযোগী।
রিক্সা চালক, শ্রমিক, কৃষক এই তিনটি দল চায় নিরাপদ নির্বাচন নিরপেক্ষ ভোটের অধিকার।
দেশের মধ্যেই এদের দাম নাই।কৃষক, শ্রমিক ও ড্রাইভার বলেন,সবাই কম বেশি শ্রম দেয় তার অফিসে। কায়িক শ্রমের মর্যাদা পায় কম পরিশ্রম করে।আর দিনমজুর গাধা পরিশ্রম করে পায় অবমাননাকর কিছু টাকা।
এসব চিন্তা করতে হবে ডিজিটাল দেশের বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের নেতাদের।
লেখক,
জাকির সিকদার
গবেষক, ডিজিটাল রাজনীতি পদ্ধতি।
Exit mobile version