সে ডাক্তার হয়েছিলো মানুষ হতে পারেনি!

সে ডাক্তার হয়েছিলো মানুষ হতে পারেনি! সে এমপি মন্ত্রী হয়েছিলো একজন আদর্শিক রাজনৈতিক কর্মিই হতে পারেনি! কথায় কথায় বাবা মতিউর রহমান তালুকদারের সন্তান বলে দম্ভ দেখাতো।বাপের সুনাম রাখা দূরে থাক প্রমান করেছে পরিবার থেকেও পাঠ নেই। নটরডেম কলেজে পড়েছে, ময়মনমিংহ মেডিকেল কলেজে পড়েছে,একজন উন্মাদ মাতাল যৌনবিকৃত নষ্ট অসভ্য হয়ে বের হয়েছে। সে ধর্মপ্রান মানুষদের মনে আঘাত দিয়ে উন্মাসিক আচরন করেছে,সে রাজনীতির ভাষা জানে না, শিখেনি প্রতিপক্ষকে আক্রমনের কৌশল! কলতলার খিস্তি শিখে বেড়ে ওঠেছে তাই কন্যাসম জাইমাকে নোংরা গালি দিয়েছে। পিতৃতুল্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা:জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে নোংরা আক্রমন করেছে। ঢাবির ছাত্রীদের নোংরা মন্তব্য করে জানান দিয়েছে সে কতটা অন্ধকার জগতের মানুষ। ঢাকা ক্লাবের সদস্যদের মা তুলে গালিগালাজ করে জানিয়েছে মাকে সম্মান করার শিক্ষাও পায়নি। নায়িকা মাহির সাথে যেভাবে কথা বলেছে গা ঘিন ঘিন করা বমি আসে!বুঝিয়েছে সে আজন্ম কুৎসিত কদর্য এক যৌনবিকৃত অমানুষই থেকে গেছে।ডা:মুরাদ হাসান রাজনীতির অভিশাপ,সমাজের অভিশাপ। বাহিরে মানুষের আদল ভিতরে পশুরবাস!তার শাস্তির দন্ড আরও পাওনা বাকি। কেবিনেটকে অভিশাপ ও কলঙ্কমুক্ত করতে তাকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্তে প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন। তার সীমাহীন অসভ্যতা নোংরামি ও ঔদ্ধত্যের বিরুদ্ধে গনমাধ্যম ব্যবস্হা নেয়নি, প্রধানমন্ত্রীই নিয়েছেন কঠিন পদক্ষেপ।

(ফেসবুক স্ট্যাটাস)

 

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন/ কলামিস্ট ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

Exit mobile version