—এখন তো জানবে না? পরকীয়া করার সময় তো কতোই না বাহানা দিছো?

—সে’ক্স করার সময় মনে ছিলো তোমার পরিবার আমাকে মানবে না?
—জানিনা?
—এখন তো জানবে না? পরকীয়া করার সময় তো কতোই না বাহানা দিছো?
—কি করছি আমি হ্যা। যে তুমি আমাকে অপোমান করতেছো।
—আমি কতো করে বললাম বিয়ের আগে এই সব
সে”ক্স কার ভালো না। পরবর্তীতে পরিবার না মানলেই সমস্যা। এখন সেটাই হলো।
—আচ্ছা আমি আসি।
—আসি মানে। আমাকে বিয়ে করো এখন তার পরে কি হবে দেখা যাবে।
—না আমি পারবো না। যেখানি আমার বাবা মায়ের অনুমতি নেই সেখানে বিয়ে করা সম্ভব না।
—তবে আমার দেহটা নষ্ট করলে কেনো। কি দোশ ছিলো আমার।
( সবাই ভাবতেছেন কি হয়েছে তবে শুনুন : আজ থেকে ৩ বছর আগে হাসিব ও হিমুর রিলেশন শুরু হয়। তো ভালোই যাচ্ছিলো সম্পর্কটি হঠাৎ ২ বছর পার হয়ে যাওয়ার পরে। হাসিব হিমুকে অফার দেয় শারীরিক সম্পর্ক করার জন্যে। প্রথমে হিমু রাজি না হলে ও হাসিবের অনুরোধে এক পর্যায় রাজি হয়। এর পরে হাসিব প্রায় কিছু দিন পর পর হিমুর সাথে এমন করতো। কিন্তু এখন যখনি হিমু বিয়ের চাপ দিছে ঠিক তখনি হাসিব পরিবারের কাহিনী তুলে ধরছে? গল্পে ফিরে যাই এখন )
হাসিব : সব কিছু ভূলে যাও।
হিমু : সম্ভব না? আমার তোমাকে চাই!
হাসিব : প্লিজ হিমু আমাকে মুক্তি দাও। আমি তোমার সাথে থাকতে চাইনা।
হিমু: সত্যি আমাকে তোমার ভালো লাগে না।
হাসিব : না।
হিমু : ঠিক আছে যাও তোমাকে মুক্ত করে দিলাম।
হাসিব : সত্যি?
হিমু : হুম সত্যি। তোমাকে আর এই হিমু কখনো ডিস্টাপ করবে না।
হাসিব : ধন্যবাদ তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ?
—এর পরে দুজন দুজনের মতো বাসিয় চলে আসে। কিন্তু পরের দিন শুনা যায় হিমু আর এই পৃথিবীতে নেই। গলায় ফা”সী দিয়ে আত্মহ”ত্যা করেছে?
( এখানে হিমু একটি চিঠিতে লিখে যায়। তুমি অন্য কাউকে নিয়ে শুখে থেকো। কিন্তু আমি তোমাকে মৃত্যুর পরে ও ভালোবেসে যাবো )
–“প্রিয় বোন তোমাদের বলতেছি। ভালোবাসা সুন্দর কিন্তু অতিরিক্ত সুন্দর করতে যেও না। যদি সে তোমাকে ভালোবাসে তবে দেহ চাইবে না। যদি ভালোনা বাসে তাহলে দেহটাই চাইবে।
কথা গুলা শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই সত্যি?
লেখা ও কাহিনি : মি_হাসিব
Exit mobile version