যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ সোমবার সকালে বিশ্বব্যাংকের সামনে জয়বাংলা সমাবেশের আহাবান জানালে রোববার মধ্যরাত থেকেই নেতাকর্মীরা ওয়াশিংটন ডিসিতে আসতে শুরু করেন। সকালে তারা সকলে মিলে জয়বাংলা সমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এমন সময় রাস্তার অপর প্রান্তে অবস্থান নেওয়া বিএনপির নেতাকর্মীরা অশোভনীয় শ্লোগান দেওয়া শুরু করেন। এতে উত্তেজিত হয়ে ওঠে আওয়ামীলীগের কর্মীরা। এক পর্যায়ে হাতাহাতি থেকে সংঘর্ষে রুপ নেয়।
উভয় দলের পুর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ সোমবার সকালে বিশ্বব্যাংকের সামনে জয়বাংলা সমাবেশের আহাবান করেন এবং একই সময়ে একই স্থানে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিও প্রতিরোধ সমাবেশের ডাক দেন। দু’দলের অনুষ্ঠান সকাল নয়টার সময় শুরু হবার কথা থাকলেও সকাল পৌনে ৮টার দিকে অশোভনীয় ভাষায় শ্লোগান শুরু হলে উভয় দলের সমর্থকরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে ব্যানার নিয়ে টানা হ্যাচড়াসহ সংঘর্ষ শুরু হয়। এক পর্যায়ে কিলঘুষির পর্যায়ে পৌঁছালে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এ ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও তার স্ত্রী আ.লীগের সদস্য শাহানারা রহমান, খোরশেদ খন্দকার ও আলী গজনবী এবং বিএনপি নেতা মোশারফ হোসেন সবুজ আহত হয় বলের দলের নেতৃবৃন্দরা জানিয়েছে। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগের সভাপতি পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে তিনি জানান।
সকালের এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা না হলের ১০ টার দিলে উভয় দলের সমর্থকদের মাঝে পানির বোতল ছোঁড়াছুঁড়ির ঘটনা ঘটলে পুলিশ আওয়ামী ছাত্রলীগের হৃদয় মিয়া ও আরিফুর রহমান এবং বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফোরামের আজাদ মিয়াকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। পরে উভয় দলের নেতারদের হস্তক্ষেপে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সকালের অপ্রীতিকর ঘটনার পর দীর্ঘ সময় বিক্ষোভ সমাবেশ চললেও পুলিশ কোন সাংবাদিকদের বিক্ষোভের সামনে গিয়ে ছবি-ভিডিও করার অনুমতি দেয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রে আওয়ামীলীগীর জয়বাংলা সমাবেশে উপস্থিত নেতাদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগের সভাপতি ড সিদ্দিকুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, হাজী এনাম, ডা. মাসুদুল হাসান, নিজাম চৌধুরী, মোহাম্মদ আলী মানিক, আশরাফুজ্জামান, শাহানারা রহমান, মোর্শেদা জামান, সাদেক খান, নুরুল আমিন, শাহনাজ মমতাজ, ড প্রদীপ রঞ্জন কর, মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, খোরশেদ খন্দকার, এমদাদ চৌধুরী, সোলায়মান আলী, রফিফুল ইসলাম, জেহাদুল হক জেহাদ, ইকবাল ইউসুফ, আলী গজনবী, শাখাওয়াত বিশ্বাস ও যুবলীগের সেবুল মিয়া প্রমুখ।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ সোমবার সকালে বিশ্বব্যাংকের সামনে জয়বাংলা সমাবেশের আহাবান জানালে রোববার মধ্যরাত থেকেই নেতাকর্মীরা ওয়াশিংটন ডিসিতে আসতে শুরু করেন। সকালে তারা সকলে মিলে জয়বাংলা সমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এমন সময় রাস্তার অপর প্রান্তে অবস্থান নেওয়া বিএনপির নেতাকর্মীরা অশোভনীয় শ্লোগান দেওয়া শুরু করেন। এতে উত্তেজিত হয়ে ওঠে আওয়ামীলীগের কর্মীরা। এক পর্যায়ে হাতাহাতি থেকে সংঘর্ষে রুপ নেয়।
উভয় দলের পুর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ সোমবার সকালে বিশ্বব্যাংকের সামনে জয়বাংলা সমাবেশের আহাবান করেন এবং একই সময়ে একই স্থানে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিও প্রতিরোধ সমাবেশের ডাক দেন। দু’দলের অনুষ্ঠান সকাল নয়টার সময় শুরু হবার কথা থাকলেও সকাল পৌনে ৮টার দিকে অশোভনীয় ভাষায় শ্লোগান শুরু হলে উভয় দলের সমর্থকরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে ব্যানার নিয়ে টানা হ্যাচড়াসহ সংঘর্ষ শুরু হয়। এক পর্যায়ে কিলঘুষির পর্যায়ে পৌঁছালে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এ ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও তার স্ত্রী আ.লীগের সদস্য শাহানারা রহমান, খোরশেদ খন্দকার ও আলী গজনবী এবং বিএনপি নেতা মোশারফ হোসেন সবুজ আহত হয় বলের দলের নেতৃবৃন্দরা জানিয়েছে। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগের সভাপতি পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে তিনি জানান।
সকালের এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা না হলের ১০ টার দিলে উভয় দলের সমর্থকদের মাঝে পানির বোতল ছোঁড়াছুঁড়ির ঘটনা ঘটলে পুলিশ আওয়ামী ছাত্রলীগের হৃদয় মিয়া ও আরিফুর রহমান এবং বিএনপির জাতীয়তাবাদী ফোরামের আজাদ মিয়াকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়। পরে উভয় দলের নেতারদের হস্তক্ষেপে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সকালের অপ্রীতিকর ঘটনার পর দীর্ঘ সময় বিক্ষোভ সমাবেশ চললেও পুলিশ কোন সাংবাদিকদের বিক্ষোভের সামনে গিয়ে ছবি-ভিডিও করার অনুমতি দেয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রে আওয়ামীলীগীর জয়বাংলা সমাবেশে উপস্থিত নেতাদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগের সভাপতি ড সিদ্দিকুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, হাজী এনাম, ডা. মাসুদুল হাসান, নিজাম চৌধুরী, মোহাম্মদ আলী মানিক, আশরাফুজ্জামান, শাহানারা রহমান, মোর্শেদা জামান, সাদেক খান, নুরুল আমিন, শাহনাজ মমতাজ, ড প্রদীপ রঞ্জন কর, মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, খোরশেদ খন্দকার, এমদাদ চৌধুরী, সোলায়মান আলী, রফিফুল ইসলাম, জেহাদুল হক জেহাদ, ইকবাল ইউসুফ, আলী গজনবী, শাখাওয়াত বিশ্বাস ও যুবলীগের সেবুল মিয়া প্রমুখ।