মানুষের জন্য রাজনীতি নাই আছে দলের জন্য – জাকির সিকদার, গবেষক, রাজনৈতিক।

জাকির সিকদার ঃ রাজনীতি হবে মানুষের  কিন্তু তাহা না করে দলের জন্য রাজনীতি  চালু আছে। ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের ক্ষমতা ধরে চাকরী,ব্যবসা,পদন্নোতি বিরাজমান।  এজন্য সাংবাদিক জাকির সিকদার বলেন রাজনীতি হবে মানুষের জন্য, দলের জন্য হবে আদর্শ নীতি, যাহা রাজার নীতি রীতি। রাজার সন্তান যেমন জেল খাটানো, তেমনি রাজনৈতিক দলের নেতারা জেল জুলুম স্বীকার হবেনা। আর তত্ত্বাবধায়ক নামে দলের চাপ আসতোনা। রাজনৈতিক নীতিমালা ঠিক থাকলে কোনদিন হরতাল বা অবরোধ হতোনা। দলের জন এখন দূর্নীতি ফাস হচ্ছে, নেতার আদর্শ নাই। ভালো নেতা নির্ধারন নাই দলের জন্য। তাই দলের নেতার চাপে রাজনীতি ঘোলাটে।পেটনীতি চলছে দলের মধ্যেই।
রাজনীতি বাধ্যতামূলক হতে পারে বাংলাদেশের জন্য, বিজয় কিবোর্ড বাধ্যতা করা হযেছে। দরের জন্য রাজনীতি বাধ্য করা হতে পারে বাংলাদেশের জন্য। কারন দেখা যাচ্ছে
যেভাবে।সব ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক দলের দলাদলি হচ্ছে।  সাংবাদিক দুই দলে বিভক্ত হইছে। সরকারি অফিসে দুই দলের কমিটি আছে।ক্ষমতায় যে যখন তখন তাদেরই মতাদর্শে চলতে দেখা যাচ্ছে। বাসা বাড়িতে, ঘরে ঘরে দুই দলের সদস্য বিরাজমান।
রাজনৈতিক দলের গবেষণা করে দেখা যাচ্ছে ইসলামের কথা ব্যবহার করে বড় দুটি দল ক্ষমতার উৎস তৈরি করেন।
ইসলামের ধর্মীয় কোন নেতাকে ধর্ম মন্ত্রী করন নাই, দেখা যায় নাই। আলেম মত ভালো কোন নেতাকে এমপি কেরন না।
দল চলে তাহাদের জন্য ফয়দা হাছিলের।কাজের নাম কাজি কাম ফুরালে যা ঘটে তাই হচ্ছে।
বড় দুটি দলের কিছু নীতিতে অটল থাতা থেকে ফিরে আসতে হবে, চলচ্চিত্র নেত্রী, খেলোয়ার এখন এমপি হয়।
বড় বড় পীর, হুজুর, আলেম কে এমপি করেনা।কারন ইসলাম হলো দেশ বিদেশি কূটনীতিকদের চাপে বাংলাদেশ।
যে দল ক্ষমতার আসে সে সবাই তাজবী,কলেমা বলে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত কথামালা।
রাজনীতি হবে মানুষের জন্য, আর এখন রাজনীতি হচ্ছে দলের জন্য।
উদাহারন, ব্যক্তির চেয়ে দল বড়,ক্ষমতার উতসাহ জনতা কই কাজে লাগে টাকায় ভোট পায।
লেখক, গবেষক, সাংবাদিক জাকির হোসেন সিকদার,
Exit mobile version