রংপুর বিভাগীয় প্রতিনিধি: রংপুর অঞ্চলের ৫ জেলায় চলতি মৌসুমে মসলা জাতীয় ফসল পেঁয়াজ ও রসুনের চাষ বেড়েছে। কৃষকগণ লাভবান হওয়ায় পেঁয়াজ ও রসুনের চাষের প্রতি আগ্রহী হচ্ছে। রংপুর অঞ্চলের গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিহাট, রংপুর ও নীলফামারী জেলায় চলতি মৌসুমে পেঁয়াজের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লক্ষ ১৪ হাজার ৭৬০ মেট্রিক টন এবং রসুনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৮ হাজার ৮৮০ মেট্রিক টন। রংপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার রংপুর অঞ্চলের ৫ জেলায় ৯ হাজার ৩৫৫ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ চাষ করা হয়েছে। যা গতবারের চেয়ে ৫২১ হেক্টর বেশি। এরমধ্যে রংপুরে ৩ হাজার ৫১০ হেক্টর, গাইবান্ধায় ১ হাজার ৫৬৯ হেক্টর, কুড়িগ্রামে ২ হাজার ৫০৫ হেক্টর, লালমনিহাটে ৯২০ হেক্টর ও নীলফামারী জেলায় ৮৫১ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। বাজারে পেঁয়াজের দামের ঊর্ধ্বগতিতে কৃষি কর্মকর্তারা পেঁয়াজ চাষে কৃষকদের উদ্ধুদ্ধ করার কারণে পেঁয়াজ চাষে ঝুঁকে পড়েছে কৃষকগণ। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের সীচা গ্রামে কৃষক জালাল উদ্দিন বলেন, আগে পেঁয়াজ চাষ করতেন না। পেঁয়াজ দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় চলতি মৌসুমে ৩০ শতাংশ জমিতে তিনি পেঁয়াজ চাষ করেছেন। অপরদিকে, রংপুর অঞ্চলের ৫ জেলায় গতবারের চেয়ে এবার ১১৮ হেক্টর বেশি জমিতে রসুন চাষ করা হয়েছে। এবার মোট জমির পরিমাণ ৩ হাজার ৪৮৪ হেক্টর। এরমধ্যে রংপুরে ১ হাজার ২৭০, গাইবান্ধায় ৩২৬ হেক্টর, কুড়িগ্রামে ৬১৫, লালমনিহাটে ৪৫৭ ও নীলফামারীতে ৮১৬ হেক্টর জমিতে রসুন চাষ হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর রংপুর অঞ্চলের উপ-পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, পেঁয়াজ ও রসুন চাষে কৃষকদের উৎসাহিত ও প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। এ কারণে পেঁয়াজ ও রসুন চাষ বেড়েছে।
ইসলামপুরে অসহায়দের মাঝে বিএনপির চেয়ারপার্সন উপদেষ্টার কম্বল বিতরণ
লিয়াকত হোসাইন লায়ন,জামালপুর প্রতিনিধি।। জামালপুরের ইসলামপুরে অসহায় শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছেন বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও হাউজ...