গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি: ঋণ গ্রহণ না করে ঋণ খেলাপি হয়েছে গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার মো. রুহুল কুদ্দুস। সিআইবি রিপোর্টে স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকে মো. রুহুল কুদ্দুসকে ঋণ খেলাপি দেখানোর প্রতিবাদে ৫ মার্চ শনিবার গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে। সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের চকনদী গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে মো. রুহুল কুদ্দুস সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলেন, ২০১৪ সালের ১৬ এপ্রিল থেকে সরকারি চাকুরীজীবি হিসাবে সুনামের সাথে সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার হিসাবে কর্মরত আছেন। গত ৮ ফেব্রুয়ারি ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণে সাদুল্লাপুর অগ্রণী ব্যাংক শাখায় ঋণের জন্য আবেদন করেন। সেখানে তাকে জানানো হয়, তার নামে স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ট ব্যাংকের সিআইবি রির্পোটে খেলাপী ঋণ রয়েছে। তিনি অগ্রণী ব্যাংক সাদুল্লাপুর শাখার সূত্র ধরে নানাভাবে যোগাযোগ করে জানতে পারেন স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংক ঢাকা গুলশান শাখায় তার নামে খেলাপি ঋণ রয়েছে। রুহুল কুদ্দুস ষ্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংক বগুড়া শাখার শরনাপন্ন হয়ে জানতে পারেন কে বা কারা তার জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য জালিয়াতির মাধ্যমে ভূয়া মোবাইল নম্বর, ই-মেইল নম্বর, বর্তমান ঠিকানা ও চাকুরীর তথ্যাদি ব্যবহার করে। ঋণ গ্রহণ সময় কাগজপত্রে ইনসেপ্টা ঔষধ কো¤পানীর বেতন সীট ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি কান ঔষধ কো¤পানীতে চাকরি করেনি। তিনি কখনই স্ট্যান্ডাড চ্যাটার্ড ব্যাংক থেকে কোন ঋণ গ্রহণ করেননি। ঋণের দায় থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে তিনি আবেদন করেছেন। কিন্তু ব্যাংক কর্তৃপক্ষ নানা তালবাহানা করে সময়ক্ষেপন করছেন। ভুয়া ঋণ খেলাপির বিষয়টি তিনি জানার পর ঢাকা গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে রুহুল কুদ্দুস সুষ্ঠ ও নিরেপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে ঋণের দায় অব্যাহতি দানের দাবি জানান।
ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন ৮ ফেব্রুয়ারি
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ৮ ফেব্রুয়ারি ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। একই সঙ্গে সুপারিশ পেশ...