জেনে নিন মোটা মেয়েদের বিয়ে করার সুবিধাগুলি

নারীর সৌন্দর্য তার শরীরে নয় তার মনে থাকে।

নারীর শরীর হল তার সমস্ত উন্নতির চাবিকাঠি বলে অনেকে মনে করে থাকেন। তাই নিজেদের স্লিম রাখতে কত পরিশ্রমই না করে মেয়েরা। যোগা থেকে জিম সমস্ত কিছুই তারা অক্ষরে অক্ষরে পালন করেন, মেনে চলেন হাজারও ডায়েট ব্যাবস্থা। কিন্তু ওই যেটা আগেও বলেছি আজও বলছি যে, নারীর সৌন্দর্য তার শরীরে নয় তার মনে থাকে।

কেউ মোটা মেয়েদের পছন্দ করে, কারুর আবার রোগা মেয়ে পছন্দ। কিন্তু অনেকেই জানেন না যে রোগা মেয়েদের তুলনায় মোটা মেয়েরা বেশি সুন্দরী হয়ে থাকেন। আর রোগা মেয়েদের তুলনায় মোটা মেয়েদের মন অনেক ভালো হয়, তারা সবাইকে ভালো রাখতে জানেন, সুখে সংসার করতে জানেন।

এরা মনের দিক থেকে খুব সরল হন। এরা অন্যকে সুখি রাখতে জানেন। এরা খুব বুদ্ধিমতি আর ইমোশানাল হন। তাই এদের বিয়ে করেও সুখে থাকা যায়। এরা শুধু নিজের কথা ভাবেননা, সবার কথা ভাবেন। সবসময় নিজেকে নিয়ে ব্যাস্ত থাকেননা, অন্যকেও যথেষ্ট সময় দেন। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক মোটা মেয়েকে বিয়ে করার সুবিধাগুলি।

মোটা মেয়েরা শুধু নিজেদের কথা ভাবে না, স্বামীর কথা এবং তার সাথে সাথে পরিবারের সকলের কথাও ভাবেন। এই মেয়েরা শ্বশুর বাড়ির সবাইকে ভালোবাসতে জানেন, সবাইকে নিয়ে সুখে সংসার করেন এবং স্বামীকে যথেষ্ট সন্মান করেন। রোগা মেয়েরা আবার এর সম্পূর্ণ উল্টো ধরনের হয়।

এরা একশুটে, শুধু নিজেদেরটাই ভাবে, সারাদিন শুধু নিজের নিজের করেই কেটে যায় এদের। এরা নিজেকে ছাড়া কাউকেই আর তেমন ভালোবাসে না। নিজের ফিগার ঠিক আছে কিনা এবং সেটি ঠিকঠাক মেন্টেন করার দিকেই তার বিশেষ মনোযোগ।

বিয়ের পর মেয়েদের অনেক দায়িত্ব বেড়ে যায়। মোটা মেয়েরা নতুন কাজগুলি যেগুলো তারা বাপের বাড়িতে কোন দিনই করেননি সেগুলো খুব তাড়াতাড়ি শিখে যায়, কিন্তু রোগা মেয়েরা তা পারে না।

মোটা মেয়েরা অনেক বেশি বুদ্ধিমতি, রোগা মেয়েদের তুলনায় তাদের মাথায় অনেক বেশি বুদ্ধি ধরে। এরা সব কাজ খুব হাসি মুখের সাথে সব সময় করে। রোগা মেয়েদের তুলনায় মোটা মেয়েরা রান্নায় অনেক বেশি পারদর্শী হয়ে থাকে।

দাম্পত্য সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই ভালোবাসা, সহমর্মিতা, আন্তরিকতা এবং আত্মত্যাগ অনেক জরুরি। এর একটির অভাব হলেই নষ্ট হয় সংসারের শান্তি। তবে সংসারের সুখ-শান্তির জন্য কিছু ব্যাপারে স্বামীর দায়িত্ব কিছুটা বেশি। কেননা তার সামান্য একটি কথায় উড়ে যেতে পারে এতদিন ধরে গড়ে তোলা সংসারের সুখপাখিটি।

প্রেম, বিশ্বাস, শ্রদ্ধা ও নির্ভরযোগ্যতা বিয়ের চারটি স্তম্ভ। যখন একটি স্তম্ভ দু’র্বল হয়ে যায়, সম্পর্ক নড়বড়ে হয়ে পড়ে। তাই সংসার জীবনে অনেক কিছুই মেনে চলতে হবে। স্ত্রীকে মুখ ফসকে সব কথা বলা যাবে না। কিছু কথা রয়েছে যা দাম্পত্য জীবনের সুখ কেড়ে নিতে পারে।

Exit mobile version