রেজওয়ান আলী বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-দিনাজপুর ধানের জেলা হিসাবে পরিচিত,শস্য ভান্ডারে ভরা জেলার সকল অঞ্চল। এরই ধারাবাহিকতায় জেলার অর্ন্তরগত বিরামপুর উপজেলায় ধান চাষের পাশাপাশি এলাকার কৃষক দল উচ্চ মূল্যের ফল ও ফসল আবাদের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। লাভ জনক শাক-সবজি থেকে শুরু করে আবাদ হচ্ছে আম,লিচু, পেয়ারা,কলা,কুল,মাল্টা ও ড্রাগনসহ নানা জাতের ফসল। কৃষি বিভাগের তথ্য মতে,এলাকায় শুধু ধান ও সামান্য শবজি চাষ হলেওকয়েক বছরের ব্যবধানে বিরামপুর উপজেলায় শুরু হয়েছে নানা জাতের ফল ফসল আবাদ। বর্তমানে বাণিজ্যিক ভাবে ১১০ হেক্টর জমিতে আম,১০০ হেক্টর জমিতে লিচু,৪১ হেক্টর জমিতে পেয়ারা,৯০ হেক্টর জমিতে কলা, ২০ হেক্টর জমিতে কুল,৭ হেক্টর জমিতে মাল্টা,৪ হেক্টর জমিতে ড্রাগন এবং ১২৮০ হেক্টর জমিতে উচ্চ মূল্যের শবজি চাষ হচ্ছে।উপজেলার হরেকৃষ্টপুর গ্রামের কৃষক আমিনুর রহমান জানান,তিনি ধান চাষের পাশাপাশি প্রায় ১০ বিঘা জমিতে শবজি চাষ করেন। শবজি চাষে তিনি ধানের চেয়ে বেশি আয় করে থাকেন। শবজি আবাদ থেকে তিনি সব খরচ বাদে বছরে প্রায় ৩ লাখ টাকা আয় করে থাকেন। একইর মঙ্গলপুর গ্রামের চাষী সাখাওয়াত হোসেন মিনু জানান,তিনি মাল্টা,ড্রাগন ও লিচু বাগান গড়ে তুলেছেন। এতে তিনি অন্যান্য ফসলের তুলনায় অধিক লাভবান হচ্ছেন।উপজেলা কৃষি অফিসার নিকছন চন্দ্র পাল জানান,গতানুগতিক চাষাবাদের পাশাপাশি চাষীরা এখন উচ্চ মূল্যের ফল-ফসল আবাদের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। এতে একেক জনের সাফল্য দেখে অন্যরাও নতুন নতুন বাগান গড়ে তুলছেন। কৃষি বিভাগের সার্বিক পরামর্শে প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে উচ্চ মূল্যের ফল-ফসলের চাষ। এমন দৃশ্যে এলাকায় মানুষের স্বাভাবিক জিবনের উন্নতির চিত্র প্রকাশ পেয়েছে।।
জাতীয় নাগরিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেলেন যারা
জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে আজ শুক্রবার বিকেলে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ হতে...