রৌমারীতে চাঁদা না দেওয়ায় ভারপ্রাপ্ত  প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"transform":1,"effects":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রাম রৌমারী উপজেলার সোনাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের উন্নয়ন খাতের অর্থ থেকে চাঁদা না দেওয়ার কারনে প্রকাশ্যে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ মোমিনুর ইসলামকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছে একদল সন্ত্রাসী। গত ৯ ফেব্রুয়ারী সকাল ১১টার দিকে উপজেলার সোনাপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পরের দিন খোরশেদ আলম, ফুলচান, রফিকুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, সুজনসহ ৫ জনকে আসামি করে থানায় অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ৯ ফেব্রুয়ারী সকাল ১১ টার দিকে উপজেলার সোনাপুর বাজারে একটি দোকানে স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে নিয়ে চা খাচ্ছিলেন স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ মোমিনুর ইসলাম। মুহুর্তের মধ্যে এলাকার সন্ত্রাসী খোরশেদ আলমের নেতৃত্বে ফুলচান, রফিকুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, সুজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের নিকট চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে সন্ত্রাসীরা শারীরিকভাবে  লাঞ্ছিত করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে। পরে স্থানীয়রা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ মোমিনুল হককে উদ্ধার করে শহিদুল ইসলামের হোটেলের ভিতর নিয়ে যায়।
প্রধান শিক্ষক মো: মোমিনুুর ইসলাম বলেন, এর আগে তারা বিভিন্ন সময় আমাকে হুমকি- ধামকি দিয়েছিল। আজ তারা প্রকাশ্যে আমাকে সোনাপুর বাজারে লাঞ্চিত করলো। আমি এই সন্ত্রাসীদের কঠিন শাস্তি চাই।
রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: লুৎফর রহমান বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Exit mobile version