বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে
জাকির সিকদার ঃশেখ হাসিনা ও ঘুরে দাড়ানো বাংলাদেশ। একটি প্রকাশনা বই।তবে বাস্তবে দেখা চাই ২০২৩ সালে। সত্যি কথা বলতে
২০২২ সালের অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে মন্দাভাব কেটে যাবে। এ কথা মন্তব্য করেন সাংবাদিক জাকির সিকদার। তিনি এক গবেষণা করে দেখেন যে,
দেশের মানুষের জন্য এগিয়ে যেতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘুড়ে দাড়াানো বিষয় কাজ করে যাচ্ছেন।সঠিক সময় নিয়ে কাজ সম্পন্ন করতে পারলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে।
দেশের মধ্যেই শ্রমিক, ব্যবসায়িক,চাকুরীজীবি,রাজনৈতিক সহ সকল বুদ্ধিমান মানুষ বসবাস করে। দেখা যাচ্ছে এখন অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে টকশো মিডিয়াতে যতটুকু আলোচনা করা হয়েছে তাহার জন্য রাজনৈতিক দলের সহায়তা কামনা করেন সাধারণ ব্যবসায় জড়িত জনতা।
এছাড়াও এক সমীক্ষায় দেখা গেছে,
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২ প্রকাশিত হয়েছে। orthonoitik somikha 2022
নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো:
০১। মোট জনসংখ্যা ১৬৯.১১ মিলিয়ন (জানুয়ারি ,২০২১)
০২। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৭%
০৩। জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতি বর্গকিলোমিটার) ১১৪০জন
০৪। নারীপুরুষের অনুপাত ১০০:১০০.২
০৫। স্থুল জন্মহার (১০০০ জনে) ১৮.১ জন
০৬। স্থুল মৃত্যুহার (১০০০ জনে) ৫.১ জন
০৭। প্রতিহাজারে শিশু মৃত্যুর হার (১ বছরের নীচে জীবিত জনে) ২১জন
০৮। গড় আয়ুষ্কাল ৭২.৮ বছর (পুরুষ ৭১.১
২,মহিলা ৭৪.৫)
০৯। ১৭২৪ জন মানুষে ১ জন চিকিৎসক।
১০।সাক্ষরতার হার (৭+ বয়স) ৭৫.২% (পুরুষ ৭৭.৪ মহিলা ৭২.৯ শতাংশ)
১১। দারিদ্রের হার ২০.৫%,চরম দারিদ্র্যের হার ১০.৫%
১২। জিডিপি ‘র প্রবৃদ্ধির হার ৭.২৫%
১৩। মাথাপিছু আয় ২৮২৪ মার্কিন ডলার,পার ক্যাপিটাল জিডিপি ২৭২৩ ডলার,টোটাল জিডিপি বর্তমান মূল্যে ৩৯৭৬৪৬১ কোটি টাকা এবং স্থির মূল্যে ৩০৩৯২৭৩ কোটি টাকা।
১৪। মোট ব্যাংক ৬১ টি
১৫। রাষ্ট্রীয়াত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক ৬ টি
১৬। বিশেষায়িত ব্যাংক ৩ টি
১৭। বেসরকারি ব্যাংক ৪৩ টি
১৮। বৈদেশিক ব্যাংক ৯ টি,নন ফিনানসিয়াল ৩৫
১৯। মুদ্রাস্ফীতি ৫.৮৩%
২০। বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানি তে শীর্ষ দেশ যুক্তরাষ্ট্র
২১। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে চীন থেকে
২২। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স পায় সৌদি আরব থেকে
২৩। রেমিট্যান্স ১৫.২৯৯ বিলিয়ন ডলার।(জুলাই-মার্চ)
২৪।জীবিকাতে নিয়োজিত (কৃষি খাতে ৪০.৬%,ইন্ডাস্ট্রি ২০.৪%,সেবা খাতে ৩৯%)
২৫।সুপেয় পানি পান ৯৮.৩%
২৬।পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা উন্নতি ৮১.৫%
২৭।বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৪.০৮৯ বিলিয়ন ডলার।
২৮।রপ্তানি আয় ৩২.০৭১ বিলিয়ন ডলার।
২৯।আমদানি ব্যয় ৫৪.৩৭ বিলিয়ন ডলার।
৩০।বাণিজ্য ঘাটতি – ২২.২৯৯ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নিরলস প্রচেষ্টা করেছেন। দেশের মানুষের জন্য এগিয়ে আসার আহবান করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি দেশ বিদেশে সকলের সঙ্গে আলাপচরিতা করে দেশকে এগিয়ে নিতে সক্রিয়।
বর্তমান সময় নভেম্বর মাসের শেষ দিকে অর্থনীতিতে সফলতা অর্জনের জন্য কাজ করছে সরকার।
দৈনিক আমাদের খবর এর প্রধান প্রতিবেদক জাকির সিকদার এ রিপোর্ট তৈরি করেন।তিনি দেশের মানুষের জন্য এগিয়ে যেতে সম্পাদকীয় রাজনৈতিক দলের ও সাংস্কৃতিক বিষয় নিউজ প্রকাশিত করে সহায়ক ভূমিকা পালন করেন। জাকির সিকদার তার নীজ জেলার ঝালকাঠির উন্নয়ন মূলক সংবাদ প্রকাশিত করবেন সংসদ টিভি তে।
ঝালকাঠির ১ আসনের
উন্নয়নে আওয়ামী লীগের সংসদ বিএইচ হারুন ও ঝালকাঠির ২ আসনের সাংসদ সদস্য আমির হোসেন আমু এমপির সহায়তায় দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যাহা
বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশিত করা হয়েছে।
এছাড়াও ঝালকাঠি জেলার মানুষের জন্য সাংস্কৃতিক বিষয় নিয়ে বিটিবির ইত্যাদি অনুষ্ঠান প্রচারিত করে মনোমুগ্ধকর দৃশ্য অবলোকন করেন।
দেশের ৬৪ জেলায় অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনে বর্তমান সরকারের সহায়তা প্রদান করে সহায়ক ভূমিকা রাখা হয়েছে।
দেশের মানুষের জন্য এগিয়ে যেতে শেখ হাসিনা ও ঘুরে দাড়ানোর বাংলাদেশ এখন সম্ভব।
দেশের মানুষের জন্য রাস্তা, ব্রিজ, অসহায়কে ঘর তৈরি করে দান করা হয়েছে। যার ঘর নাই বাড়ি নাই জমি নাই তাহাকে সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। একটি পরিবার সংসার সুখে থাকার জন্য একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প হাতে নিয়ে কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছে সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আয়ের জন্য মাচ চাষ,কৃষি কাজ ও স্বাস্থ্য সেবায় এগিয়ে সকল মেডিক্যাল কলেজ এলাকায় সরকারের সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। ৬৪ জেলার মানুষ বসবাস করে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারছে।চুড়ি ডাকাতি কমে গেছে, শিক্ষা সাংস্কৃতিক এগিয়েছে। ডিজিটাল দেশের জন্য কাজ সম্পন্ন করতে আগ্রহী বিশ্বের মাঝে শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়। তাহার সহায়তায় কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাইটেক গাজীপুর স্থপন করা হয়েছে যাহা বিশ্বের মাঝে ৭ম ডিজিটাল হাইটেক।
দেশের মধ্যেই অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনে ভূমিকা পালন করেন বর্তমান সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি দেশের ও বিদেশের সাথে যুক্ত আছে উন্নয়ন মূলক কাজে।চিন মৈত্রী বাংলাদেশ একমাত্র বগ বড় ব্রিজ ও হাইওয়ে সড়ক উন্নয়ন করে আয়ের সুযোগ সহ যাতায়াতের বিকল্প গ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছে সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দেশের আইন শৃঙ্খলা সহ রাজনৈতিক জালাওপোড়া বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উগ্র পন্থা বা সন্ত্রাসী চক্র বন্ধ করা হয়েছে জেএমবি নিমূর্ল করতে পেড়েছে সরকারের পদক্ষেপে। এগিয়ে যেতে সম্ভব এখন অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনে ইপিজেড করেছে বাংলাদেশ সরকার। রপ্তানি ও আমদানি করা হয়েছে উতপাদন ক্ষেত্রে। গা্মেন্টস শিল্প বাচাতে সরকারের সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
আয়ের বিকল্প নাই এমন কোন ক্ষেত্র বাকি নাই যাহা সচল করতে আগ্রহী ছিল সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তাহার জন্য আজ দেশ উন্নয়ন সহ অর্থনৈতিক ঘুরে দাড়াবে বাংলাদেশ। ঘুরে দাড়াবে বাংলাদেশ, ঘুরে দাড়াবে শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ।
লেখক,,
জাকির সিকদার
সদস্য ডিইউজে।