স্ত্রীর দুধ খাওয়া জায়েজ, কারণ নবী (স:) এব্যাপারে নিষেধ করেননি। এবং কোরআনেও এ ব্যাপারে নিষেধ করা হয়নি। তবে স্ত্রীর দুধ প্রথমে সন্তানে হয়। সন্তান পেট ভরে খাওয়ার পর আপনি চাইলে খেতে পারেন।
আমাদের বুঝা উচিত কোরাতে অনেক কম বয়সী যুবক আছে। তারা কি ভাববে বলুন তো আপনার প্রশ্নটি দেখে? তারা ভাববে এখনই বিয়ে করে একটা মেয়ের দুধ খাবো।
দুধ খাওয়া এত সহজ নয়। স্ত্রীর স্তনের বোটা ব্যাথা করে ফেলবেন তবুও দুধ আসবে না। আবার বাচ্চা হওয়ার পরে স্ত্রীর স্তন থেকে যে দুধ বের হয় সেই দুধ শিশুটির জন্য। তার নরম মুখ দিয়ে সেটা চুষলেই মুখের ভিতরে চলে যায়।
আপনি চুষে দেখেন দুধ আসে কিনা। জোরে জোরে চুষলেও আসবে না। ব্যাথায় আপনার স্ত্রী বলবে এত জোরে চুষছো কেনো। এরকম করা লাগবে না। ব্যাথা লাগে।
স্ত্রীর স্তন বা দুধ চুষতে হয় সেক্সের ফোরপ্লে করার সময়। তাকে উত্তেজিত করতে। দুধ খেতে না। স্ত্রীর শরীরের দুধের জায়গাটি অনেক স্পর্শকাতর। বাচ্চা মুখ দিলেও উত্তেজিত হয়ে পড়ে কিন্তু স্বামী মুখ দিলে চরম উত্তেজিত হয়ে যায়। এটা শুধু ফোরপ্লে বা রতিক্রিয়া করার জন্য করে স্বামীরা।
যদি দুধ খাওয়ার জন্য দুধ চোষেন তবে হতাশ হবেন কারন আপনার মুখটা দিয়ে দুধ টানতে পারবেন না যেটা বাচ্চা শিশু পারবে।
মানুষ গরু ছাগল না। গরু ছাগল হলে দুধ বের করা যেতো লিটার লিটার কিন্তু মানুষের স্তনে অত দুধ নেই যে লিটার লিটার বের হবে। যতটুকু বের হয় সেটা বাচ্চা হওয়ার পরে হরমোনজনিত কারনে যে রস বের হয় সেটা।
আপনি যদি মনে করেন বাচ্চাকে না দিয়ে সেটা আপনি খাবেন তবে স্ত্রীকে বলুন ফিডারে একটু দুধ টেনে বের করে রাখতে। বাচ্চার খাওয়া শেষ হলে ফিডারটি আপনি চুষলেন যদি এতই শখ হয় বউয়ের দুধ খেতে তবে এসব না করাই ভালো।
বাচ্চার এত শক্তি নেই তবুও বাচ্চা মুখ দিলেই দুধ চলে আসে কিন্তু জামাইটার এত শক্তি। রাতে লিংগ দিয়ে খাট কাপায় কিন্তু দুধ চুষে বিষ করে ফেললেও দুধ আসে না। যদি একটু আসে তবে সেটা যদি মুখে নিয়েই ফেলেন তবে কিছু হবে না। এসব করা থেকে বিরত থাকবেন।
শুধু শুধু নিজের কাছে লজ্জা পাবেন। ছোটবেলায় মায়ের দুধ খেয়েছেন। এখন বউয়েরটা খেয়েছেন। এমনিতেই তো গরুর দুধ খান। মা জাতিকে আর কত ছোট করবেন? স্ত্রীর দুধটা নিজের বাচ্চার জন্য রাখুন। কত শিশু মায়ের দুধ না পেয়ে অসুস্থ হয়ে বেড়ে উঠে। মায়ের দুধটা শিশুটিই খাক। আপনি গরুর খাটি মিল্ক ভিটা দুধ খান।
ইসলামে জায়েজ থাকলেই কি স্ত্রীর দুধ খাবেন আপনি? এসব কি নিজের বিবেক থেকে বুঝা যায় না? ইসলাম যদি বলতো খাওয়া যাবে তবে কি আপনি সেই দুধ খেতেন? একটুও খারাপ লাগতো না?
স্ত্রীর স্তন চোষণ করা যাবে কি? স্বামীর জন্য হালাল না হারাম জেনে নিন!
উত্তরঃ ইসলামে স্ত্রীর (wife) দুধ পান করা স্বামীর জন্য হারাম। আপনার স্ত্রীর দুধ আপনার সন্তানের জন্য নির্ধারিত। আপনার স্ত্রী সন্তানবতী হয়ে থাকে এবং তাঁর স্ত্রীর স্তন চোষার ফলে যদি দুধ বেরিয়ে মুখে চলে আসে তাহলে সে দুধ “কণ্ঠনালী”তে যাওয়ার পূর্বেই ফেলে দিতে হবে, যেহেতু স্ত্রীর (wife) দুধ পান করা স্বামীর জন্য হারাম। আর স্ত্রীর (wife) স্তন চোষার ফলে যেহেতু দুধ বেরিয়ে তাহলে স্বামীকে এটা করা ছেড়ে দিতে হবে। এর পরিবর্তে স্ত্রীর কাম উত্তেজনা জাগাতে তাঁর স্তন লেহন করে উত্তেজনা জাগাতে পারেন। স্ত্রীর দুধ পান করা ব্যতিত স্তন লেহন, টিপুনি, মর্দন, চুম্বন করা জায়েয আছে।