মানববন্ধনে বক্তারা ৫ দফা দাবী তুলেন, দফাগুলো হচ্ছে:
* ফ্যাসিবাদের দোসর অবৈধ রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চু্প্পুর অপসারণ করতে হবে।
* ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুসকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করতে হবে।
* গণহত্যার দায়ে আওয়ামিলীগ সহ সহযোগী সংগঠন গুলোকে দ্রুত নিষিদ্ধ করতে হবে এবং বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
* ফ্যাসিস্ট সংবিধানকে বাতিল করে জনগণের অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে নতুন গঠনতন্ত্র তৈরি করতে হবে।
* সিন্ডিকেট ভেঙ্গে অনতিবিলম্বে দ্রব্যমূল্যের দাম কমাতে হবে।
আলোচনায় মোঃ দেলোয়ার হোসাইন বলেন, ভোক্তা অধিদপ্তর কতৃক অভিযানের নাটক বন্ধ করে, প্রত্যেক পণ্যের উৎপাদন থেকে কাউরান বাজার পাইকারী মার্কেট এ আসা পর্যন্ত প্রকৃত খরচের হিসাব করে, তার নূন্যতম লাভ ধরে পণ্যের দাম নির্ধারন করে দিতে হবে এবং সিন্ডিকেট ভাঙ্গার বেপারে কোন ছাড় দেওয়া হবে না। সারা বাংলাদেশের ইউএনও এবং ডিসিদের মাধ্যমে সাধারণ জনতার সাথে মতবিনিময়ের মাধ্যমে জনতার অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে নতুন গঠনতন্ত্র প্রনয়ন করতে হবে।
উক্ত মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অবিলম্বে ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে বিপ্লবী সরকারের রাষ্ট্রপতি ঘোষনা করা, জনগনের অভিপ্রায়ের সাথে সম্পৃক্ত রেখে নতুন গঠনতন্ত্র প্রনয়ন করা, এবং আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করার দাবি করা হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় জনতারে জোটের নেতা, মনির হোসেন, শাহ-আলম তাহের, সুধির বড়ুয়া, নুরুজ্জামান, আব্দুর রহিম, সার্জেন্ট বাছির, ছাত্রনেতা নাফিউল, মোন্তাছির, মাহমুদ, উম্মুল হুরাইরা প্রমুখ।
উপস্থিত জনতা তাদের বক্তব্যে বলেন অবিলম্বে দাবী না মানলে ছাত্র-জনতা আবার রাজপথে কঠোর আন্দোলনে নামবে।