সোনারগাঁ প্রতিনিধি :-
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদ শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালালেও এখনো বীরদর্পে তার দোসর’রা। ৫ আগস্টের পর সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর ইউনিয়নের ললাটি এলাকার মৃত আঃ রশিদের ছেলে জাতীয় পার্টির নেতা ভূমিদস্যু রাশেদুল মামুন আত্নগোপনে থাকলেও বিএনপির কিছু নেতাদের অর্থের বিনিময়ে ম্যানেজ করে এলাকায় ফিরে ফের বেপরোয়া এই আওয়ামীলীগ ও জাতীয় পার্টির রাজনীতি করে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পক্ষ নিয়ে ৩ ও ৪ আগস্ট বহিরাগত সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে মদনপুর সালাম চেয়ারম্যান ও কাঁচপুরে মোশারফ ওমর চেয়ারম্যানের সাথে মিলে ছাত্র-জনতার উপর দফায় দফায় হামলা ও গুলি ছোঁড়েন এতে অনেক ছাত্র আহতের ঘটনা ঘটে। রাশেদুল মামুন আওয়ামী ও জাতীয় পার্টির রাজনীতি করে করে অসহায়দের উপর অর্তাচার নির্যাতন করে সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে জমিজমা দখল করে নামে বেনামে অবৈধ সম্পদ গড়েছেন। মাদক ব্যাবসা, চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে এই রাশেদ্লু মামুনের বিরুদ্ধে। তিনি জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা ও আওয়ামীলীগের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল্লাহ আল কায়সার হাসনাতের দাপটে সন্ত্রাসী বাহিনী দল গঠনও করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকে জানান রাশেদুল মামুন ৫ই আগস্টের পর বিএনপি কিছু নেতাদের ম্যানেজ করে। ললাটি এলাকায় আবারো ক্রাশের রাজত্ব কায়েম করছেন। তার কিছু পালিত ক্যাডার বাহিনী নিয়ে দেশি ও বিদেশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে জনমনে আতংক সৃষ্টি করতে একাধিক বার ললাটির বিভিন্ন এলাকা মহড়া দেন। সোনারগাঁ থানা পুলিশ ম্যানেজ করে অবৈধ কর্মকান্ড করে আসছেন বলে জানান অনেকে। তার বিরুদ্ধে সোনারগাঁ থানায় মারামারি, হত্যা চেষ্টা সহ একাধিক মামলা রয়েছে। প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন সাধারণ এলাকাবাসী।
ভারতীয় সেনাপ্রধান সম্পর্কে বিদ্বেষ কোনো পক্ষের জন্যই ভালো নয়
প্রতিবেশী হিসেবে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব দিয়ে ভারতের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেছেন, এই সম্পর্কে বিদ্বেষ কোনো পক্ষের...