মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পদদলিত করে গণমানুষের কথা বলার অধিকার, দেশের মানুষের ভোটের অধিকার, কেড়ে নিয়ে লুটপাট এবং ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করে এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যে ভিন্ন মতের রাজনৈতিক কর্মীদের নির্বিচারে হত্যা করে, জেল জুলুম অত্যাচারে দেশকে মৃত্যুপুরীতে পরিণত করে, দানবীয় কায়দায় ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার উম্মাদনায় লিপ্ত হয়েছিল শেখ হাসিনার নেতৃত্ত্বাধীন আওয়ামিলীগ।
দলীয় নেতাকর্মী ছাড়া দেশে সাধারণ মানুষের নুন্যতম স্বাধীনতা ছিলো না। ছাত্রজনতার গণ অভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনার পালায়নের মাধ্যমে ২০২৪ সালে দেশের মানুষ সম্পুর্ন স্বাধীনতা ফিরে পেল বলে আমি মনে করছি। মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধ সবায় বাংলাদেশী হিসেবেই দেশপ্রেমের চেতনায় উদ্ভুদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করে পাক বাহিনীকে পরাস্থ করে দেশের বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলো।মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ভারতের সাহায্য সহযোগিতা অনস্বীকার্য। এখন দেশ গড়ার সময় এসেছে।
তিনি বলেন দেশের মালিক জনগণ। দেশটা আমাদের সকলের। আমরা সবায় বাংলাদেশী, জাতপাত ধর্ম বর্ণ বিভেদ সৃষ্টি না করে একে অপরের বন্ধু হিসেবে মিলেমিশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ বিনির্মানে মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধ সবায়কে এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি।