—এই দেহের স্বাদ নিতে হলে টাকা দিতে হবে বাবু?
–হুম দিবো! চল আমার সাথে বাসায়। মন ভরে ভালোবাসা দিবো তোকে।
–ঠিক আছে চলেন। বাবু তোর বউ নেই ঘরে।
–বউ থাকলে কি তোরে নিয়ে আসতাম বল। তুই আজ আমার বউ হয়ে থাকবি রাতে।
–বাবু , আরেকটি কথা আমি কিন্তু আগে টাকা নিমু! তার পরে তোরে ভালোবাসা দিমু।
–আগে টাকা নিবি কেনো বল?
–আসলে বাবু আমার মা খুব অসুস্থ ছোট একটা বোন আছে ভাই আছে। ওদের খাওয়াইতে হয় পরাইতে হয়। তাই আগে চাইছি।
–এই সব খারাপ কাজ করে তোর পরিবারের মানুষ কে ও খাওয়াস।
–কি করমু বাবু বল? কেউ কাজ দেয়না।
–আচ্ছা তোর পরিবারের লোক জানে তুই এই কাজ করিশ!
–নারে বাবু জানে না। ওদের বলি আমি একটা বাসায় কাজ করি। জানিস বাবু আমার ইচ্ছে আমার ভাই বোনদের অনেক বর সাহব করবো। ঠিক তোর মতো?
–তাই। আচ্ছা এই নে এখানে ৫ হাজার টাকা আছে যা আগে বিকাশে পাঠাই দিয়ে আয়।
–এতো টাকা তো না। আমার সাথে থাকতে হলে ১ হাজার টাকাই যথেষ্ট?
–তোরে ভালো লাগছে তাই দিছি। নিয়ে নে পুরাটা।
–এই কথাটি শুনেই মেয়েটি খুশি হয়ে যায়। সাথে সাথে একটি বিকাশের দোকানে গিয়ে টাকা টা পাঠিয়ে দেয়।
–বাবু কাজ শেষ চল এখন তোর বাসায়! তুই আজ আমাকে খুশি করেছিস আমি ও তোরে আজ খুশি করবো।
–আচ্ছা একটা কথা বল তুই মুখে মাক্স পরে আছিস কেনো মাস্কটা খুল?
–না এখন না। আগে বাসায় চল সেখানে গিয়ে দেখিস আমাকে ?
— এর পরে লোকটি ও আর কোন রকমে কথা না বাড়িয়ে সোজা বাসায় চলে আসে মেয়েটিকে নিয়ে।
–এখন তো মাক্সটা খুল দেখি একটু ভালো করে।
–যখনি মেয়েটি মাক্স খুলে। সাতে সাথে ছেলেটি / লোকটি অবাক হয়ে যায়। কারন এতো সুন্দর মেয়ে এই কাজ করে।
–কি বাবু এই ভাবে তাকিয়ে আছিস কেনো।
–তুই এতো সুন্দর মেয়ে এই নোংরা কাজ করিশ।
— কি আর করবো বাবু সব পরিস্থিতি। আল্লাহ্ যে কখন কাকে কোথায় আনবে কেউ জানে না। এই সব বাদ দে তোর কাজ তুই কর।
–এর পরে লোকটি আর কিছু না বলে। মেয়েটীর শরী-রের স্বাদ নিতে থাকে।
( হ্যা এটাই হলো পতিতালয়ের মেয়েদের জীবন কাহিনি )
কেউ খারাপ চোখে দেখবেন না। শুধুমাত্র বাস্তবতা তুলে ধরলাম