শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি কুমার সাঙ্গাকারা ও মাহেলা জয়াবর্ধনের ১৮ বছরের পুরনো বিশ্ব রেকর্ড অল্পের জন্য রক্ষা পেল। রঞ্জি ট্রফির প্লেট গ্রুপে অরুণাচল প্রদেশ ও গোয়ার ম্যাচে দুটি ট্রিপল সেঞ্চুরি ও জুটির রেকর্ড হয়েছে। একই ইনিংসে দুই ব্যাটসম্যানের ট্রিপল সেঞ্চুরি আর রঞ্জি ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জুটির দেখা মিলল এই ম্যাচে।
গোয়ার হয়ে, কাশ্যপ বাকলে এবং স্নেহাল কৌথাঙ্কর উভয়েই ট্রিপল সেঞ্চুরি করেছেন। কাশ্যপ ও স্নেহালের জুটিতে এসেছে ৬০৬ রান। গোয়া দুই উইকেটে ৭২৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করে।
যেভাবে দেখা যাবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার খেলাযেভাবে দেখা যাবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার খেলা
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জুটির বিশ্ব রেকর্ডটি অবশ্য শ্রীলঙ্কার কুমার সাঙ্গাকারা ও মাহেলা জয়াবর্ধনের। ২০০৬ সালে কলম্বোতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৬২৪ রানের জুটি গড়েছিলেন সাঙ্গাকারা-জয়াবর্ধনে।
গোয়ার ইনিংস ঘোষণা না হলে সাঙ্গাকারা ও জয়াবর্ধনের এই বিশ্ব রেকর্ডও ভেঙে যেতে পারত।
‘মাঠে মেসি শুধু হাঁটে না, সে খেলা দেখে”মাঠে মেসি শুধু হাঁটে না, সে খেলা দেখে’
অরুণাচল প্রদেশ প্রথম ইনিংসে মাত্র ৮৪ রানে অলআউট হয়। গোয়ার হয়ে শচিনপুত্র অর্জুন টেন্ডুলকার ৯ ওভারে ২৫ রান দিয়ে পাঁচ উইকেট নেন।
ব্যাট করতে নেমে গোয়া ১২ রানে প্রথম উইকেট এবং ১২১ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায়। কিন্তু এরপর স্নেহাল এবং কাশ্যপ দলকে আর কোনও ধাক্কা খেতে দেননি।
বজ্রপাতের পর ম্যাক্সওয়েল ঝড়ে ছিন্নভিন্ন পাকিস্তানবজ্রপাতের পর ম্যাক্সওয়েল ঝড়ে ছিন্নভিন্ন পাকিস্তান
কাশ্যপ ২৬৯ বলে ৩৯টি চার ও দুটি ছক্কার সাহায্যে ৩০০ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন। স্নেহাল ২১৫ বলে ৪৫টি চার ও চারটি ছক্কার সাহায্যে ৩১৪ রান করেন।
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একই ইনিংসে দুটি ট্রিপল সেঞ্চুরি করার কীর্তিটি হয়েছিল ১৯৮৯ সালে। সেই ম্যাচে গোয়ার বিরুদ্ধে একই ইনিংসে ট্রিপল সেঞ্চুরি করেন তামিলনাড়ুর ডব্লিউভি রমন ও কৃপাল সিং।
সেঞ্চুরির পর কাকে উড়ন্ত চুমু দিলেন তিলক?সেঞ্চুরির পর কাকে উড়ন্ত চুমু দিলেন তিলক?
দ্বিতীয় ইনিংসে অরুণাচল প্রদেশ অলআউট হয়েছে ৯২ রানে। তাতে ৫৫১ রানের জয় পেয়েছে গোয়া। ম্যাচসেরা হয়েছেন স্নেহাল।
রঞ্জি ট্রফিতে সর্বাধিক রানের জুটি –
৬০৬* – কাশ্যপ বাকলে এবং স্নেহাল কৌথাঙ্কর – গোয়া বনাম অরুণাচল প্রদেশ – রঞ্জি ট্রফি ২০২৪-২৫
৫৯৪* – স্বপ্নিল সুগালে এবং অঙ্কিত বাওয়ানে – মহারাষ্ট্র বনাম দিল্লি – রঞ্জি ট্রফি ২০১৬-১৭