একটা মেয়ের বিয়ে হলে মিলন করার জন্য স্বামীকে কাছে না পেয়ে পরকীয়া করে।

একটা অবিবাহিত মেয়ে তো মিলন না করে 21-22 বছর কাটিয়ে দেয়। কারণ কী?

বেশির ভাগ পুরুষ জীবন তাকে দুটো পায়ের ফাঁক দিয়ে ভাবে। তাদের ভাবনা চিন্তা ওই দুটো পায়ের ফাঁকেই শুরু আর শেষ হয়ে যায়। বেশির ভাগ পুরুষ প্রেম, বিয়ে আর পরকীয়ার জড়িয়ে পড়ে যৌণ বাসনা পূরণ এর জন্য। তাই তাদের ধারণা মহিলারাও বুজি ওই একাই রকম ভাবে ও আচরণ করে। এই রকম ভাবনা চিন্তার একটা বিত কারণ হলো নারীদের যৌণ ভাবনা চিন্তা গুলো কে দাবিয়ে দেয়া। কোনো নারী যদি তার যৌনতা নিয়ে কথা বলে তাহলে তাকে চরিত্রহীনা বলা হয়।।ফলে নারীদের সম্পর্কে নিজেরাই কিছু মিথ্যা অবাস্তব ধারণা তৈরি করে। যদি এরা নারীদের সম্পর্কে নুন্যতম কিছু জানত তাহলে এদের নিজেদের ওর নারীদের জীবন অনেক সহজ হতো।

বেশিরভাগ পুরুষ ভাবে নারীরা পরকিয়া করে যৌণ বাসনায় জন্য। কিন্তু বাস্তব টা হলো নারীরা প্রেম, ভালোবাসা, সম্মান, যত্ন, গুরুত্ব আর আবেগের জন্য পরকিয়া তে জড়িয়ে পড়ে। এটা যে শুধু ওই দিন নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় যাদের স্বামী অনেক দূরে থাকে । এমন কি যে সব নারীর স্বামী তার কাছে থাকে তাদের ক্ষেত্রেও এই ভালোবাসা, সম্মান, যত্ন, গুরুত্ব আর আবেগের এর অভাব তাদের পরকিয়া তে ঠেলে দেয়। পুরুষদের জীবনে ওই জিনিষ গুলোর প্রয়োজন কম কিন্তু ক্ষুদ্রতর সামাজিক জীবন এ নারীদের এই জিনিষ গুলো খুব প্রয়োজন হয়। আর এই সব প্রয়োজন গুলোর জন্যই অনেক বিবাহিত নারী পরকিয়া তে জড়িয়ে পড়ে। যদিও পরকিয়া তে জড়িয়ে পড়ে তাদের সাময়িক স্বস্তি লাভ হয় কিন্তু যেহেতু পুরুষদের প্রয়োজন দুটো পায়ের ফাঁকে তাই সেই সুখ পেতে পুরুষ রা কিছু টা প্রেম, ভালোবাসা, সম্মান, যত্ন, গুরুত্ব আর আবেগ দিতে পারলেও তা সাময়িক হয়। যার ফলে পরকিয়া মাত্র কয়েক বছর এর বেশি স্থায়ী হয় না।

অবিবাহিত মেয়েদেরও ওই সব চাহিদা থাকে।কিন্তু তাদের ধৈর্য থাকে। কারণ তারা এই অসা করে যে তাদের বিয়ে হলে তারা ওই সব জিনিস গুলো পাবে। তাদের উপায় আছে। কিন্তু বিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে সেই আশা কমে যায় বা থেকে না।

Exit mobile version