বাইরে প্রচন্ড গরম। তাই দূতাবাসের ভেতরে একটু ঠান্ডা হতে এবং পানি খেতে ঢুকেছিলেন। ব্যাস! তাতেই বিশাল অপরাধ করে ফেলেছেন এই প্রবাসী বাংলাদেশী ভাই। প্রথমে তার হাত থেকে ডকুমেন্টসগুলো কেড়ে নেয়া হলো, তারপর মোবাইল। এরপর টেনে-হেচড়ে বের করে দেওয়া হলো দূতাবাস থেকে। অসহায়ের মতো কেবল কাকুতি-মিনতি করে গেলেন ভুক্তভুগি ওই ব্যক্তি। কিন্তু কে শোনে কার কথা! এটি কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসের ঘটনা। কিছুদিন আগেও ব্রুনাইয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসে এক প্রবাসী বাংলাদেশীকে আরো জঘন্যভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। এমন ঘটনা আরো আছে। প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে করা কোন নিউজ আমাদের অফিসিয়াল প্লাটফর্মে আপলোড করার পর সেখানে যে কমেন্টসগেুলো আসে তা দেখলেই প্রমাণ পাই কেমন সেবা দিচ্ছে আমাদের দূতাবাসগুলো। বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশ দূতাবাস মানেই কিন্তু এক টুকরো বাংলাদেশ, একটুখানি মায়ের আঁচল। অথচ, এই হলো অবস্থা!
পলাশবাড়ীতে ইটভাটা মালিকদের স্মারকলিপি প্রদান।
বায়েজীদ, পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) : ইটভাটা শিল্পের টিকে থাকা ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির স্বীকৃতির দাবিতে জেলার পলাশবাড়ী উপজেলা ইটভাটা মালিক সমিতির পক্ষ...