গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি,
কবি ও প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ্জাহান পেলেন খাজা উসমান খাঁ সিলভার পেন অ্যাওয়ার্ড। ময়মনসিংহের গৌরীপুরে ১১ জানুয়ারি, শনিবার দুপুর ১২ টা ৩০মিনিটে ক্রিয়েটিভ এসোসিয়েশন হিস্টোরিক্যাল সোসাইটি এন্ড লাইব্রেরী এর সেমিনার রুমে উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে এ ঘোষণা প্রদান করা হয়। কবি মোহাম্মদ শাহ্জাহান কিশোরগঞ্জ (তৎকালীন ময়মনসিংহ) জেলার পাকুন্দিয়া
উপজেলাধীন চরফরাদি ইউনিয়নের চর তের টেকিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ১৯৫৯ সালের ১ জানুয়ারী। পিতা একে আহমদ আলী এবং মাতা রহিমা খাতুন। তিনি শিক্ষা জীবনে চরকাওনা ২নং প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম শ্রেণীতে বৃত্তি পরীক্ষায় কিশোরগঞ্জ মহকুমায় প্রথম গ্রেডে প্রথম স্থান লাভ করেন। অষ্টম শ্রেণীতে চরকাওনা উচ্চ বিদ্যালয় হতে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলায় রেসিডেন্সিয়াল স্কলারশিপে ষষ্ঠ স্থান অর্জন করেন। ১৯৭৩ সালে চরকাওনা উচ্চ বিদ্যালয় হতে মাধ্যমিক (বিজ্ঞান) পরীক্ষায় এবং
১৯৭৫ সালে গুরুদয়াল মহাবিদ্যালয়, কিশোরগঞ্জ থেকে উচ্চ
মাধ্যমিক (বিজ্ঞান) পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে পাশ করেন।
অত:পর ১৯৮০ সালে ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
থেকে ডিপ্লোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং পরবর্তীতে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি, ঢাকা থেকে বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী অর্জন করেন।
তিনি কর্মজীবেন বিএডিসি, পিডব্লিউডি এবং এলজিইডি-তে চাকুরি করেছেন। দীর্ঘ চাকুরি জীবন শেষে উপজেলা প্রকৌশলী (গ্রেড-৫) হিসেবে তিনি অবসর আসেন।
কবি প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ্জাহান ছাত্রজীবন থেকেই সাহিত্যানুরাগী ছিলেন। কর্মজীবনে তাঁর সাহিত্যচর্চা বাধাপ্রাপ্ত হয়। সরকারি চাকুরি হতে অবসর গ্রহণের পর তিনি পুনরায় নিরবিচ্ছিন্নভাবে সাহিত্য চর্চায় মনোনিবেশ করেন। তিনি কবিতা, প্রবন্ধ ও ছড়া লেখা শুরু করেন ঋদ্ধ হস্তে। পত্রিকা, সাময়িকী এবং অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন সংগঠনে তাঁর লেখা প্রকাশনার মাধ্যমে তাঁর লেখনি সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে
স্বদেশ-বিদেশে। তাঁর লেখা একক কাব্যগ্রন্থ ‘সেই নদীচরে’ ২০২২ (উজান প্রকাশন) পাঠককূলে প্রশংসিত । কিশোরগঞ্জের সাহিত্য সংস্কৃতি সংগঠন ‘জেগে ওঠো নরসুন্দা’র ১৯তম ছড়া উৎসব ও চন্দ্রাবতী মেলা ২০২৩ হতে তিনি সাহিত্যে ‘রফিকুল হক দাদু ভাই সাংগঠনিক সম্মাননা পদক’ প্রাপ্ত হন। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা পাবলিক লাইব্রেরীর আজীবন সদস্য এবং সাহিত্য সংস্কৃতি সংগঠন ‘জেগে ওঠো নরসুন্দা’র উপদেষ্টা। কবিতার সাথে আজন্ম সখ্যতায় নিজের মনকে গড়েছেন তিনি। তাঁর অভিজ্ঞ মন সবুজ পাতার মতো দুলে উঠেছে কবিতায়। কবির লেখায় বাংলার মাটি, বাঙালির মন, আকাশ-নদী,পাখি,বৃক্ষ সর্বোপরি প্রকৃতি ও জীবনের কথাই স্থান পেয়েছে সর্বত্র । তাই তিনি প্রকৃতির কবি হিসেবে অনেকের নিকট পরিচিত।
মাধ্যমিক (বিজ্ঞান) পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে পাশ করেন।
অত:পর ১৯৮০ সালে ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
থেকে ডিপ্লোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং পরবর্তীতে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি, ঢাকা থেকে বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী অর্জন করেন।
তিনি কর্মজীবেন বিএডিসি, পিডব্লিউডি এবং এলজিইডি-তে চাকুরি করেছেন। দীর্ঘ চাকুরি জীবন শেষে উপজেলা প্রকৌশলী (গ্রেড-৫) হিসেবে তিনি অবসর আসেন।
কবি প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহ্জাহান ছাত্রজীবন থেকেই সাহিত্যানুরাগী ছিলেন। কর্মজীবনে তাঁর সাহিত্যচর্চা বাধাপ্রাপ্ত হয়। সরকারি চাকুরি হতে অবসর গ্রহণের পর তিনি পুনরায় নিরবিচ্ছিন্নভাবে সাহিত্য চর্চায় মনোনিবেশ করেন। তিনি কবিতা, প্রবন্ধ ও ছড়া লেখা শুরু করেন ঋদ্ধ হস্তে। পত্রিকা, সাময়িকী এবং অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন সংগঠনে তাঁর লেখা প্রকাশনার মাধ্যমে তাঁর লেখনি সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে
স্বদেশ-বিদেশে। তাঁর লেখা একক কাব্যগ্রন্থ ‘সেই নদীচরে’ ২০২২ (উজান প্রকাশন) পাঠককূলে প্রশংসিত । কিশোরগঞ্জের সাহিত্য সংস্কৃতি সংগঠন ‘জেগে ওঠো নরসুন্দা’র ১৯তম ছড়া উৎসব ও চন্দ্রাবতী মেলা ২০২৩ হতে তিনি সাহিত্যে ‘রফিকুল হক দাদু ভাই সাংগঠনিক সম্মাননা পদক’ প্রাপ্ত হন। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা পাবলিক লাইব্রেরীর আজীবন সদস্য এবং সাহিত্য সংস্কৃতি সংগঠন ‘জেগে ওঠো নরসুন্দা’র উপদেষ্টা। কবিতার সাথে আজন্ম সখ্যতায় নিজের মনকে গড়েছেন তিনি। তাঁর অভিজ্ঞ মন সবুজ পাতার মতো দুলে উঠেছে কবিতায়। কবির লেখায় বাংলার মাটি, বাঙালির মন, আকাশ-নদী,পাখি,বৃক্ষ সর্বোপরি প্রকৃতি ও জীবনের কথাই স্থান পেয়েছে সর্বত্র । তাই তিনি প্রকৃতির কবি হিসেবে অনেকের নিকট পরিচিত।
সুপক রঞ্জন উকিল