প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
দেশের সকল জেলা প্রশাসকদের সমন্বয়ে বৈঠকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গ কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ২৪ জানুয়ারি ডাকা জরুরী বৈঠকে দেশের জনগণের সুচিকিৎসার জন্য জরুরী নির্দেশ দিয়ে স্বাস্থ্য সেবা সুনিশ্চিত এর জোর দাবি জানালেন প্রধানমন্ত্রী ঠিক তখনই চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ঘুরছে চট্টগ্রামের করোনাকালীন সময়ে করোনাযোদ্ধা সাংবাদিক বহুল প্রচারিত জনপ্রিয় পাঠকপ্রিয় ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের আবেদনটি চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে করছি তো রয়েছে। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের পরিবার তার সুচিকিৎসার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের একান্ত সহযোগিতা কামনা করে সাংবাদিকদের কাছে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের চিকিৎসার জন্য জরুরী আর্থিক সহায়তা কামনা করেছেন।
বহুল প্রচারিত দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের জন্য সকলের নিকট দোয়া আর্শিবাদ কামনা করেছেন তার পরিবার এবং বাংলাদেশের অভিভাবক মানবার অগ্রদূত মা জননী খ্যাত ডিজিটাল উন্নয়নের রূপকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকট তার সুচিকিৎসার জন্য সহযোগিতার আহবান জানিয়েছেন তার পরিবারবর্গ।
হৃদরোগে আক্রান্ত সম্পাদক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট সাংবাদিক জীবনের সু-চিকিৎসার জন্য সহযোগীতার আহবানে পরিবারের স্ত্রী, কন্যা-পুত্রের আর্তনাদ। বিধির কি বাম, ভাগ্যের কি নিমর্ম পরিহাস! জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পাগল মানবতার অগ্রদূত, মানসকন্যা, বাংলা জাতির গৌরব, জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ২০১৭ ইং সালে দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকার হাতেখড়ি অনুমোদনপত্র দেওয়ার সময় তৎকালীন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক জনাব মেজবাউল আলমের হাত থেকে ঘোষণাপত্র হাতে নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মা বলে ডেকেছিলেন আজ মৃত্যুশয্যার পথযাত্রী দূরারোগ্য হৃদরোগে আক্রান্ত দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মুজিবপাগল সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথ।
অথচ ভাগ্যের এমনই নির্মম পরিহাস! যেখানে আজ সাংবাদিক জীবনের জীবনের প্রদীপটিও নিভু নিভু। তার অন্তরে মানসকন্যা খ্যাত মায়ের সমতুল্য স্থানে অগ্রাধিকার দেওয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ডে মহাসমাবেশে যোগ দিতে আসছেন।
অথচ সেই মহাসমাবেশে উপস্থিত মায়ের রাজনৈতিক সংবাদ সংগ্রহ করার একান্ত ইচ্ছা থাকলেও বিধাতার নির্মম পরিহাসে চট্টগ্রামের অত্যাধুনিক মেহেদীবাগস্থ ম্যাক্স হাসপাতালের পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সনাক্ত হলো এ জীবন কৃষ্ণ দেবনাথ হৃদরোগে আক্রান্ত। তার প্রায় বলতে গেলে ৪টি গুরুত্বপূর্ণ হার্টের ব্লক দেখা দিয়েছে।
সে এখন নিবিড় পর্যবেক্ষণে আইসিওতে চিকিৎসাধীন থেকে অর্থের অভাবে চিকিৎসা করাতে হিমশিম খাচ্ছে তার পরিবার। সে এ দূরারোগ্য রোগ বুকে লালন পালন করে চট্টগ্রাম নগরীর একটি জরাজীর্ণ ভাড়া বাসায় চিকিৎসার অভাবে অযতেœ অবহেলায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়বে এ নির্বিক কলম যোদ্ধা মুজিব পাগল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মা ডাকা পাগল ছেলেটি।
এক সময় তার জ্ঞানের পরিধির দূরত এমন নিঁখুত ছিল যে, নিমিষেই হাতের কলমের ছোয়ায় কোন প্রস্তুতি ছাড়াই কালির পরশে মুজিব পাগল এ ছেলেটি তার জাতির জনক ও তার ডাকা মায়ের বহু গল্প জীবনী তৈরী করার ইতিহাস। শুধু ত াই নয়, এখনো যখন সেই মৃত্যু যন্ত্রনায় ছটফট করছে ঠিক সেই মুহুর্তেই তার হাতের লিখা “মা আমার বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা” উপন্যাসটি আগামী একুশে ফেব্রুয়ারী বই মেলায় অপেক্ষায় রয়েছে।
যদি কোন মুজিব পাগল ব্যক্তিত্ববান ব্যক্তি কিংবা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননত্রেী শেখ হাসিনার একান্ত ভালোবাসার সাড়া পান তাহলে হয়তো তার লেখা বইটি “মা আমার বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা” নামকরণকৃত বইটি বাজারে প্রকাশিত হতে পারে। সেইসাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননত্রেী শেখ হাসিনার আশু হস্তক্ষেপ এবং মানবিক সহযোগিতারও আবেদন করেছেন কয়েকবার। পাশাপাশি দেশে বিদেশে অবস্থানরত সকল গণমাধ্যম কর্মীদের একান্ত সহযোগিতাও কামনা করেছেন এ নির্বিক সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথ ও তার পরিবার।
হয়তো এ জীবনের জীবন প্রদীপ একদিন থেকে যাবে। গুণীজনদের ধারণা এ মুজিব পাগল সাংবাদিক ও মমতাময়ী মা ডাকা এ ছেলেটি আর কখনো এ বাংলার মাটিতে তৈরী হবে না। বিভিন্ন মহল গণমাধ্যম, স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান, মানবিক প্রতিষ্ঠান ও মিডিয়াপাড়াগুলো এ সাংবাদিকের মানবিক সহায়তার জন্য বিভিন্ন দপ্তরে দপ্তরে জোর তদবির করে যাচ্ছেন। ভাবতে বড় অবাক লাগে এমনি একজন সাংবাদিক যে নিজের চিকিৎসার অর্থ নিজের চিকিৎসার না করে এমনকি ছেলের স্কুলের টিফিনের জমা টাকা করোনাাকালীন সময়ে দূর্গতদের মাঝে সব অর্থ বিলিয়ে দিয়েছেন মানবিকতার কল্যাণে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন পিতাপুত্র করোনা সৈনিকের ভূমিকায়।
তার পরিবার সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি তিনি চট্টগ্রামের মেহেদীবাগের ম্যাক্স হাসপাতাল লিমিটেডে দীর্ঘদিন চিকিৎসা থাকার পরে কার্ডিওলজি, ডাঃ বিপ্লব ভট্টাচার্য্য, (এমবিবিএস, ডি-কার্ড, (কার্ডিওলজি, সহকারী অধ্যাপক, হৃদরোগ বিভাগ, ক্লিনিক্যাল এন্ড ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিষ্ট) এর তত্বাবধানে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কার্ডিওলজি ডাঃ বিপ্লব ভট্টাচার্য্য তথা ম্যাক্স কার্ডিওয়াক সেন্টারের করনারী এনজিওগ্রাম রিপোর্টমতে তার হার্টে ৪টি ব্লক ধরা পড়েছে। ওনার হার্টের ৪টি ব্লক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে সনাক্ত হওয়ার পর চিকিৎসকমতে এ চিকিৎসার ব্যয় বাবদ প্রায় ৪ টাকার অধিক টাকা খরচ হওয়ার কথা জানিয়েছেন। সেই ক্ষেত্রে সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের উন্নত সুচিকিৎসার জন্য অভিজ্ঞ চিকিৎসকগণ ভারতে গমনের পরামর্শ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য যে, সাংবাদিক জীবন দেবনাথ দীর্ঘদিন তিন যুগেরই অধিক সময় ধরে দেশ বিদেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় টেলিভিশন চ্যানেলে সাংবাদিকতার মতো মহান দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছিলেন। এমনকি বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত উপহার স্বরূপ দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকার প্রকাশনার দায়িত্বরত থেকে নিজ সম্পাদনায় পত্রিকাটি পরিচালনা করে যাচ্ছেন।
ইতিমধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আনুষাঙ্গিক করোনাকালীন সময়ে আর্থিক সহযোগিতার অর্থ নিজের চিকিৎসার জন্য ব্যয় না করে তিনি করোনাকালীন দূর্গতদের মধ্যে তার এ অর্থ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা তখন তিনি দেশের দূর্দিনে গণমানুষের কল্যাণে মানুষের ধারে ধারে ছুটে গিয়ে করোনাকালীন দূর্গতদের মাঝে সেই অর্থ ব্যয় করেছেন। অথচ সেই মানবিক মানুষটি আজ নিজেই অর্থের অভাবে সুচিকিসা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এমতাবস্থায়, দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের পরিবার স্ত্রী, কন্যা-পুত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের উন্নত সুচিকিৎসার জন্য আকুল আবেদন জানিয়েছেন। যাতে করে একজন মহান বঙ্গপাগল সৈনিক নির্বিক সাংবাদিক।
সাংবাদিকতার ৩৩ বছরের পাশাপাশি মহান দায়িত্বকে লালন পালনের মাধ্যমে ৩৩টি বছর ধরেই জাতির জনকের আদর্শের সৈনিক হয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হৃদয়ে স্থান দিয়ে যাকে বলা একজন মুজিব পাগল সৈনিক। সাংবাদিকতার পাশাপাশি পৃথিবীতে এমন কোন নজির নেই যেখানে একজন রাষ্ট্রনায়ককে পাগলের মতো বুকে জড়িয়ে ধরে যার আদর্শকে বাস্তবায়ন করতে তারই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মায়ের সমতুল্য স্থানে স্থান দিয়ে ইতিমধ্যে তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি উপন্যাস লেখা সমাপ্ত করেছেন। যেই উপন্যাসটির নামকরণ করা হয় “মা আমার বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা”।
সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের একান্ত আশা ও ভরসা ছিল উক্ত প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থটি আগামী ২১শে ফেব্রুয়ারী মহান আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে একুশে ফেব্রুয়ারী বই মেলায় উপন্যাসটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে স্বহস্তে তুলে দিবেন প্রথম কাব্যগ্রন্থটি। জানিনা সেই কাঙ্খিত আশা ভরসা স্বপ্নটি সাংবাদিক জীবনের অন্তরে লালন পালন করা ভালোবাসার সেই গ্রন্থ আদৌ কি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতে পৌঁছে দিতে পারবেন?? তবে এ বিষয়ে সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের সুচিকিৎসার জন্য অভিজ্ঞ ও সাংবাদিক মহলের একান্ত জোর দাবী একজন কলম সৈনিককে বাঁচিয়ে রাখতে গেলে তার সুচিকিৎসার জন্য রাষ্ট্রের ভূমিকা অপরিহার্য্য।
আর সেই অপরিহার্য্য ভূমিকাটি পালন করতে একটি দেশের রাষ্ট্রনায়ককে। সেই সাথে সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের উন্নত সুচিকিৎসার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত আর্থিক সহায়তা অপরিহার্য্য বলে মনে করেন তার পরিবার। ব্যাপক খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায়, সাংবাদিকতার ৩৩টি বছর ধরে সাংবাদিকতার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নের স্বার্থে অনেক লেখনীর মাধ্যমে অন্ধকার সমাজে ফুটিয়েছেন সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথ আলোর দিশারী। আজ সেই সাংবাদিক জীবনের জীবনটাই যেন অন্ধকারে নিভু নিভু।
উল্লেখ্য থাকে যে, তিনি ২০০০ ইং সালে তিনি মালয়েশিয়ায় অব¯’ান করে সেখান থেকে এশিয়া প্রতিনিধি হিসাবে দৈনিক জনকণ্ঠ ও একুশে টেলিভিশনের এশিয়া প্রতিনিধি হিসাবে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ব্যাংক, ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় দায়িত্ব পালন করেন। ইতিপূর্বে তিনি ১৯৮৯ ইং সাল থেকে বাংলাদেশের তৎকালীন জনপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক বাংলা বাজার পত্রিকার মীরসরাইয়ের প্রতিনিধি থেকে গুরু করে ক্রমান্বয়ে দৈনিক বাংলা বাজার পত্রিকার চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান, তৎ পরবর্তীতে দৈনিক মানবজমিন পত্রিকা, দৈনিক প্রভাত, হাজারিকা প্রতিদিনের চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। তৎকালীন ২০১৭ ইং সালে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোঃ মেজবাউল আলমের একান্ত অনুপ্রেরণায় ও ভালোবাসায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত উপহারস্বরূপ ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকার অনুমোদন লাভ করেন।
পত্রিকাটি অনুমোদন পাওয়ার পর থেকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে আওয়ামীলীগের একমাত্র কান্ডারী হিসাবে দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকাটি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এমনকি সম্পাদক নিজেই তার দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকাটিতে বাংলাদেশের আওয়ামীলীগের একমাত্র মূখপাত্র স্বরূপ প্রচার পত্র হিসাবে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের অঙ্গ-সংগঠনের রূপকার দারিদ্র বিমোচনসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দিক নির্দেশনাগুলোকে উন্নত বিশ্বের কাছে তুলে ধরার মানসে দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকাটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতে উৎসর্গ করার মানসিকতা ব্যক্ত করেন সম্পাদক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথ। এমনি একজন কৃতিত্ব বাংলাদেশের আওয়ামীলীগের লড়াকু কলমি সৈনিক বঙ্গপাগল, সম্পাদক ও প্রকাশক দৈনিক আজকালের দর্পণ পত্রিকার কর্ণধার জীবন কৃষ্ণ দেবনাথ আজ জীবন-মরণ সন্ধিক্ষণে। তার হার্টের চিকিৎসাজনিত কারণে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। তার পরিবারের পক্ষে এতো অর্থ ব্যয় করে তার চিকিৎসা করা দূরূহ ও কষ্টের ব্যাপার। অসহায় সম্পাদক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের চিকিৎসার জন্য পরিবার দেশ বিদেশে দায়িত্বরত সকল গণমাধ্যমসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
মহান উপরওয়ালার অশেষ রহমতে দেশ বিদেশে অবস্থানরত দৈনিক আজকালের দপর্ণ পত্রপত্রিকার প্রিয় পাঠক-পাঠিকা ও তার অগণিত শুভানুধ্যায়ীদের কাছে সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের সুস্বাস্থ্য কামনায় প্রার্থনা ও আর্শিবাদ কামনা করেছেন সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথ ও তার পরিবারবর্গ। তিনি একজন পেশাগত ভাবে একজন সাংবাদিক এবং অসহায় হতদরিদ্র। তার পরিবারে ছেলেমেয়েদের ভরণপোষণ, পড়ালেখা এবং যাবতীয় আনুষাঙ্গিক সাংসারিক ব্যয় নির্বাহের পর এত টাকা ব্যয় করে এ রোগের চিকিৎসা করা অতিব কষ্টের ব্যাপার। যার প্রেক্ষিতে সকলের নিকট আর্শিবাদ এবং সহযোগিতার আহবান জানিয়েছেন তার পরিবারবর্গ। এরই প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসকদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের সুচিকিৎসার নির্দেশ প্রদান করলেও চট্টগ্রামের সম্পাদক সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথকে সরকারী তহবিল থেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা আশু হস্থক্ষেপ কামনা করেছেন অভিজ্ঞ মহল ও অসহায় পরিবারবর্গ।