স্টাফ রিপোর্টার: দিনাজপুর সদর উপজেলার ৮ নং শংকরপুর ইউনিয়নের
ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাদ্ধসঢ়;রাসা দারুল উলুম আহমদাবাদ সরকার দিঘী
এতিমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিং এর নতুন কমিটির ও ৮নং শংকরপুর ইউনিয়নের
খতিব, ইমাম ও কমিটির সদস্যদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৬
নভেম্বর শনিবার সকাল ১১টায় মাদরাসার মাঠে অত্র মাদরাসা কমিটির আহ্বায়ক
নুরুল আলম সরকার নুর এর সভাপতিত্বে ও মাদরাসা সদস্য আহসানুল হকের
সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অত্র মাদ্রাসার নয়া সভাপতি সমাজ সেবক
মোঃ মোস্তাফিজার রহমান (টাকশাল)। এছাড়া বক্তব্য রাখেন অত্র মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত
নয়া মুহ্ধসঢ়;তামিম মাওলানা মেহেদী হাসান, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম.
মোল্লাপাড়ার খতিব ইমাম হাফেজ মোঃ রবিউল ইসলাম. শংকরপুর তেলাইকুড়ি
ইমাম মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম, অত্র মাদ্রাসার শিক্ষক মোঃ আলমগীর হোসাইন,
নারায়ণপুর খামুরপাড়া ইমাম মোঃ মিজানুর রহমান, শংকরপুর জামে মসজিদের
ইমাম মাওলানা নুরুজ্জামান,অত্র মাদ্রাসার উপদেষ্টা সদস্য এম নুরুল আলম সরকার
নূর, এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, সাবেক চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন, কমিটির
উপদেষ্টা মো: আকরাম হোসেন, রহমত আলী জুয়েল, মোসাদ্দেক হোসেন,
মোয়াজ্জেম হোসেন। বক্তারা বলেন প্রাচীণ এই মাদ্রাসা সকলের সার্বিক
সহযোগিতার মাধ্যমে আরো সুন্দর স্বচ্ছলতা একনীতি নির্ধারনীয়
আবিরভার্ব ঘটবে। এবং প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের যথাযথ সম্মান ও মর্যাদা
প্রদানে এবং সুষ্ঠু পাঠদানের উপর সু-নজর থাকবে বলে বক্তারা ব্যক্ত করেন। আরো
বলেন, সাবেক মুহতামিন মাওলানা শামসুল হক কাসেমির বিরুদ্ধে বলেন সরকার
দীঘি এতিমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিং মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মোঃ
শামসুল হক কাসেমি দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন। দায়িত্ব ছেড়ে দিলেও
নতুন কমিটির নিকট মুহতামিম শামসুল হক কাসেমি কোন আয় ব্যয়ের
হিসাব বুঝিয়ে দেন নাই। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানের অর্থ, বিভিন্ন ডোনারের
অর্থ ও মাদ্রাসার আয় এখনো আসছে মুহতামের নিকট। অসহায় হতাশায়
নতুন কমিটিরা। বক্তারা জানান, সাবেক মুহতামিম আওয়ামী লীগের নেওয়াজে
প্রভাব বিস্তার করে লুটপাট করেছেন। খুব শীঘ্রই তাকে আইনের আওতায় এনে
তার কঠোর শাস্তির দাবি জানান।