শহীদুল ইসলাম শরীফ, দোহার ঢাকা
২৫-০৫-২০২৪
মৈনট ঘাট । শান্ত নিরিবিলী পরিবেশে। ঢাকা শহর থেকে একটু দুরে। ঢাকার দোহারে অবস্থিত। কোলাহল মুক্ত সবুজ প্রকৃতি.
দূনয়নে যতদূর চোখ যায় পদ্মা নদীর অপরূপ জলরাশি. প্রাণবন্তময় খেলা বিশাল জলরাশি। গ্রীষ্মকাল, পদ্মা মোটমুটি শান্ত,
নেই কোন বিশাল ঢেও, পদ্মা পাড়ে হেলেদুলে ভেসে বেড়ানো নানার রঙের নৌকা আর আর যান্ত্রিক নৌযান বিচিত্র
র্কমকান্ড দেখে কৌতুহলী মনে হাজারো প্রশ্নের জন্ম দেবে । এখান থেকে দেখা যায় রক্তিমাভ সূর্যাস্ত, যা মনের গহিনে
গেঁথে যায়। গোধূলি বেলার সোনালী রূপ অতুলনীয়। সূর্য ডোবার বিদায় বেলায় প্রকৃতি অসাধারণ রূপ ধারণ করে এখানে। মৈনট
ঘাট ইতিমধ্য পরিচিত লাভ করেছে ‘মিনি কক্সবাজার’ হিসেবে । তবে এখন দর্শনার্ধীর সংখ্যা নগন্য। স্পীডবোট, ট্রলার বা
খেয়া নৈাকায় পদ্মার বুকে প্রিয়জনকে নিয়ে কিংবা দলবেধে অসিম আনন্দে ভেসে বেড়ানো যায় । যদিও এ আনন্দ পেতে হলে
খরচ গুনতে হবে। মৈনট ঘাটের অপর প্রান্তে রয়েছে ফরিদপুর । এখান থেকে নৌযানে যাতায়াত করা যায় অনায়াসে । মৈনট
ঘাট ও পদ্মার সৌন্দর্য উপভোগের জন্য দিনের দ্বিতীয়ভাগই ভালো। তবে খুব ভোরে পাওয়া যাবে রাতে শিকার করা তরতাজা
মাছ । এখানে সব কিছুই অস্থায়ী ভাবে গড়ে উঠেছে । ‘ইলিশ বাড়ী এন্ড রেষ্টুরেন্ট’, ‘ভালবাসার মৌসুমি হোটেল এন্ড
রেষ্টুরেন্ট’, ‘রিভার ভিউ রেষ্টুরেন্ট এন্ড মিনি চাইনিজ’, ‘ভাসমান রেঁস্তোরা’, বিনোদনের নৌকা (নাগরদোলা) ও বাচ্চাদের
বিদ্যুত চালিত গাড়ী সাময়িক ভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে দর্শনার্থীর অভাবে। গ্রীষ্মের সূর্যকিরণের রুদ্ররোষ ও দাবদাহ
থাকলেও পরন্ত বিকেলে মৈনট ঘাট এর পরন্ত বিকেলের পরিবেশ এনে দেয় মনের প্রশান্তি ।
এইচআরডব্লিউ পুলিশকে অতিরিক্ত বলপ্রয়োগের নির্দেশ রাজনৈতিক নেতৃত্বই দিয়েছিল
ঢাকা: ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-আন্দোলনে পুলিশকে অতিরিক্ত বলপ্রয়োগের নির্দেশ সরাসরি রাজনৈতিক নেতৃত্বই দিয়েছিল বলে জানিয়েছে বিশ্বের অন্যতম স্বনামধন্য মানবাধিকার সংগঠন...