জসীমউদ্দীন ইতি ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ঠাকুরগাঁওয়ে লটারি নামক কোটা পদ্ধতি বাতিল করে প্রকৃত মেধার লড়াইয়ের মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করার জন্য মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা। “লটারি প্রথা নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক’ এই শ্লোগানে মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে এসে সমবেত হয়। সেখানে এক মানববন্ধন কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা জানায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে আগে পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি নেওয়া হতো। কিন্তু বিগত কয়েক বছর ধরে লটারি নামক পঙ্গু সিস্টেমে ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে মেধাবীরা ঐ প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়। বক্তব্য শেষে তাদের দাবিগুলো তুলে ধরে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসকের স্বারকলিপি প্রদান করেন শিক্ষার্থীরা।
Read moreDetailsফল পুনঃনিরীক্ষণ: ভুল কী শুধুই ভুল না গাফিলতি! জসীমউদ্দীন ইতি দেশে পরীক্ষাগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো পাবলিক পরীক্ষা। এদেশে পিইসি, জেএসসি, এসএসসি এবং এইচএসসির পাবলিক পরীক্ষায় বেশ হৈ-চৈ পরে যায়। যদিও এখন আর পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষা হচ্ছে না। তবে অনেকেই দাবী করছেন এই দুই পাবলিক পরীক্ষা ফিরিয়ে আনতে। ফিরে আসা না আসা পরের বছরের বিষয়। পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর দুটি পক্ষ হয়ে যায়। এক পক্ষ যারা ভালো ফল করতে পারে এবং অন্যদিকে যারা ভালো ফল করতে পারে না। কেউ ফেল করে। যারা ফেল করা মেনে নিতে পারে না তাদের কেউ কেউ আত্মহত্যা করে বসে! এরপর আবার ফল চ্যালেঞ্জের সুযোগ দেওয়া হয়। যারা ফল চ্যালেঞ্জ করে তাদের অনেকেই আবার পাস করে যায় বা ফল পরিবর্তন হয়। এই সংখ্যা শুরুতে কম থাকলেও দিন দিন কিন্তু বাড়ছে। প্রশ্ন হলো এই সংখ্যা এত বেশি হচ্ছে কেন? হতে পারে কিছু ভুল তবে তা এত বেশি হওয়ার কথা না। এই দায় নেওয়ারও কেউ নাই। কারণ ভুল তো সংশোধনের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। এবারও এইচএসসি পরীক্ষায় ফল প্রকাশের পর একই চিত্র দেখা গেছে। এবার যদিও সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে ফল প্রকাশিত হয়েছে বলে যে বিষয়গুলোর পরীক্ষা হয়েছে সেগুলোর পুনরায় নিরীক্ষণ করা হয়েছে। এবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে সন্তুষ্ট না হয়ে খাতা চ্যালেঞ্জ করা ৪ হাজার ৫৯৯ জন পরীক্ষার্থীর ফলে পরিবর্তন এসেছে। এর মধ্যে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৮৬ জন শিক্ষার্থী, ফেল থেকে পাশ করেছে ১ হাজার ১১ জন শিক্ষার্থী আর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে এক শিক্ষার্থী। ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড প্রকাশিত পুনর্নিরীক্ষণের ফল বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা গেছে। এত বিপুলসংখ্যক পরীক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হওয়া মানে প্রথম মূল্যায়নের সময় পরীক্ষকদের বেশ গাফিলতি ছিল বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদরা। বিশেষত ফেল থেকে যারা পাস করেছে গেন সংখ্যাটা কিন্তু লক্ষনীয়। এবার আসা যাক শিক্ষার্থীদের অনুভূতির বিষয়ে। যাদের ফলাফল সেই সময় ফেল দেখানো হয়েছিল তারা এখন পাস করেছে কিন্তু ঠিক ওই মুহূর্তের আনন্দটা পাচ্ছে না। আবার তারা ঠিক সেই সময় যতটা মানসিক চাপ নিয়েছে বা তাদের পরিবার তাকে নিয়ে যেভাবে মন্তব্য করেছে সেটা তো আর ফিরে আসবে না। আবার যারা প্রথমেই পাস করতে পেরেছে তারা তো উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুতি আগে শুরু করতে পেরেছে যা অনেকেই পারেনি। কারণ এইচএসসি পরীক্ষার পরেই বেশিরভাগ যায় কোচিং করতে বিশ্ববিদ্যালয় অথবা মেডিক্যালে ভর্তি হতে। এখন যাদের প্রথমে পাস আসেনি তাদের আর যাই হোক একটা খটকা ঠিকই থেকে যায়। ফলে পুরোদমে প্রস্তুতি নিতে পারে না। এতসব দায় নেওয়ার কেউ আছেন কি? যদিও বলবেন এটা ভুল। ভুল মানে তো আর দ্বিতীয় কথা বলার সুযোগ থাকে না! কিন্তু একই ভুল বছর বছর না হয়ে যদি একটু সতর্ক হওয়া যায় সেটাই উত্তম হয়। শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, ফল পুনর্নিরীক্ষণে এক জন শিক্ষার্থীর লেখা খাতা নতুন করে আবার মূল্যায়ন করা হয় না। চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করলে উত্তরপত্রের চারটি বিষয় দেখা হয়। সেগুলো হলো উত্তরপত্রে সব প্রশ্নের সঠিকভাবে নম্বর দেওয়া হয়েছে কি না, প্রাপ্ত নম্বর গণনা ঠিক হয়েছে কি না, প্রাপ্ত নম্বর ওএমআর শিটে তোলা হয়েছে কি না এবং প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী ওএমআর শিটের বৃত্ত ভরাট করা হয়েছে কি না। এ চার জায়গায় কোনো ভুল হলে তা সংশোধন করে নতুন করে ফল প্রকাশ করা হয়। এই কাজগুলো প্রথমেই সতর্কতার সাথে করা সম্ভব ছিল। কারণ যারা এই কাজটি করছেন তাঁরা নিজেরাও এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই আজ এখানে এসেছেন। পরীক্ষার ফল প্রকাশ যদি ভুল হয় তা পরীক্ষার্থীর উপর কতটা মানসিক চাপ সৃষ্টি করে সেটা নিজেরাও জানেন। ভালো রেজাল্ট ও খারাপ রেজাল্টের পার্থক্যও বোঝেন। তারপরও এসব ভুলভ্রান্তি করেন! শতভাগ ভুল না করা তো আর একেবারেই সম্ভব না। মানে ভুল একটু-আধটু হবেই। কিন্তু এত বেশি হবে কেন প্রশ্নটা সেখানে। যাদের খাতা নিরীক্ষণ করা হচ্ছে তাদের জায়গায় নিজের ...
Read moreDetailsস্টাফ রিপোর্টার ॥ ১৭ নভেম্বর রোববার ক্যাডেট ভর্তির নির্ভরযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দিনাজপুরে একমাত্র মাল্টিমিডিয়া সমৃদ্ধ ক্লাসরুম বালুবাড়িস্থ ক্যাডেট কেয়ার বাংলাদেশ-দিনাজপুর...
Read moreDetailsপাঠ্যপুস্তকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গল্প অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়...
Read moreDetailsরংপুর বিভাগীয় প্রতিনিধি: বৈষম্য নিরসনে উত্তরবঙ্গের সাধারণ ছাত্র-জনতার ব্যানারে তিন দফা দাবিতে রংপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়েছে। রংপুরের প্রবেশমুখ মডার্ণ...
Read moreDetailsপ্রতিবেদক:ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশের সব (সরকারিকরণসহ) সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন নেওয়া...
Read moreDetailsসারা দেশের সব সরকারি (সরকারিকরণসহ) ও বেসরকারি (মহানগর ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায়ের) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে...
Read moreDetailsপ্রেস বিজ্ঞপ্তি গত ১০ নভেম্বর রবিবার থেকে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে তৃতীয় ধাপ হতে বাদপড়া চলমান যোগ্য বেসরকারি...
Read moreDetailsলটারির মাধ্যমে স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তিতে শূন্য আসনের তথ্যসহ রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমা আগামী ১০ নভেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা...
Read moreDetailsনিজস্ব প্রতিবেদক, দিনাজপুর: দিনাজপুর শহরের উপকন্ঠ উপশহরে এ. এম প্রি-ক্যাডেট স্কুল এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২ নভেম্বর শনিবার...
Read moreDetailsOur Visitor
Our Visitor
© ২০১২ জহির হাওলাদার পরিচালিত দেশের সংবাদ >> কপিরাইট : বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে দেশের সংবাদ নিউজের সামগ্রীগুলির কোনও অননুমোদিত ব্যবহার বা পুনরুত্পাদন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং আইনী পদক্ষেপের জন্য দায়বদ্ধ কপিরাইট লঙ্ঘনকে গঠন করে। - Website Designer & SEO Specialist By Mr. Nirob
© ২০১২ জহির হাওলাদার পরিচালিত দেশের সংবাদ >> কপিরাইট : বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে দেশের সংবাদ নিউজের সামগ্রীগুলির কোনও অননুমোদিত ব্যবহার বা পুনরুত্পাদন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং আইনী পদক্ষেপের জন্য দায়বদ্ধ কপিরাইট লঙ্ঘনকে গঠন করে। - Website Designer & SEO Specialist By Mr. Nirob