এরশাদের রাজনীতি ছিল রাষ্ট্র ধর্ম ইসলামের পক্ষে, সংসদে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম বলে কথা বলে শুরু করা সব কাজ। এজন্য তিনি চরমোনাই পীরের মুরিদ হয়ে কাজের জন্য আগ্রহী হতে দেখা গেছে, ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে করনীয় হবে বিভাগীয় সমাবেশ করা জোটগত চরমোনাই পীরের সাথে সম্পৃক্ত হওয়া। জামাতের দল বিএনপির সম্পৃক্ত হতে বঞ্চিত করেছেন সরকারি দল রাজাকার বাহিনী নিয়ে। সবদলেই রাজনৈতিক রাজাকার বাহিনী লুকিয়ে আছে। বিচার হলে সবদলের মধ্যই হওয়া কাম্য। এখন দোষী দল বাতিল হলে নির্দোষী দল চরমোনাই হাতপাখা আছে, চরমোনাই পীরের হাতপাখা মার্কা কে জোরকরে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক অবস্থায় বিপক্ষে দুর্দান্ত আওয়ামী লীগ। মুসলিম জাতি বাংলাদেশ হেয়প্রতিপন্ন পরিলক্ষিত। শুধু ইসলামের পক্ষে কাজ করলেই আওয়ামী লীগের আপত্তিকর বিভ্রান্তিকর অস্থিরতা তৈরি করতে আগ্রহী হতে দেখা গেছে।
রাজনীতি মাঠে সরগরম বিএনপি ও আওয়ামী লীগ সক্রিয়।
জাতীয় পার্টি নিস্ক্রিয় রয়েছে। জি এম কাদের দলের চেয়ারম্যান হওয়ার সাথে সাথে জনসমর্থন ৪০% লক্ষ্যনীয়।চরমোনাই জোট জাতীয় পার্টি হলে ৮০% জনসমাগম বৃদ্ধি পাইবে।
বিএনপি পথযাত্রা করে জনসম্মুখে প্রকাশ করছে জননেতা ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় কতশত নেতা আছে। কি হবে এসব নিয়ে। যদি মূল দলের নেতা জনসম্মুখে না আসে ভয়ের মধ্যে তারেক রহমান।
অপরদিকে আওয়ামী লীগ শূন্য আসনে সাংসদ নেতা বানিয়ে এমপি বানাতে সক্ষম হচ্ছে নির্বাচন দিয়ে।
রাজনীতি কোন পথে হাঁটছ জনগন জরিপ করছে জাতীয় পার্টি কে নিয়ে।
অপরদিকে,
চরমোনাই এবং জাতীয় পার্টি জোট করতে আগ্রহী হলে হতাশার আশা পূরন হবে মানুষের বলে মন্তব্য করেছেন আমজনতা বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা কারীরা।
রাজনীতি হবে মানুষের জন্য শিরোনাম গবেষণা করে দেখা যাচ্ছে রাজনৈতিক কুটনৈতিক চাপের মূখে আওয়ামী লীগ। বিদেশি চাপের মূখে আওয়ামী লীগ। বাজার দর চাপের মূখে আওয়ামী লীগ। সবকিছুতে চাপের মূখে আওয়ামী লীগ। ১৪ বছর দল ক্ষমতা ধরে রাখলে এসবই হয়।
যে দল কম সময়ে গদী ছেড়ে চলে যাবে সেই দলের বদনাম কম হবে। দলের গ্রহণযোগ্যতা থাকে সবসময়ই। তিন বছর ক্ষমতা ধরে রাখার সিদ্ধান্ত নিতে হবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের।
বার বার ঘুরে ফিরে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে করনীয় তিন বছর প্রধানমন্ত্রী হবেন।
রাষ্ট্রপতি হবেন সেনাবাহিনীর প্রধান এবং প্রশাসনের সহযোগী সবকটি পরিচালক।
প্রতিবছর সেনাবাহিনীর অধীনে নির্বাচন হবে।তত্ত্বাবধানে সেনাবাহিনী যথেষ্ট। তত্ত্বাবধায়ক দরকার হবেনা।নিরপেক্ষ সরকার সেনাবাহিনী যথেষ্ট। নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে সেনাবাহিনীর পরিচালিত ভোট গ্রহণ যথেষ্ট সুযোগ করে দেয়।
বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে সেনাবাহিনীর বিকল্প নাই। দূর্নীতি রোধে সেনাবাহিনীর বিকল্প নাই। অনিয়ম রোধে সেনাবাহিনীর বিকল্প নাই।
আমি গবেষক সাংবাদিক জাকির হোসেন সিকদার ২০০৮ সালে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি কাজে বরিশালের বানারীপাড়াসহ ঝালকাঠির,কাঠালিযা,রাজাপুর উপজেলাসহ বেশ কিছু এলাকায় কম্পিউটার অপারেটর কাম ভোটার আইডি কার্ড কাজে নিয়োজিত ছিলাম সেনাবাহিনীর টিম প্রধান রওনক এর সাথে। তিনি সততার নেতা ছিলেন। আমরা একশত কম্পিউটার অপারেটর ছিলাম। তখন দেখা যাচ্ছে সেনাবাহিনী সত্যি সত্যিই নিরাপদ নিরাপত্তা ব্যবস্থাদানে যথেষ্ট সুযোগ করে দেয়।
রাষ্ট্র পরিচালক হিসেবে সেনাবাহিনীর প্রধান যথেষ্ট। এই চিন্তা আমার তখনই মনে আসে কিন্তু বলারমত সময় সূযোগ পাইনি।এখনই সময় এসেছে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রের প্রধান এক নয় লেখাটি দৈনিক সবুজ বিপ্লব প্রকাশ করছে। দেশের জন্য এধরণের পত্রিকার অভাব রয়েছে। ধন্যবাদ দৈনিক সবুজ বিপ্লব প্রকাশক নাসির সিকদারকে।ধন্যবাদ দৈনিক সবুজ বিপ্লব পত্রিকার বার্তা সম্পাদক নাসরিনকে। রাজনৈতিক দলের গবেষণা মূলক সংবাদ প্রকাশিত করে দেশ ও দশের নিজস্ব মন কেড়ে নিয়ে ভালো জায়গা করে নিবে পত্রিকার সকল পরিচালক।
বাংলাদেশ গনতান্ত্রিক অবস্থায় নির্ভর করছে ইসলামের পক্ষে রাজনৈতিক দলের সূচনা। কে হবেন সেই দলই। হাতে নেওয়া হয়েছে জাতীয় পার্টি ও চরমোনাই জোট। চরমোনাই পীরের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে কাজের জন্য আগ্রহী দলই হবেন জনগনের ভালোবাসার দল।
জনগণের ভোটের অধিকার ৮০% পাইতে ম্যান্ডেট পাইতে মাঠে ময়দানে অবস্থান নিয়ে কাজ করতে হবে জাতীয় পার্টির বা চরমোনাই জোট।
জরুরি সেবা মুসলিম জাতির,হিন্দু জাতর,বৌদ্ধ জাতির জন্য সকল উপসনালয়গুলোকে সরকারি করন ঘোষণা করা। মসজিদ, মন্দির এবং গীর্জা সমূহের জন্য রাজনীতি হবে সহায়তা সহানুভূতি প্রদর্শন করা।
সর্বপরি রাজনীতি হবে মানুষের জন্য শিরোনাম গবেষণা করে দেখা যাচ্ছে ইসলামের ধর্মীয় বিশ্বাসের আবেগের টান যে দলের সেই দলই আগামী সংসদের প্রধানমন্ত্রী।
লেখক সাংবাদিক গবেষক জাকির সিকদার
Post Views: 166
Like this:
Like Loading...
Related