নিজস্ব সংবাদদাতা: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ ম জন্মবার্ষিকীএবং শিশু দিবস উপলক্ষে রেইনবো ইন্টরন্যাশনাল স্কুলের আলোচনা সভা ও...
Read moreমেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে টাঙ্গাইলে পুলিশ কনস্টেবল পদে ১৩৮ জনের চাকরি দিয়েছে পুলিশ প্রশাসন। সরকারি নির্ধারিত ফি মাত্র ১২০ টাকায়...
Read moreপ্রেস বিজ্ঞপ্তি আজ ১৬ মার্চ ২০২৩, বৃহস্পতিবার সকাল ১০:৩০ মিনিটে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বাংলাদেশের সাম্যবাদী...
Read moreপথচারীবান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলা, সকলের জন্য প্রবেশগম্য মাঠ-পার্ক নিশ্চিতকরণ, বিদ্যালয়ভিত্তিক অঞ্চল ধারণা বাস্তবায়ন, এলাকাভিত্তিক সামাজিকীকরণের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক...
Read more১৫ মার্চ ২০২৩ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি আগামী ১৭ মার্চ ২০২৩, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে একাত্তরের...
Read moreচালু হয়েছে মেট্রোরেলের ষষ্ঠ ও সপ্তম স্টেশন। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বুধবার কাজীপাড়া ও মিরপুর-১১ মেট্রো স্টেশন খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। নতুন দুটি...
Read moreন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব লোকাল গভর্নমেন্ট (এনআইএলজি) গত সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশের সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাগুলোর জন্য এসডিজি (টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা) স্থানীয়করণের কর্মপদ্ধতি ও টুল বিষয়ক একটি কর্মশালার আয়োজন করে। এনআইএলজি, বুয়েট এবং আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ কর্তৃক যৌথভাবে তৈরি করা এই টুলটি সিটি কর্পোরেশন এবং পৌরসভাগুলোকে উন্নয়ন প্রকল্পের পরিকল্পনা পর্যায়ে এসডিজি অর্জন এর লক্ষ্যে কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করতে সাহায্য করবে। জার্মান সরকারের অর্থায়নে ‘ইমপ্রুভড কোঅর্ডিনেশন অব ইন্টারন্যাশনাল ক্লাইমেট ফাইন্যান্স (আইসিআইসিএফ)’ প্রকল্পের সহায়তায় হিসেবে কর্মশালাটি আয়োজিত হয়। আইসিআইসিএফ প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করছে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ও জিআইজেড বাংলাদেশ। এনআইএলজি, বুয়েট এবং আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ দলের সদস্যরা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভা থেকে অংশগ্রহণকারী ত্রিশ জনের জন্য এই টুল এবং ট্রেনিং ম্যানুয়্যাল উপস্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি কো-অর্ডিনেটর সেল এবং ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব), স্থানীয় সরকারের জন্য প্রণীত এই এসডিজি স্থানীয়করণ টুলের ওপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। এই আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক প্রিন্সিপাল কো-অর্ডিনেটর মোঃ আখতার হোসেন। এনআইএলজি’র মহাপরিচালক সালেহ আহমদ মোজাফফর এর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন মোঃ মনিরুল ইসলাম, যুগ্মসচিব (এসডিজি বিষয়ক) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়; মোঃ শাহরিয়াজ, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব), ঢাকা বিভাগ এবং জিআইজেড বাংলাদেশের আইসিআইসিএফ প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার ড. ফেরদৌস আরা হোসাইন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং এনআইএলজি’র সহযোগিতায় আইসিআইসিএফ প্রকল্পটি স্থানীয় পর্যায়ে জলবায়ু পরিবর্তন বিবেচনায় রেখে এসডিজি স্থানীয়করণের জন্য একটি পদ্ধতি ও টুল প্রণয়নে সহায়তা করছে। প্রকল্পটির মাধ্যমে কয়েকটি সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভায় আন্তর্জাতিক জলবায়ু অর্থায়ন সংগ্রহ এবং উন্নয়ন প্রকল্প পরিকল্পনায় নারী ও ঝুকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর প্রয়োজনীয়তা অন্তর্ভুক্ত করতে সাহায্য করছে। এসডিজি বাস্তবায়নে স্থানীয় পর্যায়ের অংশীজনদের সম্পৃক্ত করতে, এসডিজি-অন্তর্ভুক্ত জলবায়ু প্রকল্পের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় সবার অন্তর্ভুক্তির জন্য একটি টুল ও পদ্ধতি প্রয়োগের প্রয়োজনীয়তা পুরনের জন্য এই কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। এই কর্মশালার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের কাছ থেকে ট্রেনিং হ্যান্ডবুক সম্পর্কে পরামর্শ ও মতামত গ্রহণ করা হয়। কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা স্থানীয় প্রেক্ষাপট অনুসারে প্রকল্প পরিকল্পনার মাধ্যমে কীভাবে এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাবে সে সম্পর্কে জানতে পারে্ন। একইসাথে তৈরিকৃত ট্রেনিং হ্যান্ডবুকের বিভিন্ন মডিউল নিয়ে আলোচনা হয় এবং এক্সেল ভিত্তিক মনিটরিং টুলের ব্যবহার পদ্ধতিও দেখানো হয়। এই টুলটি এসডিজি লক্ষ্যমাত্রার ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকারের অর্জন মূল্যায়ন করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। কর্মশালায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক প্রিন্সিপাল কো-অর্ডিনেটর, মোঃ আখতার হোসেন বলেন, “এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা কেবলমাত্র এই দেশের যুবকদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং একটি ভলান্টারি পুল তৈরির মাধ্যমে অর্জন করা যেতে পারে, যেখানে এ বিষয়ে অভিজ্ঞরা যুবসমাজকে আরো দায়িত্বশীলভাবে এসডিজি বাস্তবায়নে জড়িত হওয়ার জন্য পথ দেখাতে করতে পারেন”। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের যুগ্মসচিব (এসডিজি বিষয়ক) মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, এসডিজি বাস্তবায়নের জন্য পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য মুল্যায়ন গুরুত্বপূর্ণ”। তিনি বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার পর্যায়ের জন্য প্রণীত 39+1 লক্ষ্যমাত্রাকে গুরুত্বের সাথে বাস্তবায়নের জন্য আহ্বান জানান। এনআইএলজি’র মহাপরিচালক সালেহ আহমদ মোজাফফর, এসডিজি অর্জনের জন্য প্রমাণ ভিত্তিক পদক্ষেপগুলো নিশ্চিত করার লক্ষ্যে স্থানীয় স্তরের তথ্য সংগ্রহের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেন।
Read moreপ্রেস বিজ্ঞপ্তি আজ মঙ্গলবার ঢাকার বারিধারায় একটি হোটেলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং ফ্রেডরিক নওম্যান ফাউন্ডেশন ফর ফ্রিডম’এর যৌথ অর্থায়নে, ডিনেট Lesson Learnt Seminar on...
Read moreপ্রেস বিজ্ঞপ্তি বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতি ও বাংলাদেশ উপকূলীয় মৎস্য ট্রলার শ্রমিক ইউনিয়নের যৌথ উদ্যোগে ১৪ মার্চ ২০২৩ইং মঙ্গলবার...
Read moreপ্রেস বিজ্ঞপ্তি নারী, শিশু ও তরুণদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আগামী ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের বাজেটে তামাকজাত দ্রব্যের উপর অধিক হারে করারোপের দাবিতে মঙ্গলবার (১৪ মার্চ, ২০২৩) সকালে ধানমন্ডিস্থ ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রধান কার্যালয়ের সামনে সংহতি প্রকাশ করেছে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনসহ তামাক বিরোধী সংগঠনগুলো। পরোক্ষ ধূমপানের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, গর্ভবতী অবস্থায় পরোক্ষ ধূমপানের প্রভাবে সন্তান জন্মের ২৪ ঘন্টার মধ্যে মারা যাওয়া কিংবা মৃত সন্তান জন্ম দেওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে উল্লেখযোগ্য হারে। এমনকি, মায়ের বুকের দুধও হ্রাস পায়। কর্মসূচিতে বক্তারা জানান, শুধু নারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষাই নয়, তামাকজাত দ্রব্যের উপর অধিক হারে করারোপের মাধ্যমে প্রায় ১০ লক্ষ তরুণ-তরুণীকে তামাক ব্যবহার থেকে বিরত করা যাবে এবং প্রায় ৫ লক্ষ তরুণ-তরুণী অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পাবে । এছাড়াও, কার্যকর করারোপের মাধ্যমে বাড়তি প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করা সম্ভব। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার বরাত দিয়ে বক্তারা জানান, বিশ্বের ১০০ কোটি মানুষ যারা ধূমপান করে তাদের মধ্যে ২০ কোটি নারী এবং প্রতি বছর প্রায় ২২ কোটি নারী তামাক সেবনের কারণে মারা যায়। এদের মধ্যে ৭১ শতাংশেরও বেশি নারী বাংলাদেশের মতো মধ্যম ও নিম্ন আয়ের দেশে বাস করে। এসব অঞ্চলে তামাকজনিত অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকিও বেশি। বিশ্বের অনেক দেশে নারীদের মধ্যে ধূমপানের হার বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। পাশাপাশি তামাকের কারণে সৃষ্ট পরিবেশের ক্ষতি তথা জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাস্তুচ্যূত মানুষের মধ্যে ৮০ শতাংশই হচ্ছে নারী। প্রতি বছর বিশ্বে ৮০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয় তামাক গ্রহণের কারণে, শুধু বাংলাদেশেই ১ লক্ষ ৬১ হাজার। এরমধ্যে ১২ লাখ মানুষই প্যাসিভ স্মোকিং বা পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। এছাড়া ৮৫% হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ায় পরোক্ষ ধূমপান। এমনকি নারীদের ক্যান্সার ও হৃদরোগের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা পুরুষের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। কর্মসূচিতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা আহছানিয়া মিশনের নির্বাহী পরিচালক সাজেদুল কাইয়ুম দুলাল,...
Read more© ২০১২ জহির হাওলাদার পরিচালিত দেশের সংবাদ >> কপিরাইট : বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে দেশের সংবাদ নিউজের সামগ্রীগুলির কোনও অননুমোদিত ব্যবহার বা পুনরুত্পাদন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং আইনী পদক্ষেপের জন্য দায়বদ্ধ কপিরাইট লঙ্ঘনকে গঠন করে। - Website Designer & SEO Specialist By Mr. Nirob
© ২০১২ জহির হাওলাদার পরিচালিত দেশের সংবাদ >> কপিরাইট : বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে দেশের সংবাদ নিউজের সামগ্রীগুলির কোনও অননুমোদিত ব্যবহার বা পুনরুত্পাদন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং আইনী পদক্ষেপের জন্য দায়বদ্ধ কপিরাইট লঙ্ঘনকে গঠন করে। - Website Designer & SEO Specialist By Mr. Nirob